অশুভ শক্তি যখন মানবজাতিকে আক্রমণ করে, এবং সেই শক্তির সামনে যখন তারা অসহায় হয়ে পরে তখনই মানবজাতিকে রক্ষা করতে জন্ম নেয় একজন অতিমানব বা সুপারহিরো। পৌরানিক এই ধারনাকে নিয়ে প্রায় সব দেশেই প্রচুর রূপকথার গল্প লেখা হয়েছে। কিন্তু আমেরিকার সুপারহিরো কমিকস লেখা আর পরবর্তীকালে সুপারহিরো মুভি র্নিমাণের প্রেক্ষাপট একটু আলাদা। ঠান্ডা যুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন আমেরিকায় একধরণের কল্পলোকের জন্ম হয়। তারা ক্রমশ কল্পনা করতে থাকে যে তারাই পৃথিবীর সর্বময় কর্তা এবং মহাশক্তির অধীশ্বর। তাই পৃথিবীকে রক্ষা করার দায় তাদেরই। এই ধারনা থেকেই একে একে অজস্র সুপারহিরো চরিত্র তৈরী হয়। যাদের মধ্যে সুপারম্যান, ব্যাটম্যান, স্পাইডারম্যান প্রবল জনপ্রিয়তা অর্জন করে। গ্রিন ল্যানর্টান এরকম-ই একটি সুপারহিরোর কাহিনি।
ছবির গল্পে ।
বিশ্বজগতের শান্তি আর ন্যায়বিচার বজায় রাখতে কাজ করে গ্রিন ল্যানর্টান কর্পোরেশনের সদস্যরা। তারা গোটা বিশ্বব্রহ্মান্ডকে 3600 সেক্টর-এ ভাগ করে নিয়েছে। এবং প্রতিটি সেক্ট্রেরর দায়িত্বে আছে একজন করে গ্রিন ল্যানর্টান। তারা প্রত্যেকেই হাতে পরে একটি সবুজশক্তি বিশিষ্ট আঙটি, যা তাদের দেয় বিশেষ কোনো সুপারপাওয়ার। এবার তাদের মুখোমুখি হতে হবে নতুন এক অতিকায় শত্রু, প্যারালাক্সের। ছবির শুরুতেই প্যারালাক্সের আক্রমণে গ্রিন ল্যানর্টানের বীর যোদ্ধা আবিন সুর আহত হয়ে পরে। মৃতপ্রায় অবস্থায় কোনরকমে সে পৃথিবীতে পালিয়ে আসে। তার আঙটি ও লন্ঠনের উত্তরাধিকারী হিসেবে সে ছবির নায়ক হ্যাল র্জডানকে (রায়ান রেনল্ডস) বেছে নেয় এবং তাকে সেই দায়িত্ব দিয়ে সুর মারা যায়। এবার প্যারালাক্সকে শেষ করতে হলে গ্রিন ল্যানর্টানদের র্নিভর করতে হবে তাদের নতুন ও একমাত্র মানবসদস্য হ্যাল র্জডানের ওপর। কিন্তু ল্যানর্টানরা কি ভরসা রাখতে পারবে মানুষের ওপর? এই নিয়েই ছবি এগিয়ে চলে। শেষকালে চিরাচরিত নিয়মে শিষ্টের হাতে দুষ্টের দমন হয়। গল্পের বিশেষ কোন নতুনত্ব নেই। নতুনত্ব আছে তার র্নিমাণ ও উপস্থাপনায়। 200 মিলিয়ন ডলার ব্যায়ে নির্মিত উচ্চতম প্রযুক্তি সম্পন্ন এই ছবি দর্শককে অতি সহজেই একটি কল্পলোকে নিয়ে যায়।
http://www.imdb.com/title/tt1133985/
হিন্দি ডাবেট লিংক,,
http://www.mediafire.com/?anj4eeg6u8bk7
350MB MKV হংরেজি লিংক,,,
১/ http://www.mediafire.com/?loebx6jul3i4d6o
২/ http://www.mediafire.com/?krnxwdw76w13i96
৩/ http://www.mediafire.com/?bef5c7xnfg8uf4p
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৩