অন্ধকার অবয়বে আলোরশ্মিতৃপ্ত পদার্পণ জীবলোকে
মন্ত্রপ্রাপ্তি অগ্রগমনের দৃষ্টিগোচর আত্মশ্রী কে?
চক্রের সাথে ঘুর্ণায়মান বায়ুর সঞ্চালন দৃষ্টি স্হির হয় সুদৃশ্য
দশম ক্রোশ আর অষ্টম, কৌশল বঞ্চনা দৃশ্যপটে।
জীবলোকে সৃস্ট শৃংখল চূর্ণ করে উড্ডয়ন হবে নক্ষত্রলোকে
ছিন্ন করে সকল নষ্ট স্বত্তা
ধ্বংস করবো দু-আনন নর-নারী নিঃশ্বেষ হবে অতৃপ্ততা
বিস্তৃত করব এই ক্রোধ আমার।
সমাপ্তি নয় আজ লোভ ঘৃণার স্বপ্নকে ধুলোয় মিশিয়ে
এখন চক্র বাকি আছে তোমার নিঃশ্বেষ হতে
তোমার মতো নষ্ট স্বত্তা দেখেছি আমি অনেক আগে
তবিত হয়েছে প্রকাশ্য দিবালোকে
যন্ত্রণার কুৎসিত আলোড়ন তোমার বীত শরীরে
চূর্ণ হতে থাকে তোমার ক্রোধ আমার দর্পণে
অস্তিত্ব আজ বিরাজমান দু-আনন মানব বেশে
তোমার ক্রোধ ভাঙ্গানোর জন্যই আমার দু-আনন আছে।
আদিত্যের সূঁচালো আলোরশ্মি অন্ধকার অবয়বে বিদায় জীবলোক
দু-আনন নর-নারীর জীবলোকের বুক চিড়ে জেগে এক অতৃপ্ততাতে
তৃপ্ত হবার তাড়নায় বিস্তার, জীবলোকে এক আনন মানব খোঁজে,
অন্ধকার প্রকোষ্ঠে আমার স্বত্তা ডুকরে কেঁদে আমায় বলে
মঙ্গলময় জন্ম যদি হতো চক্র প্রদণি দু-আনন মানব বেশে।