নদী বেষ্টিত পতিসরের শান্ত স্মিগ্ধ শ্যামল প্রকৃতির মাঝে কবির কলমের আছড়ে বের হয়েছিলো সাড়া জাগানো অনেকগুলো বিখ্যাত কবিতা, গান, উপন্যাস ও প্রবন্ধ । রবি ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত সাহিত্যের আঙিনা যে কত সাজানো গোছানো ছিলো তা স্বচক্ষে না দেখে উপলব্ধি করা যাবে না। শুধু যে সাহিত্য রচনা করে সারা বিশ্বে বিখ্যাত হয়েছেন তা যেমন সত্য তেমনি কবির রূচিবোধের পরিচয় পাওয়া যায় সেই সময়ে তার অবস্থান করা বাড়িগুলোর নির্মাণ স্থাপত্য কৌশল আর দৃষ্টিনন্দন কারুকাজ দেখে।
আর কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে আসি বিশ্বকবির স্মতি বিজড়িত সাহিত্যের অঙ্গন---
●পতিসরে যাওয়ার পূর্বে স্বাগতম ফটক●
● কুঠিবাড়ীর পশ্চিম পাশে রবীন্দ্র সরোবরের পূর্ব পাড়ে শান বাধাঁনো ঘাটের দক্ষিন পাশে অবস্থিত রবীন্দ্র ভাষ্কর্য ●
●দেখে বিশ্রামাগার বলে মনে হয়েছে আমার কাছে। কোন নামফলক নেই ঠিক কি কাজে ব্যবহার হত ছাউনি যুক্ত ছোট ঘরটি ●
● উৎসব আয়োজনে ও সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কুঠিবাড়ীর পূর্ব পাশে অবস্থিত দেবেন্দ্র মঞ্চ সাজে নতুন রুপে ●
●তালগাছ স্মৃতি স্মারক , বিশ্বকবির ঐতিহাসিক ‘তালগাছ’ কবিতার স্বপ্নের তালগাছটি এইখানেই ছিল। ●
●আয়াতকার আকৃতির কুঠিবাড়ীর মাঝখানে উন্মুক্ত স্থানে কবির ভাষ্কর্য●
●পতিসরে অবস্থানকালে কবি যা রচনা করেছেন তার সংক্ষিপ্ত তালিকা ●
●পতিসরে কবির আগমন ও প্রস্থানের তারিখ সহ শিলালিপি●
●বাড়ির ভিতরে দক্ষিন মুখী প্রবেশের সামনের অংশ●
●নাগর নদীর উপর রবীন্দ্র সেতু। এই সেই নাগর নদী যা কে নিয়ে রচনা করেছেন ‘আমাদের ছোট নদী’ কবিতাটি●
●কবির ব্যবহৃত আসবাব পত্র ও দেয়ালে টাঙানো আছে বিভিন্ন সময়ের আলোক চিত্র । বি.দ্র: ভিতরে ছবি তুলা নিষেধ। ●
●কুঠিবাড়ীর পাশে উন্মুক্ত খোলা মাঠের র্পূব প্রান্তে বিশাল শীল কড়াই গাছ ●
●পড়ন্ত বেলায় সোনাঝরা আলোয় নতুন আবেশে কুঠিবাড়ী রূপ●
রাজশাহী ভ্রমণের অন্যান্য দর্শনীয় স্থান সমূহঃ
এশিয়ার বৃহত্তম কানসাট আম বাজার
পুঠিয়া কারুকাজময় গোবিন্দ মন্দির
ঐতিহাসিক ছোট সোনা মসজিদ
কবি গুরুর নাগর নদী
নাটোরের চলন বিল
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস (রাবি)
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯