রসায়ন বিজ্ঞানের ভাষায়,
"ইলেক্ট্রন আদানপ্রদানের মাধ্যমে যে বিক্রিয়া সংঘটিত হয় তাকে জারণ - বিজারণ বিক্রিয়া বলে। "
আর জারণ বিজারণ যুগপৎ একসাথে ঘটে।
তাছাড়া যেকোনো বিক্রিয়া সংঘটনের প্রধান কারন, প্রতিটি মৌলিক পদার্থই চায় অষ্টক পুরণের মাধ্যমে স্থিতিশীলতা অর্জন করতে।
বিক্রিয়া সংঘটনের পর যদি আরো অধিকতর শক্তিশালী জারক অথবা বিজারকের সংস্পর্শে ওই যৌগটিকে নেওয়া হয় তাহলে সেটি ভেঙে গিয়ে নতুনভাবে ওই শক্তিশালী জারকের/ বিজারকের সাথে নতুন যৌগ গঠিত হয়। আর অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী জারক/বিজারক অপুর্ন অস্টক নিয়ে আবারো একা হয়ে যায়।
আবার কখনোবা রসায়নবিদরা তাদের প্রয়োজনে জোর করে জারক বিজারক গুলোকে রাসায়নিক পদ্ধতিতে আলাদা করে দেয়!
তারা(মেয়েরা) জারক, আমরা বিজারক(ছেলেরা)।
আমাদের সম্পর্ক জারণ-বিজারন বিক্রিয়া আর আমাদের বাবা - মা, সমাজব্যবস্থা হল রসায়নবিদ।
বিশ্বাস হল ভাই ??
যারা সায়েন্স পড়েছেন তাদের ভালভাবেই বুঝার কথা ।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা মে, ২০১৬ ভোর ৫:২৪