somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বায়োগ্রাফি & ফিল্মোগ্রাফি - স্যার থমাস শন কনোরি।

০২ রা নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :





শুরু করছি আমার বাংলা ব্লগিং-এ নতুন একটি অধ্যায়। অধ্যায় এই জন্যই, আমি মিশ্রপ্রকারের পোষ্ট দিয়ে থাকি। যখন যেটার ইচ্ছে হয়, তখন সেটাই দিই। ইদানিং হালকা এট্টু-আট্টু টেকি পোষ্ট দিচ্ছি। একটি ধারাবাহিক চলছে, বিভিন্ন সফটওয়্যার নিয়ে। আজ শুরু করছি নতুন আরেকটি ধারাবাহিক, যদি আপনাদের পছন্দ হয়। আমার প্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রীদের নিয়ে "বায়োগ্রাফি & ফিল্মোগ্রাফি।" অভিনেত্রীর চাইতে বোধহয় আমি অভিনেতাদেরকে নিয়েই বেশি পোষ্ট দিব। কারণ, আমার নিজের পছন্দের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের সংখ্যা অনেএএএক কম। অভিনেত্রী মাত্র একজন। অভিনেতা আছেন মাত্র কয়েকজন।

আমি জানি, যে কথাগুলো আমি লেখব, সেগুলো অনেকেরই হয়তো জানা আছে। তারপরও লিখছি। এই মূহুর্তে লেখার মত কিছু খুঁজে পাচ্ছিলাম না। মাথাটা কয়েকদিন ধরে অন্যরকম কাজ করছে। কেমন কেমন যেন... :-/:-/ তাই যদি এই ধারাবাহিকটি আপনাদের পছন্দ না হয়, তাহলে আপনারা বললে আমি এটি আর প্রকাশ করব না। তাহলে শুধুমাত্র একটি পর্বেই শেষ হবে। আর যদি আপনাদের কোন সমস্যা না হয়, তাহলে আমি চালু রাখতে পারি।


শুরুটা করলাম আমার একজন প্রিয় অভিনেতাকে দিয়ে। অবশ্যই হলিউডি। প্রিয় অভিনেতাদের মাঝে আমার সবচাইতে প্রিয় অভিনেতা হলেন ইনি। প্রিয়'র মাঝে প্রিয়। কেন প্রিয়, সেটা বলতে গেলে অনেক কিছুই বলা লাগে। তাই, ওসবের ধারেকাছে দিয়েও যাচ্ছি না। তাঁর নাম হল, "শন কনোরি"। একজন স্কটিশ অভিনেতা।





পূর্ণ নাম: স্যার থমাস শন কনোরি।
জন্মতারিখ: ২৫ আগষ্ট, ১৯৩০। এডিনবরা, স্কটল্যান্ড।
উচ্চতা: ১.৮৯ মিটার(৬ ফুট ২½ ইঞ্চি)।
ডাকনাম: বিগ টাম(ছোটবেলায় তাঁর উচ্চতার কারণে তাঁকে এই নামে ডাকা হত। বয়স অনুপাতে ছোটবেলা থেকেই তিনি উচ্চতায় বেশি।)








শন কনোরি উঠে এসেছিলেন স্কটল্যান্ডের রাজধানী এডিনবরা'র ফাউন্টেইন ব্রিজ নামক স্থানের একটি নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে। তাঁর পিতা, "জোসেফ কনোরি" ছিলেন একজন ট্রাক ড্রাইভার এবং ফ্যাক্টরির শ্রমিক। এবং তাঁর মাতা, "ইউফামিয়া সি. ম্যাকলিন" ছিলেন একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী। শন কনোরির একজন ভাই ছিল। নাম, "নিল কনোরি"। নিল এডিনবরায় একজন রাজমিস্ত্রী হিসেবে কাজ করতেন।
শন কনোরি অভিনয় জগতে আসার পূর্বে অনেক ধরনের কাজ করেছেন। সে সময়ে তিনি ছিলেন লরি ড্রাইভার, শ্রমিক, দুধওয়ালা। কফিনও পালিশ করতেন তিনি। আরও আছে!! তিনি ছিলেন একজন বডিবিল্ডার! সেই সাথে , "এডিনবরা কলেজ অব আর্টস" এ গিয়ে তিনি ছবি আঁকতেন!! "এডিনবরা কলেজ অব আর্টস" এর মডেলটি তৈরির পিছনেও শনের অসামান্য অবদান আছে। সবকিছু তিনি একই সাথে করেছেন। তারপর তিনি রয়্যাল নেভীতে যোগদান করেন। কিন্তু, মেডিকেল টেষ্টে আলসার ধরা পড়ায় বাদ পড়ে যান। এরপর তিনি এডিনবরার "কিং'স থিয়েটার"এ কাজ নেন। পর্দার পেছনের কাজ, সামনের নয়। তবে, সেখান থেকেই অভিনয়ের প্রতি তাঁর আকর্ষণ।

বডিবিল্ডিং ছিল তাঁর একটি শখ। ১৯৫০ সালে "মি. ইউনিভার্স" প্রতিযোগিতায় তিনি তৃতীয় স্থান লাভ করেন।

একইসাথে শন কনোরি ছিলেন একজন তীক্ষ্ণবুদ্ধিসম্পন্ন ফুটবল খেলোয়াড়। ১৯৫৩ সালে তিনি খেলতেন "বনিরিজ রোজ অ্যাথলেটিক এফসি" নামক ফুটবল ক্লাবে। সেখান থেকে তিনি "ইষ্ট ফাইফ এফসি"তে ধারে খেলতে গিয়েছিলেন। ইষ্ট ফাইফের সাথে সাউথ প্যাসিফিক ট্যুরে তিনি ম্যানচেষ্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে একটি ম্যাচ খেলেন। সে সময় ম্যানইউ'র কোচ ছিলেন বিখ্যাত "ম্যাট বাসবি"। তিনি কনোরির খেলা দেখে মুগ্ধ হয়ে ম্যাচটি শেষ হওয়া মাত্রই কনোরিকে সপ্তাহে ২৫ পাউন্ড ষ্টারলিং'এ বিনিময়ে ম্যানইউতে খেলার আমন্ত্রণ জানান। কনোরি তাৎক্ষণিকভাবে রাজি হন। কিন্তু তার কিছুক্ষণ পরই কনোরি ভাবলেন এবং বললেন, "আমি ভেবে দেখলাম, একজন উঁচুমানের ফুটবলার খেলতে পারে তার বয়সসীমা যখন ৩০ অতিক্রম করে, তখন পর্যন্ত। আমি বর্তমানে ২৩ এ অবস্থান করছি। তাহলে? পরবর্তীতে কি হবে?" এই কথা বলে উনি আর ম্যানইউতে যাননি। এবং, সেখানেই ফুটবল খেলা ছেড়ে দিলেন। সেই সাথে সিদ্ধান্ত নিলেন, উনি অভিনয় করবেন।
এরপর থেকেই অভিনয়জগতে তাঁর পদার্পণ। :) :) :)

"নো রোড ব্যাক(১৯৫৭)" ছিল তাঁর প্রথম মুভি, প্রধান চরিত্রে। এরপর থেকেই তিনি বিভিন্ন টিভি সিরিজ-মুভিতে অভিনয় করেন। উল্লেখযোগ্যগুলো হল "অ্যানা ক্রিষ্টি(১৯৫৭)(টিভি-সিরিজ), ম্যাকবেথ(১৯৬১)(টিভি-সিরিজ), অ্যানা ক্যারেনিনা(১৯৫৭)(টিভি-সিরিজ), হেল ড্রাইভারস(১৯৫৭), অ্যানাদার টাইম, অ্যানাদার প্লেস(১৯৫৮), দ্য ফ্রাইটেন্ড সিটি(১৯৬১)। এবং ১৯৬২ সালে "দ্য লংগেষ্ট ডে"তে বিভিন্ন তারকা অভিনেতা-অভিনেত্রীদের সাথে অভিনয় করেন তিনি।

তবে, তাঁর সবচাইতে বড় ব্রেকথ্রু-টা এল, ১৯৬২ সালে যখন তিনি বিশ্বখ্যাত "জেমস বন্ড" চরিত্রের মাধ্যমে "ড. নো" মুভিটির মাধ্যমে আগমন করলেন, তখন। পরবর্তীতে জেমস বন্ড চরিত্রে তিনি আরও ৫টি মুভিতে অভিনয় করেন। সেগুলো হল.... "ফ্রম রাশিয়া উইথ লাভ(১৯৬৩), গোল্ডফিঙ্গার(১৯৬৪), থান্ডারবল(১৯৬৫), ইউ অনলি লিভ টোয়াইস(১৯৬৭) এবং "ডায়মন্ডস আর ফরএভার(১৯৭১)। এবং তিনি আরও একটি মুভিতে জেমস বন্ড চরিত্রে অভিনয় করেন। সেটি ছিল "থান্ডারবল(১৯৬৫)" এর আনঅফিশিয়াল রিমেক, "নেভার সে সেভার অ্যাগেইন(১৯৮৩)"।

"জেমস বন্ড" হিসেবে সফলভাবে শেষ করার পর তিনি আরও অনেক মুভিতে অভিনয় করেছেন। সবকিছুর মাঝে "মার্নি(১৯৬৪), দ্য হিল(১৯৬৫), মার্ডার অন দ্য ওরিয়েন্ট এক্সপ্রেস(১৯৭৪), দ্য ম্যান হু উড বি কিং(১৯৭৫), টাইম ব্যান্ডিটস(১৯৮১), হাইল্যান্ডার(১৯৮৬), দ্য আনটাচেবলস(১৯৮৭)(এই মুভিটিতে সাপোর্টিং রোলে অভিনয় করার জন্য তিনি অস্কার পেয়েছিলেন), ইন্ডিয়ানা জোনস অ্যান্ড দ্য লাষ্ট ক্রুসেড(১৯৮৯), দ্য হান্ট ফর রেড অক্টোবর(১৯৯০), রাইজিং সান(১৯৯৩), দ্য রক(১৯৯৬) এবং ফাইন্ডিং ফরেষ্টার(২০০০)" হল উল্লেখযোগ্য।


ব্যক্তিগত জীবনে শন কনোরি প্রথমবার বিয়ে করেন ১৯৬২ সালে, তৎকালীন অষ্ট্রেলিয়ান অভিনেত্রী "ডায়ান কিলেন্টো"কে।


:- শন কনোরি এবং ডায়ান কিলেন্টো, ১৯৬২ সালে।

তাঁদের বিবাহিত জীবনে একটি ছেলে জন্ম গ্রহণ করেছিল, ১১ জানুয়ারী, ১৯৬৩ সালে। যাঁর নাম রাখা হয়েছিল "জ্যাসন কনোরি"। জ্যাসনও তাঁর পিতার পথ ধরেই অভিনয়জগতে প্রবেশ করেন।


:- জ্যাসন কনোরি।


:- শন কনোরি, ছোট্ট জ্যাসন এবং ডায়ান কিলেন্টো, ১৯৬৬ সালে।


তবে, ডায়ান কিলেন্টোর সাথে শন কনোরির বিবাহিত জীবন স্থায়ী ছিল প্রায় ১১ বছর(৬ ডিসেম্বর, ১৯৬২ -- ৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৩)। ১৯৭৩ সালে তাঁদের ছাড়াছাড়ি হয়।

১৯৭৫ সালে কনোরি বিয়ে করেন "মিশেলিন রোকব্রুন"কে। তাঁদের এই বিবাহিত জীবন এখনও চলছে(মিশেলিনের সাথের বিবাহিত জীবনে কোন সন্তান নেই)...... :) :) :)


স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতা ও রাজনীতিতে অবদান রাখায় এবং দেশপ্রেমের জন্য গ্রেট ব্রিটেনের রানী এলিজাবেথ(দ্বিতীয়) ২০০০ সালের জুলাই মাসে শন কনোরিকে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় খেতাব "নাইটহুড" উপাধিতে ভূষিত করেন।



অভিনয় জীবনে শন কনোরি ১টি অস্কার সহ ৩০টি অ্যাওয়ার্ড জয় করেছেন। নমিনেশন পেয়েছিলেন আরও ১৪টির।
১৯৮৮ সালে "দ্য আনটাচেবলস" মুভিতে সেরা সাপোর্টিং রোলে অভিনয় করে অস্কার জেতেন।
১৯৮৮ সালের বাফটা অ্যাওয়ার্ডে জেতেন সেরা অভিনেতার অ্যাওয়ার্ড।
১৯৮৫ সালে জয় করেন বামবি অ্যাওয়ার্ড।
১৯৯৭ সালে "দ্য রক" মুভির জন্য জয় করেন ব্লকবাষ্টার এন্টারটেইনমেন্ট অ্যাওয়ার্ড, সেরা এবং প্রিয় সাপোর্টিং রোল।
১৯৯৯ সালে ইউরোপিয়ান ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডসে জয় করেন, "এনট্রাপমেন্ট" মুভির জন্য অডিয়েন্স অ্যাওয়ার্ড।
১৯৮৮ সালে "দ্য আনটাচেবলস" মুভির জন্য জয় করেন গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড।
(৩০টির মাঝে মাত্র ৬টি অ্যাওয়ার্ডের বর্ণনা দিলাম। শুধুমাত্র "দ্য আনটাচেবলস"এর জন্যই জয় করেছেন ৬টি অ্যাওয়ার্ড। "দ্য রক" মুভির জন্য পেয়েছেন ২টি অ্যাওয়ার্ড। এছাড়া, জেমস বন্ড চরিত্রের জন্য এবং আরও অন্যান্য চরিত্রের জন্য তো আরও অনেক অ্যাওয়ার্ড আছেই!!! সবগুলো দেখতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করুন। )




=============================================
উহ্!!! :|:|:| লিখলাম মোটামুটি অনেক। পোষ্টটি বেশি বড় হয়ে যাওয়ার জন্য দুঃখিত। ছোট করেই সবকিছু করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, অনেক চেষ্টা করার পরও এতটুকু বড় হয়ে গেল। :( :( :(


সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:২৫
১৩টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×