somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

‘নির্ঝর ও একটি হলুদ গোলাপ’ এর রিভিউ বা পাঠ প্রতিক্রিয়া

০১ লা জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বেশ কিছুদিন ধরে একটানা থ্রিলার, হরর এবং নন ফিকশন জনরার বেশ কিছু বই পড়ার পরে হুট করেই এই বইটা পড়তে বসলাম। আব্দুস সাত্তার সজীব ভাইয়ের 'BOOKAHOLICS TIMES' থেকে এই বইটা উপহার হিসেবে আমার কাছে পাঠানো হয়েছিল। অনেকগুলো বই জমে আছে পড়ার জন্য। ইদানীং কোনটা রেখে যে কোনটা পড়বো, মাঝে মাঝে সেটাই ঠিক করতে পারছি না। মাঝে মাঝেই আমি এই অদ্ভুত কাজটা করি। আমার একেবারেই অপরিচিত কোনো লেখকের বই হাতে নিয়ে হুট করেই পড়তে বসে যাই।
লেখক নিশো আল মামুন এর এটাই আমার প্রথম পড়া বই। বইটার প্রচ্ছদ দেখতে আকর্ষণীয়।‌ নামটাও আনকমন। আমার বুকসেলফের ভেতরে দেখতে ভালোই লাগছিল আর পড়তে ইচ্ছা করলো। তখনই নামিয়ে নিয়েই এটা পড়তে শুরু করলাম। ছোট সাইজের একটা বই, একদিনের মধ্যেই শেষ হয়ে গেল।

বিভিন্ন জায়গায় দেখলাম এটাকে কেউ কেউ উপন্যাস হিসেবে লিখেছেন। সত্যি কথা বলতে কি এটা উপন্যাস না বলে একটা বড় গল্প বলাটাই উত্তম হবে। আমার কাছে উপন্যাসের কোনো ক্যাটাগরিতে পরে বলে মনে হয়নি। বইয়ের প্লট খুবই সাধারণ। এতটাই সাধারণ যে বই শুরু থেকে পড়া শুরু করলে কিছু পৃষ্ঠা পড়ে যাওয়ার পরেই আন্দাজ করে নেওয়া যায় বইয়ের গল্পের প্লট কোন দিকে যাবে। লেখক বেশি কষ্ট করেননি এই প্লট তৈরি করতে।

এই বইয়ের প্লটে চরিত্র থেকে শুরু করে সবকিছু খুব পজিটিভলি লেখা হয়েছে। অর্থাৎ মানুষের জীবন, আচার আচরণ ও পছন্দ সবকিছু স্বপ্নের মতো সাজানো গুছানো মনে হবে। কিন্তু বাস্তবে প্রতিটা মানুষের জীবন আসলে কিছুটা কঠিন ও রূঢ় হয়। বইতে যেভাবে সবকিছু এত সুন্দর ও সহজভাবে সমাধান দেখানো হয়েছে এভাবে সবকিছু মানুষের জীবনে সম্ভব হয় না। শুধুমাত্র গল্প উপন্যাসে এই সমস্ত অলীক ঘটনা দেখানো সম্ভব।

লেখকে লেখার ভেতরে ইচ্ছাকৃতভাবে বিশেষ একজন লেখককে অনুসরণ করে কিছু লেখার চেষ্টা করেছেন বলেই মনে হলো। তবে উনি যাকে ফলো করেছেন, তার লেখার গভীরতা আরো অনেক বেশি। খুব তুচ্ছ একটা কাহিনীতেও কেউ উনি আচমকা এমন একটা দৃশ্য/ট্যুইস্ট সৃষ্টি করেন যেটা পাঠককে বহুদিন তার বইয়ের কথা মনে করিয়ে দিতে বাধ্য করে। কিন্তু‌ দুঃখজনক হলেও এই বইতে আসলে এইরকম এমন কোনোকিছুই আমার চোখে পড়েনি। সম্ভবত কয়েকদিন পরেই আমি বইয়ের কাহিনি আমি ভুলে যাব।‌ কারণ এখানে আসলে মনে রাখার মতো তেমন কিছু নেই।

শুরুতে বইটা প্রথম দশ বা বারো পৃষ্ঠা খুব মনোযোগ দিয়ে পড়েছিলাম।‌ আমি একজন খুব ধীরস্থির ধরনের পাঠক। এমন একজন পাঠক, যে বই পড়ার সময় পেন্সিল নিয়ে বসে এবং প্রয়োজনীয় লাইনগুলো আন্ডারলাইন করে রাখে পরবর্তীতে আবার ফিরে এসে পড়ার জন্য। আমি বইয়ের এক চতুর্থাংশ পড়ার পরে পেন্সিলটা রেখে দিয়েছি, কারণ মনে হলো এই বইতে আসলে দাগ দেওয়ার মতো তেমন কোনো জায়গা নেই।‌

সব লেখকরা সাধারণত এমন একটা প্রোটাগনিস্ট চরিত্র সৃষ্টি করতে চান, যেটা পড়ার পরে পাঠকের মনে দাগ সৃষ্টি করবে। শতভাগ নিঁখুত চরিত্র কখনো পাঠকের মনে দাগ সৃষ্টি করে না, কারণ মানুষ কখনো শতভাগ নিখুঁত হয় না। মানুষ তার জীবনে যা চায় তা পুরোপুরি পায় না। আর সব মানুষের জীবনই এইসব অসম্পূর্ণ নিয়েই ধীরে ধীরে এগিয়ে চলে সামনের দিকে। কিন্তু লেখক এই বইতে প্রায় সব চরিত্রকেই শতভাগ নিখুঁত হিসেবে দেখানো হয়েছে। অনেকটা বারবি ডলের মতো।

বই লেখার জন্য লেখক এমন কিছু ঘটনাকে বেছে নিয়েছেন যেটা প্রায় অবাস্তবের কাছাকাছি। চাকরি নেই, বাবা-মা নেই- ভালো কোনো পরিচয় নেই, এমন একটা ছেলের সাথে একজন অধ্যাপক লেভেলের মানুষ তার একমাত্র সন্তানকে হাসিমুখে বিয়ে দেবেন না। এটাই বাস্তব। পালিয়ে গিয়ে বিয়ে দেখালোও হতো। ধুমধাম করে, সানাই বাজিয়ে বিয়ের অনুষ্ঠান দেখিয়েছে যেখানে বরপক্ষ ছিল শুধুমাত্র নায়কের মেসের লোকজন। ইচ্ছা করলে আপনি গল্প উপন্যাসে যে কোনোকিছু লিখতে পারেন, এটা লেখকের লেখার স্বাধীনতা। তবে সেটা পড়ার সময় বাস্তবতার সাথে যথেষ্ট অমিল থাকার কারণে পাঠকরা গ্রহণ করবে কি করবে না সেটা পাঠকের নিজের স্বাধীনতা।

কোনো বইয়ের যদি অর্ধেক পর্যন্ত যদি বৈবাহিক জীবনে একাধিক রমরমা প্রেমের দৃশ্য দেখানো হয়, তাহলে খুব সহজেই বুঝা যায় যে শেষের দিকে এসে যে কোনো একটা উইকেট ফেলে দেওয়া হবে। এখানেও তার কোনো ব্যতিক্রম হয়নি।

ছোট করে একটু ঘটনাটা বলি। আহসান নামের একজন ছেলের হুট করে বিয়ের দৃশ্য দিয়ে এই বইটা শুরু হয়। বেকার ও পরিচয়হীন একটা ছেলের সাথে একজন অধ্যাপক তার একমাত্র সন্তানকে খুশিতে লাফাতে লাফাতে বিয়ে দিয়ে দিলেন। বেকার ছেলেকে জামাই হিসাবে পেয়ে অত্যাধিক সুন্দরী মেয়ে সুমিও খুশিতে লাফাতে শুরু করলো। লেখক এটাকে জাস্টিফাই করার জন্য উনিশ শতকের দাম্পত্য জীবনের প্রেম কাহিনীর কিছু ডায়লগ দিয়েছেন। এই সমস্ত পুতুপুতু প্রেমের লাইন সম্ভবত স্কুল কলেজের নিব্বা নিব্বি ছেলে-মেয়েদের কাছে খুব ভালো লাগবে। যে কোনো ম্যাচুউরড পাঠকরা সম্ভবত অনেক আগেই এই স্টেজ পার হয়ে আসে। যার কারণে এই পৃষ্ঠাগুলো আমাকে দ্রুত পড়ে যেতে হয়েছে।

বইতে ইচ্ছাকৃতভাবে পৃষ্ঠার সংখ্যা বাড়ানোর জন্য এক লাইন এক লাইন করে লেখা হয়েছে। যেটুকু এক পাতায় লেখা যায় তাও লাইন ভেঙে ভেঙে তিন পাতায় সাজানো। লেখক না প্রকাশক কে এর জন্য দায়ী, তা ঠিক জানি না। কিন্তু লেখকদের এইরকম লাইন ভাঙা, সিঁড়ি ভাঙা রচনা আমার কাছে পাঠকদের সাথে এক ধরনের বিরাট প্রতারণা ছাড়া অন্যকিছু মনে হয় না। এমনও অনেক পৃষ্ঠা আছে সেখানে শুধু এক লাইন, এক লাইন করে কথোপকথন দুই তিন পাতা পর্যন্ত চলে গিয়েছে। পুরো বইতে কথোপকথন বাদ দিলে আসলে বিশভাগও গদ্য রচনা নাই। এর মধ্যেই আবার লেখক বিভিন্ন জায়গা থেকে কবিতার অংশ যোগাড় করে ভেতরে ঢুকিয়ে দিয়েছেন। কোনো রকম প্ল্যানিং ছাড়া লেখা এটা। একটা চরিত্র ঘিরে প্রায় ১৫ পৃষ্ঠা পড়ার পরে অবশেষে আরেকটা পর্বে এসে সেই চরিত্রের নাম জানা গেল উনি হচ্ছেন আহসানের মামা হাবিবুর রহমান। আমার কাছে বইয়ের হাবিবুর রহমান চরিত্রকে সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয় মনে হয়েছে, আরো মনে হয়েছে তার চাকর লিয়াকতের চরিত্র। শুধু বইয়ের কলেবর বাড়ানোর জন্য এই দুইটা চরিত্রকে নিয়ে আসা হয়েছে। বইয়ের মূল ঘটনা বা প্লটের সাথে এই দুজনের কোনো সম্পর্ক নেই। তেমনই সম্পর্ক নেই মন্টু পাগলের। এই পাগলকে ঘিরেও পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা নিয়ে আসা হয়েছে, যেটা আসলে বইয়ের মূল কাহিনীতে কোনো প্রভাব ফেলেনি। সুমির বাবা সারোয়ার সাহেবের লেখা একটা তিন পাতা চিঠিও দেওয়া হয়েছে। সুমির বাবা সারোয়ার সাহেবকে নিয়ে সামান্য কিছু অংশ লেখার পরে হুট করেই এই চরিত্রটাকে লেখক মেরে ফেললেন। কেন ফেললেন জানি না। যদি এই চরিত্র এতই অপ্রয়োজনীয় হয়ে থাকে তাহলে উনি কেন এটা আনলেন?

আহসান ও সুমির দাম্পত্য জীবনকে ঘিরে এই বইয়ের মূল ঘটনা। এটাকে উনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত টেনে নিয়ে গেছেন সুমিকে মেরে না ফেলা পর্যন্ত। এরপর উনি সুমির বাচ্চাকেও মেরে ফেলেছেন। এপেন্ডিসাইটিস এর সমস্যার কারণে সুমি হুট করে মারা গেলেও সামান্য জ্বর থেকে একদিনেই ছেলে নির্ঝরও মারা যাবে এটা কেমন যেন খাঁপছাড়া লেগেছে। এই অংশটা যেন জোর করে ঢুকানো হয়েছে মনে হয়েছে। ফুলটুশি নামের একজন 'আদর্শ চরিত্রবতী' পতিতাকেও নিয়ে এসেছেন যে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে খদ্দের ধরার জন্য অপেক্ষা করে, অপরিচিত পুরুষের সাথে অন্যবাসায় চলে যায়। কিন্তু একটা ছোট্ট বাচ্চার মাথায় পানি ঢেলে আদর করে দিতে গেলে তার বিবেকে বাধে। এইরকম কিম্ভুতকীমাকার লজিক আমি কিছুতেই গ্রহণ করতে পারিনি। যে স্বামী যে তার স্ত্রীকে অসম্ভব ভালোবাসে, সে রাস্তা থেকে পতিতাকে ডেকে ঘরে নিয়ে এসে নিজের স্ত্রীর পরনের একটা কাপড় পরতে দিবে, এটা একেবারেই বেমানান লেগেছে।

আহসানের মামা হাবিবুর রহমানের সাথে তার প্রাক্তন প্রেমিকা বিপাশার আসলে কতটুকু সম্পর্কে ছিল লেখক এটা ভালো করে ব্যাখ্যা করেননি। বিপাশার মেয়ে নীলা ওরফে নীলাঞ্জলাকে শেষ দৃশ্যে নিয়ে এসেছেন একটা ট্যুইস্ট দেওয়ার জন্য, কিন্তু বইয়ের শুরুতে উনি নীলাকে নিয়ে কোনো হিন্টস দেননি। বইয়ের শেষে এসে ১৮০ ডিগ্রি ট্যুইস্ট দিতে গেলে বইয়ের ভেতরে আগে বেশকিছু জায়গায় কাজ করতে হয়, সম্ভবত লেখক এটা ভুলে গিয়েছিলেন না হয় জানতেন না।

এই বইতে প্রত্যেকটা চরিত্রকেই লেখক ফেরেশতাদের সমপর্যায়ে নিয়ে গিয়েছেন। প্রতিটা চরিত্র ১০০% আইডিয়াল, মানবজনিত কোনো দোষত্রুটি নেই।

বইয়ের কথোপকথনগুলো একেবারেই বেমানান লেগেছে। কারণ সেগুলো কোনো ইনভার্টেড কমার ভেতরে দেওয়া ছিল না। যার কারণে কোনটা আসলে কথোপকথন, আর কোনটা গদ্য রচনা সেটা বুঝতে প্রতিটা লাইনেই বেগ পেতে হয়েছে। কখন কথোপকথন শুরু হয়েছে আর কখন যে শেষ হয়েছে সেটাও বুঝা বড় দায়।

তবে বইয়ের একটা ভালো দিক ছিল সেটা হচ্ছে বানানের নির্ভুলতা। সম্ভবত খুব ভালো একজন প্রুফ রিডার দিয়ে এই বইটার প্রুফ রিডিংয়ের কাজ করা হয়েছিল। উনি অবশ্যই ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। পুরো বইতে আমার চোখে মাত্র একটা বা দুইটা বানান ভুল চোখে পড়েছে।
যারা রীতিমতো প্রেমের (শুধুমাত্র দাম্পত্য-প্রেমের) 'গদ-গদ' উপন্যাস বা বই পড়তে চান তাদের জন্য এটা একটা ভালো বই হতে পারে। লেখক আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন প্রেমের অংশগুলো খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলতে, বিশেষ করে দাম্পত্য প্রেমের সুন্দর দৃশ্যগুলো। বিয়ে করতে যাচ্ছে এইরকম নিব্বা-নিব্বিদের জন্যও একটা ভালো বই হতে পারে।

১২৭ পৃষ্ঠার এই বইটা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার পর আমার যা মনে হলো, এটা সর্বোচ্চ একটা বড় গল্প হতে পারে। প্রেমের গল্প কিংবা বিরহের গল্প বলা যেতে পারে। সর্বোচ্চ ২০০০ থেকে ২৫০০ শব্দের। ফেসবুকের বিভিন্ন সাহিত্য গ্রুপে এই সমস্ত গল্প অহরহই দেখা যায়। অস্বীকার করবো না, বইটা পড়ার সময় আমি ইচ্ছা করেই স্কিপিং করেছি যেন দ্রুত বইটা শেষ করা যায়। কারণ কিছু কিছু জায়গাতে উনি টেনে টেনে ইচ্ছাকৃতভাবে আগের কাহিনি এনে বড় করেছেন, বিরক্ত লাগছিল একই জিনিস বারবার পড়ে যেতে। বইটা যদি উপহার হিসেবে না পেতাম, সম্ভবত এই বইটা আমি নিজের টাকা কিনতাম না।
.
বইয়ের নাম: নির্ঝর ও একটা হলুদ গোলাপ
লেখক: নিশো আল মামুন
জনরা: সামাজিক
প্রকাশনী: জ্ঞানকোষ
প্রচ্ছদ তৈরি করেছেন:
প্রথম প্রকাশ: ২০২৪
মলাট মূল্য: ৩০০ টাকা
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১২৮ পৃষ্ঠা

জুন, ২০২৪
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৫৮
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

উগ্র বর্বর ভারতের দর্শকরা আমাদের টাইগার রবির উপর হামলা করেছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৬



ভারতের উগ্র বর্বর দর্শকরা আমাদের টাইগার রবির উপর হামলা করেছে । মধ্যাহ্নভোজ বিরতির সময় বৃষ্টি নামতে শুরু করলে গ্যালারির ভেতর দিকে চলে যান বাংলাদেশের এ সমর্থক তখন স্থানীয় কিছু সমর্থকের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্বে সবচেয়ে বেশী পরিচিত বাংলাদেশী ড. মোহাম্মদ ইউনুস এখন দেশের সরকার প্রধান

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০




বাংলাদেশের সবচেয়ে শিক্ষিত সরকার প্রধান ড. মোহাম্মদ ইউনুস এবং তিনি বিশ্বে সবচেয়ে পরিচিত। সবচেয়ে বেশী সময় সরকার প্রধান থাকা শেখ হাসিনা গণহত্যা করে দেশে ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁর ভক্তগণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরিবার-পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের চোখ কি সামুতে পরে না? (রম্য | রিপোস্ট)

লিখেছেন জটিল ভাই, ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

♦أَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشِّيْطَانِ الرَّجِيْمِ (বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহ্'র নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি)
♦بِسْمِ ٱللَّٰهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ (পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহ্'র নামে)
♦ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)


(ছবি নেট... ...বাকিটুকু পড়ুন

আশ্বিনা...

লিখেছেন আহমেদ রুহুল আমিন, ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

তিনদিন হয় ঝড়ছে যে ঝড়
নামটি তার 'আশ্বিনা',
এমনদিনের মজার খাবার
`ডাল-খিচুরি পাচ্ছিনা'।

রাস্তা-ভরা কাদা-পানি
দিনভর কোথাও যাচ্ছিনা,
গিন্নী বানায় কতো খাবার
মজার খাবার খাচ্ছিনা।

কত্তো-কত্তো জরুরী কাজ
কাজে কোথাও যাচ্ছিনা,
নিত্য যে ঘুম... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখ হাসিনার ৭৮তম জন্মদিন আজ

লিখেছেন সোহেল ওয়াদুদ, ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৬

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৮তম জন্মদিন আজ। তিনি ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের মধুমতী নদী বিধৌত টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু... ...বাকিটুকু পড়ুন

×