১৯৮৫ সালে ভারতের কলকাতা হাইকোর্টে কুরআন বাজেয়াপ্ত করার জন্য মামলা দায়ের হয় । মুসলিম বিদ্বেষী ভারতের এ কুরআন অবমাননার প্রতিবাদে সারা বিশ্ব উত্তাল হয়ে ওঠে ।
শিবিরের উদ্যোগে দেশব্যাপী প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয় । দিনটি ছিলো ১১ ই মে ।
চাপাইনবাবগঞ্জে অনুষ্ঠিত সমাবেশ ও মিছিলে কুরআন বিদ্বেষী খুনি ম্যজিষ্ট্রেট ওয়াহীদুজ্জামান মোল্লার নির্দেশে পুলিশ নির্বিচার গুলি চালায় ।
যে পাচজন ছাত্র সেদিন শহীদ হন তাদের পরিচয়
১.শহীদ আব্দুল মতিন-সাথী প্রার্থী-১০ ম শ্রেণী
২.শহীদ রাশিদুল হক-কর্মী-১০ ম শ্রেনী
৩.শহীদ শীষ মোহাম্মদ-কর্মী- ৯ম শ্রেণী
৪.শহীদ সেলিম-সমর্থক-৮ম শ্রেণী
৫.শহীদ শাহাবুদ্দিন-সমর্থক-৬ ষ্ঠ শ্রেণী
জনাব ভ্রুক্ষেপিত জ্ঞান , আপনি বলেছেন,
.."আর বড় মিথ্যাচার হল এটা
""""আর এদেশে ইসলামকে ভালোবেসে-কুর্আনের মর্যাদা রক্ষা করতে , রাসূলের নির্দেশনাকে বাস্তবায়ন করতে গিয়ে একমাত্র এবং একমাত্র আমরাই বুকের রক্ত বিলিয়েছি । """
যা পুরোটাই মিথ্যে।..."
এবার নিরপেক্ষ পাঠকেরা বিচার করবেন, কে সত্যি বলেছেন !!!!>>>