somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি মুভি রিভিউ - দ্য রক (১৯৯৬) যারা যারা এই মুভিটি দেখেননি, রিভিউটি তাদের জন্য।

১৫ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(এই রিভিউটি আমার জীবনের সর্বপ্রথম মুভি রিভিউ। ফলে ভুল-ত্রুটি হবার সম্ভাবনা ব্যাপক। আগে থেকেই দুঃখ প্রকাশ করছি, ভুলের জন্য।)





শুরুতেই বলে রাখি, আমি কিন্তু তেমন একটা মুভিপ্রেমিক না।(মুভি বোদ্ধা তো আরও অনেক দূরস্থান!!) এই "না" এর মাঝে যেটা সর্বোচ্চ পর্যায়ে আছে, আমি সেই মানের তেমন একজন মুভিপ্রেমিক বলা চলে। আগে ইচ্ছে হলেও মুভি দেখতাম না, হঠাৎ চোখে পড়লে তখন দেখতাম। পরে ধীরেধীরে ইচ্ছে হলে একটু একটু দেখা শুরু করলাম। তারপর ইচ্ছে হলেই দেখতাম। এখনও তেমন একটা পর্যায়েই আছি। হাতে কোন কাজ না থাকলে কিংবা অবসর সময়ে করার মত কিছু না পেলে তখন মুভি দেখি। এরকমই একটা অবস্থায় হঠাৎ একদিন চোখ পড়ল "দ্য রক" নামের একটা মুভির ওপর।
এই মুভিটি আমি সর্বপ্রথমবার দেখেছিলাম ২০০৫ সালে। "ষ্টার মুভিজ" চ্যানেলে। সেদিন এই মুভিটি দেখতে পেরেছিলাম মাত্র ১০ মিনিটের মত। :( তখন আমার কিছু কাজ-কর্ম বাকি ছিল। খুব ইচ্ছে থাকা সত্বেও দেখতে পারিনি। তবে, মুভিটির কথা আমি ভুলতে পারিনি কারণ, সেই মুভিতে ছিল আমার সবচাইতে প্রিয় অভিনেতা শন কনোরি। যাঁকে আমি সর্বপ্রথম দেখেছিলাম জেমস বন্ড চরিত্রে "গোল্ডফিঙ্গার" মুভিতে।

কেন জানি না, তারপর থেকেই আমি শন কনোরির প্রতি অন্যরকম একটা টান অনুভব করতাম। সেই টান থেকেই দেখেছিলাম বন্ডের চরিত্রে তাঁর অভিনীত অন্যান্য মুভিগুলো। "ফ্রম রাশিয়া উইথ লাভ" মুভিটি দেখার পরে আমার কাছে গোল্ডফিঙ্গারের ওপরে স্থান করে নিয়েছিল।

যাই হোক না কেন, তারঁ প্রতি টান থেকেই যেদিন "দ্য রক" মুভিটির ওপর আমার চোখ পড়েছিল, সেদিন থেকেই মনে হত, এই মুভিটি আমাকে দেখতেই হবে। তবে একটা অপদার্থের মত মুভিটির কথা আমি ভুলে গিয়েছিলাম। হঠাৎ করে কিছুদিন আগে আবারও ষ্টার মুভিজে এই মুভিটি দেখে মনে পড়ল। তখন মুভিটি একদম শেষের দিকে ছিল। মেজাজটাই গেল গরম হয়ে। তারপর কি আর করা!!! মনে পড়ল, আমি তো এটা ইচ্ছে করলে ডাউনলোডও করতে পারি। এতো এতো মুভি ডাউনলোড করতে পেরেছি, এটা পারব না? সেদিন রাতে তাই করলাম এবং দেখলাম। কেমন লেগেছিল? আপনারাও দেখুন, নিজেরাই বুঝতে পারবেন। ;) ;)





"দ্য রক" একটি অ্যাকশন মুভি। অ্যাকশন, থ্রিলার, অ্যাডভেঞ্চার ইত্যাদি ইত্যাদি সবকিছুই পাওয়া যাবে এতে। নিচে মুভিটির বিস্তারিত বর্ণনা দিলাম।


মূল কাহিনী
===========================================
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফ্র্যান্সিস এক্স. হ্যামেল(এড হ্যারিস), একজন স্বীকৃতিপ্রাপ্ত মিলিটারি হিরো, তিনি ইউএসএ'র সৈন্যদেরকে যাতে সঠিকভাবে মুল্যায়ন করা হয়, সেজন্য ইউএসএ সরকারের কাছে আবেদন করেছিলেন..... যাঁরা যাঁরা দেশের জন্য যুদ্ধ করে নিহত হয়েছে, তাঁদের পরিবারকে যাতে আর্থিকভাবে সহায়তা করা হয় এবং ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়। কিন্তু জেনারেল হ্যামেলের এই আবেদন ইউএসএ সরকার গ্রহণ করেনি।

জেনারেল হ্যামেলের মতানুসারী যারা ছিল, তারা আগেই মূল দল থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছিল। হ্যামেল তাদেরকে নিয়ে, কোন বন্দী পালাতে না পারার জন্য বিখ্যাত কারাগার স্যান ফ্র্যান্সিসকোর অ্যালক্যাট্র্যাজ আইল্যান্ড দখল করে নিলেন, ৮১জন ট্যুরিষ্টসহ। ট্যুরিষ্টদেরকে তিনি জিম্মি হিসেবে আটকে রাখলেন। এবং তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি সরকারের কাছে নিহত সৈন্যদের পরিবারের জন্য দাবী করলেন ১০০ মিলিয়ন ডলার। এবং, যাতে তাঁর আবেদন দ্রুত গ্রহণ করা হয়, সেজন্যে তিনি সরকারকে বললেন, তিনি স্যান ফ্রান্সিসকোতে মিসাইলের ওয়ারহেডে ভয়ঙ্কর রকমের বিষাক্ত ভিএক্স গ্যাস বহনকারী মিসাইল নিক্ষেপ করবেন। যেগুলো(১৫টি) তিনি রাষ্ট্রীয় অস্ত্রাগার থেকে চুরি করেছিলেন।

ডঃ ষ্ট্যানলি গুডস্পিড(নিকোলাস কেজ), বাস করেন ওয়াশিংটন ডিসিতে। তিনি একজন বায়োকেমিষ্টের পদে আছেন, এফবিআইতে। তাঁর কাছে এফবিআই ডিরেক্ট জেমস ওম্যাকের(জন স্পেনসার) ফোন এল। এবং ওম্যাক বিস্তারিত জানালেন ডঃ ষ্ট্যানলিকে, ভিএক্স গ্যাস ওয়ারহেড নিষ্ক্রিয় করার ব্যাপারে। যাতে জেনারেল হ্যামেল সেগুলো নিক্ষেপ করতে না পারেন। ষ্ট্যানলি রাজি হলেন, কারণ তিনি জানতেন, তিনি সেগুলো নিষ্ক্রিয় করতে পারবেন।
কিন্তু, তখন ষ্ট্যানলির প্রয়োজন হল অন্য আরেকজনকে। ষাটোর্দ্ধ বয়সী জন প্যাট্রিক ম্যাসন(শন কনোরি)। যিনি ব্রিটিশ ইন্টেলিজেন্স সার্ভিসের একজন প্রাক্তন এজেন্ট। ১৯৬২ সালে "জে. এডগার হুভার" এর তথ্য চুরির দায়ে ৩০ বছর ধরে কোন ট্রায়াল ব্যতিত এফবিআই এর গোপন কারাগারে শাস্তি ভোগ করছিলেন। ম্যাসন ছিলেন একজন প্রফেশনাল এস্কেপ আর্টিষ্ট। দুর্ভেদ্য অ্যালক্যাট্র্যাজ আইল্যান্ড ছিল একটি কারাগার। যেখান থেকে আজ পর্যন্ত কোন বন্দী পলায়ন করতে পারেনি। ম্যাসন সেখান থেকে ১৯৬৩ সালে পলায়ন করেন। যেটি ছিল একটি কঠিনতম আশ্চর্যের ব্যাপার। একমাত্র তিনিই এই অসাধ্য সাধন করতে পেরেছিলেন। এরপর তিনি আবারও ধরা পড়ার পরে তাঁকে এফবিআই এর নিজস্ব কারাগারে রাখা হয়। একমাত্র তিনিই জানতেন, অ্যালক্যাট্র্যাজ আইল্যান্ডের গোপন পথের সন্ধান।
ম্যাসনকে অনেক অনুরোধ করার পর তিনি অ্যালক্যাট্র্যাজে যেতে রাজি হন। ডঃ ষ্ট্যানলি, ম্যাসন এবং নেভির একটি টিমকে অ্যালক্যাট্র্যাজে পাঠানো হয়। সেখানে ষ্ট্যানলি এবং ম্যাসন ব্যতিত দলের বাকি সবাই জেনারেল হ্যামেলের কাছে ধরা পড়ে এবং তাদেরকে মেরে ফেলা হয়। বাকি থাকলেন শুধুমাত্র দুইজন। ডঃ ষ্ট্যানলি গুডস্পিড এবং জন প্যাট্রিক ম্যাসন। যে কিনা শেষ ৩০ বছর ধরে একজন বন্দী হিসেবে ছিল। যে কিনা ৩০ বছর আগে তাঁর সর্বশেষ কারিশমা দেখিয়েছিলেন। ৩০ বছরে কি ম্যাসন ব্রিটিশ ইন্টেলিজেন্স থেকে পাওয়া ট্রেনিং ভুলে গিয়েছিলেন? সময় কিন্তু তাই বলে।

কিন্তু আসলে কি ঘটেছিল? স্যান ফ্র্যান্সিসকোর ৭০ হাজারের ওপরে মানুষজনের প্রাণ নির্ভর করছিল এই দুইজনের ওপর। তাঁরা কি করতে পেরেছিলেন? তাঁরা কি সফল হয়েছিলেন? যদি না দেখে থাকুন এই "দ্য রক" মুভিটি, তাহলে আজই দেখুন।

শন কনোরির সেই পুরানো অনবদ্য অভিনয়, নিকোলাস কেজের একজন ভীতু বায়োকেমিষ্টের চরিত্রে করা চমকানো অভিনয়(যে কিনা সারারাত-দিন ল্যাব ছেড়ে নড়তেই চায় না), নেভির টিমকে লক্ষ করে গুলি করার সময় জেনারেল এক্স হ্যামেলের সৈন্যদের প্রতি পূর্বের টান অনুভব এবং নেভির টিমকে লক্ষ করে গুলি করতে না করার আদেশ দেয়াসহ আরও অনেককিছু আছে, যেগুলো হয়তো ভুলে যাওয়া সহজ নয়। আরও অনেককিছু আছে......... আপনাদের ভালো লাগবেই লাগবে, এই কথাটি বলার মত সাহস আমার নেই। তবে মোটামুটি ভালোই ভালো লাগবে, এবং দেখতে বসলে বোরিং ফিল করবেন না, এই কথাটি আমি জোর দিয়ে বলতে পারি।

মুভিটির পরিচালক "ব্যাড বয়"(মুভি) খ্যাত মাইকেল বে। এবং প্রযোজকদ্বয় হলেন "টপ গান" এবং "ক্রিমসন টাইড"(মুভি) খ্যাত ডন সিম্পসন এবং জেরি ব্রোকহাইমার। মুভিটি মুক্তি পাওয়ার ৫ মাস আগে ডন সিম্পসন মৃত্যুবরণ করেন। বলা হয়, এটাই মাইকেল বে'র সর্বশ্রেষ্ঠ মুভি।

মুভিটি অস্কারের জন্য মনোনয়ন পেয়েছিল। অন্যান্য সাতটি অ্যাওয়ার্ড জিতেছে এই মুভিটি। মনোনয়ন পেয়েছিল আরও ছয়টি অ্যাওয়ার্ডের জন্য।

মুভিটি ১৯৯৬ সালের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল মুভির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল। এবং সর্বকালের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল মুভির তালিকায় এখন সপ্তম স্থানে অবস্থান করছে।

রেটিং এর দিক থেকে সব মিলিয়ে এই মুভিটির রেটিং এখনও ৮.৮ এ অবস্থান করছে। আইএমডিবিতে এর রেটিং এখন আছে ৭.২ এ।


মুভিটিতে যাঁরা যাঁরা অভিনয় করেছেন
===========================================
শন কনোরি = জন প্যাট্রিক ম্যাসন
নিকোলাস কেজ = ডঃ ষ্ট্যানলি গুডস্পিড
এড হ্যারিস = ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফ্র্যান্সিস জ্যাভিয়ের হ্যামেল
জন স্পেনসার = এফবিআই ডিরেক্টর জেমস ওম্যাক
ডেভিড মর্স = মেজর টম বাক্সটার
উইলিয়াম ফোরসাইথ = স্পেশাল এজেন্ট আর্নষ্ট প্যাক্সটন
মাইকেল বিয়েন = কমান্ডার অ্যান্ডারসন
ভেনেসা মার্সিল = কার্লা পেস্তালোজ্জি (ডঃ ষ্ট্যানলির গার্লফ্রেন্ড)


মুভিটির দুইটি ট্রেইলার দিলাম।



এটি "দ্য রক" মুভির অফিশিয়াল ট্রেইলার।




এটিও "দ্য রক" মুভিরই ট্রেইলার। অসম্পূর্ণ।



মুভিটির বিভিন্ন ওয়েবসাইট পাতাসমূহ।
===========================================
আইএমডিবি(ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজ): http://www.imdb.com/title/tt0117500/
উইকিপিডিয়া: http://en.wikipedia.org/wiki/The_Rock_(film)


বিঃদ্রঃ পোষ্টটি এতবড় হয়ে যাওয়ার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। এর চাইতে কম কথায় প্রকাশ করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু অনেক কেঁটেছেঁটেও পারলাম না। :( :(
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১১:০৭
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×