somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অমর একুশে ও প্রজন্মের ভাবনা

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আধুনিক প্রজন্মের নাগরিক হিসেবে ভাষা আন্দোলনের বাস্তব অভিজ্ঞতা আমার নেই, তখন একটু ভাবতে ইচ্ছে হয়- আমাদের জীবনে ভাষা আন্দোলনের প্রভাব কত খানি? আমরা কি ভাষা আন্দোলনের চেতনাকে জীবনাচরণের আদর্শ মনে করি নাকি কিছু উপন্যাস গল্পের নাটকের ফ্যাশনের মাস হিসেবে পালন করি। এর উত্তরে আমাদের মানসিক দরিদ্রতা প্রকাশ হয়ে পড়ে। অথচ ভাষা আন্দোলনের চেতনা আমাদের বাঙালি জাতিসত্তা, মেধা, মনন ও সৃজনশীলতার বিকাশ করেছে। ভাষা-আন্দোলনের বহুমাত্রিক প্রভাব সাহিত্য, সঙ্গীত, চিত্রকলাসহ সৃষ্টিশীলতার প্রতিটি ক্ষেত্রেই অবদান রেখেছে।

বর্তমান প্রজন্মের এই স্মৃতিভ্রষ্টতে আমি লজ্জিত। ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে যতটুকু জানা তা পাঠ্যপুস্তক আর কিছু পড়াশোনার কারণে, ছোট সময়ে একুশে ফেব্রুয়ারি ছিল আমার কাছে উৎসবের দিন হিসেবে পরিচিত, কারণ ইটের উপর ইট দিয়ে শহীদ মিনার বানানো, বিভিন্ন জায়গা থেকে ফুল চুরি করে শহীদ মিনারে পুষ্পস্থাপন, খালি পায়ে হেঁটে হেঁটে চলা, আমাদের শৈশবকে এক ধরনের দুরন্তপনা যোগ করে দিতো এই দিনটি, তার ওপর সামাজিক, কিছু ধর্মীয় অনুভূতির উপেক্ষা আমাদের করতে হতো। মোট কথা একুশে ফেব্রুয়ারির দিন ছিল এক আনন্দঘন, উত্তেজনাপূর্ণ তারুণ্যের দিন।

এরপর পাঠ্যপুস্তকে একুশের গল্পের তপু এসে অনেক দিন মনে দাগ কেটে ছিল, যতবার পড়তে হতো ততবার এক ধরনের বেদনাহত হয়ে যেতাম, কিন্তু একুশের চেতনাবোধ আমাকে নাড়িয়ে তোলে । ভাষা আন্দোলনের বাস্তব অভিজ্ঞতা না থাকায় মাতৃভাষা কি অনুগ্রহ তা বুঝেছি অনেক দেরিতে, আমার মনে হয় এ প্রজন্ম মাতৃভাষার আবেগটা ধরতে পারছেনা, কারণ দেশের বেশিরভাগ মানুষ কথা বলতে অনুকূল পরিবেশ পাচ্ছে, একটু প্রতিকূল পরিবেশে পড়লেই বুঝতে পারতো আমাদের পূর্ব প্রজন্ম কি উপহার আমাদের দিয়ে গেছেন, যেমন অনেকে দেশের বাইরে গিয়ে মাতৃভাষার দরদ টা বুঝি । সেদিন জহির রায়হানকে খুব অনুভব করেছি, ‘জেলার সাহেব, জেলখানা বড় করুন। আসছে ফাল্গুনে আমরা দ্বিগুণ হব।’ এই উক্তিটি অনুধাবন করতে পেরেছি। একধরনের উত্তেজনা আর নিজের ভাষার সমৃদ্ধ ইতিহাস নিয়ে গর্ব ও স্বস্তিবোধ করেছি। বাঙলা ভাষার চেতনাবোধ অনুভব করি কবিতা লিখতে, প্রেয়সীর কাছে নিজের আবেগ উপস্থাপন করতে গিয়ে, সত্যি যদি মাতৃভাষা না থাকতো তাহলে কি হতো। যখন দেখি এই প্রজন্মের নাগরিকরা বাংলাকে উপেক্ষা করছে, কথা বলতে গিয়ে ভাষার শ্রুতিমাধুর্য নষ্ট করে ফেলছে, তখন তাদের প্রতি ঘৃণা ছাড়া মনে কিছু আসে না, প্রত্যেক ছাত্রের পড়ার টেবিলে একটা ডিকশনারি থাকলেও বাংলা অভিধান চোখে পড়ে কম, একুশের চেতনাবোধ এখন টিশার্টে অথবা একুশে ফেব্রুয়ারি নির্ভর হয়ে পড়েছে। কখনো কখনো বিশ্বায়নের কারণে বাংলা ভাষাকে একটু অবহেলা করছে এ প্রজন্ম। অন্য ভাষা শিখতে ও শুদ্ধ উচ্চারণ করতে যতটা সময় ব্যয় করছে বাংলা ভাষা চর্চা ও শুদ্ধ উচ্চারণের তত সময় আমরা ব্যয় করতে পারিনি। বাংলাদেশের জাতীয় দিবসগুলোর মধ্যে মাতৃভাষা দিবস পালনে একধরনের স্বস্তি অনুভব করি, কেননা এই দিবস প্রধান দুই দলের ঘৃণ্য রাজনৈতিক ব্যবসার বিষয় থেকে মুক্ত।

একুশের চেতনাবোধ একধরনের সামষ্টিক ঐক্য তৈরি করে। আমার খুব ইচ্ছে হয় সিয়েরালিওনের মতো অনেক দেশ যদি বাংলাকে দ্বিতীয় মাতৃভাষা হিসেবে গ্রহণ করতো। আমার মনে হয় এটা সম্ভব, কিভাবে? এজন্য এগিয়ে আসতে হবে আমাদেরই, আমরা কেন ইংরেজি শিখি, কারণটা হলো পৃথিবীতে জীবন নির্বাহের উপকরণগুলো, উন্নত সংস্কৃতির বেশির ভাগ ইংরেজিতে পাওয়া যাচ্ছে, তাই বিশ্বব্যাপী বাংলাকে ছড়িয়ে দিতে এই সব উপকরণ আমাদেরই তৈরি করতে হবে, একদিন না একদিন বাংলাভাষা সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে, পৃথিবীর সকল নাগরিক আমাদের ভাষা শিখবে তাদের প্রয়োজনেই। এভাবেই বিশ্ব সাম্রাজ্য তৈরি করবো আমরা বাঙালিরাই। এ ক্ষেত্রে বাঙালির এ প্রজন্মকেই হতে হবে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলা ভাষার ধারক, বাহক ও প্রচারক।

একুশে ফেব্রুয়ারির দিনে উপচে পড়া ভিড় আর চাক্ষুস আয়োজন আমাদের যেমন সমৃদ্ধ ইতিহাস তুলে ধরে তেমনি দিন নির্ভর সংস্কৃতি পালনে আমাদের মানসিক দরিদ্রতাও মনে করিয়ে দেয়। বর্তমান প্রজন্ম অহেতুক স্মার্ট হতে গিয়ে বাংলা ভাষাকে বিষাক্ত করে ফেলেছে, আমার মনে হয় এই সব মনগড়া গুরুত্বহীন স্মার্ট হওয়া থেকেই নিজেদের বিরত রেখে মূলধারায় ফিরে আসা এবং একুশের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বিশুদ্ধ বাংলা চর্চা অব্যাহত রেখে বাঙালির আত্মমর্যাদাকে অক্ষুণœ রাখাই হোক আমাদের প্রজন্মের অঙ্গীকার। পরিশেষে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর কথা দিয়ে শেষ করি- ১৯১৮ সালে ‘আমাদের ভাষা সমস্যা’ শিরোনামে এক বক্তৃতায় তিনি বলেন, ‘আমরা বঙ্গদেশবাসী। আমাদের কথাবার্তার, ভয়-ভালোবাসার, চিন্তা-কল্পনার ভাষা বাংলা। তাই আমাদের মাতৃভাষা বাংলা। মাতৃভাষা ব্যতীত আর কোনো ভাষা কানের ভিতর দিয়া মরমে পৌঁছে পরান আকুল করে? মাতৃভাষা ব্যতীত আর কোন ভাষা কল্পনা-সুন্দরী তাহার মন-মজানো ভাবের ছবি আঁকে? কাহার হৃদয় এত পাষাণ যে মাতৃভাষার অনুরাগ তাহাতে জাগে না?
আধুনিক প্রজন্মের নাগরিক হিসেবে ভাষা আন্দোলনের বাস্তব অভিজ্ঞতা আমার নেই, তখন একটু ভাবতে ইচ্ছে হয়- আমাদের জীবনে ভাষা আন্দোলনের প্রভাব কত খানি? আমরা কি ভাষা আন্দোলনের চেতনাকে জীবনাচরণের আদর্শ মনে করি নাকি কিছু উপন্যাস গল্পের নাটকের ফ্যাশনের মাস হিসেবে পালন করি। এর উত্তরে আমাদের মানসিক দরিদ্রতা প্রকাশ হয়ে পড়ে। অথচ ভাষা আন্দোলনের চেতনা আমাদের বাঙালি জাতিসত্তা, মেধা, মনন ও সৃজনশীলতার বিকাশ করেছে। ভাষা-আন্দোলনের বহুমাত্রিক প্রভাব সাহিত্য, সঙ্গীত, চিত্রকলাসহ সৃষ্টিশীলতার প্রতিটি ক্ষেত্রেই অবদান রেখেছে।

বর্তমান প্রজন্মের এই স্মৃতিভ্রষ্টতে আমি লজ্জিত। ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে যতটুকু জানা তা পাঠ্যপুস্তক আর কিছু পড়াশোনার কারণে, ছোট সময়ে একুশে ফেব্রুয়ারি ছিল আমার কাছে উৎসবের দিন হিসেবে পরিচিত, কারণ ইটের উপর ইট দিয়ে শহীদ মিনার বানানো, বিভিন্ন জায়গা থেকে ফুল চুরি করে শহীদ মিনারে পুষ্পস্থাপন, খালি পায়ে হেঁটে হেঁটে চলা, আমাদের শৈশবকে এক ধরনের দুরন্তপনা যোগ করে দিতো এই দিনটি, তার ওপর সামাজিক, কিছু ধর্মীয় অনুভূতির উপেক্ষা আমাদের করতে হতো। মোট কথা একুশে ফেব্রুয়ারির দিন ছিল এক আনন্দঘন, উত্তেজনাপূর্ণ তারুণ্যের দিন।

এরপর পাঠ্যপুস্তকে একুশের গল্পের তপু এসে অনেক দিন মনে দাগ কেটে ছিল, যতবার পড়তে হতো ততবার এক ধরনের বেদনাহত হয়ে যেতাম, কিন্তু একুশের চেতনাবোধ আমাকে নাড়িয়ে তোলে । ভাষা আন্দোলনের বাস্তব অভিজ্ঞতা না থাকায় মাতৃভাষা কি অনুগ্রহ তা বুঝেছি অনেক দেরিতে, আমার মনে হয় এ প্রজন্ম মাতৃভাষার আবেগটা ধরতে পারছেনা, কারণ দেশের বেশিরভাগ মানুষ কথা বলতে অনুকূল পরিবেশ পাচ্ছে, একটু প্রতিকূল পরিবেশে পড়লেই বুঝতে পারতো আমাদের পূর্ব প্রজন্ম কি উপহার আমাদের দিয়ে গেছেন, যেমন অনেকে দেশের বাইরে গিয়ে মাতৃভাষার দরদ টা বুঝি । সেদিন জহির রায়হানকে খুব অনুভব করেছি, ‘জেলার সাহেব, জেলখানা বড় করুন। আসছে ফাল্গুনে আমরা দ্বিগুণ হব।’ এই উক্তিটি অনুধাবন করতে পেরেছি। একধরনের উত্তেজনা আর নিজের ভাষার সমৃদ্ধ ইতিহাস নিয়ে গর্ব ও স্বস্তিবোধ করেছি। বাঙলা ভাষার চেতনাবোধ অনুভব করি কবিতা লিখতে, প্রেয়সীর কাছে নিজের আবেগ উপস্থাপন করতে গিয়ে, সত্যি যদি মাতৃভাষা না থাকতো তাহলে কি হতো। যখন দেখি এই প্রজন্মের নাগরিকরা বাংলাকে উপেক্ষা করছে, কথা বলতে গিয়ে ভাষার শ্রুতিমাধুর্য নষ্ট করে ফেলছে, তখন তাদের প্রতি ঘৃণা ছাড়া মনে কিছু আসে না, প্রত্যেক ছাত্রের পড়ার টেবিলে একটা ডিকশনারি থাকলেও বাংলা অভিধান চোখে পড়ে কম, একুশের চেতনাবোধ এখন টিশার্টে অথবা একুশে ফেব্রুয়ারি নির্ভর হয়ে পড়েছে। কখনো কখনো বিশ্বায়নের কারণে বাংলা ভাষাকে একটু অবহেলা করছে এ প্রজন্ম। অন্য ভাষা শিখতে ও শুদ্ধ উচ্চারণ করতে যতটা সময় ব্যয় করছে বাংলা ভাষা চর্চা ও শুদ্ধ উচ্চারণের তত সময় আমরা ব্যয় করতে পারিনি। বাংলাদেশের জাতীয় দিবসগুলোর মধ্যে মাতৃভাষা দিবস পালনে একধরনের স্বস্তি অনুভব করি, কেননা এই দিবস প্রধান দুই দলের ঘৃণ্য রাজনৈতিক ব্যবসার বিষয় থেকে মুক্ত।

একুশের চেতনাবোধ একধরনের সামষ্টিক ঐক্য তৈরি করে। আমার খুব ইচ্ছে হয় সিয়েরালিওনের মতো অনেক দেশ যদি বাংলাকে দ্বিতীয় মাতৃভাষা হিসেবে গ্রহণ করতো। আমার মনে হয় এটা সম্ভব, কিভাবে? এজন্য এগিয়ে আসতে হবে আমাদেরই, আমরা কেন ইংরেজি শিখি, কারণটা হলো পৃথিবীতে জীবন নির্বাহের উপকরণগুলো, উন্নত সংস্কৃতির বেশির ভাগ ইংরেজিতে পাওয়া যাচ্ছে, তাই বিশ্বব্যাপী বাংলাকে ছড়িয়ে দিতে এই সব উপকরণ আমাদেরই তৈরি করতে হবে, একদিন না একদিন বাংলাভাষা সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে, পৃথিবীর সকল নাগরিক আমাদের ভাষা শিখবে তাদের প্রয়োজনেই। এভাবেই বিশ্ব সাম্রাজ্য তৈরি করবো আমরা বাঙালিরাই। এ ক্ষেত্রে বাঙালির এ প্রজন্মকেই হতে হবে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলা ভাষার ধারক, বাহক ও প্রচারক।

একুশে ফেব্রুয়ারির দিনে উপচে পড়া ভিড় আর চাক্ষুস আয়োজন আমাদের যেমন সমৃদ্ধ ইতিহাস তুলে ধরে তেমনি দিন নির্ভর সংস্কৃতি পালনে আমাদের মানসিক দরিদ্রতাও মনে করিয়ে দেয়। বর্তমান প্রজন্ম অহেতুক স্মার্ট হতে গিয়ে বাংলা ভাষাকে বিষাক্ত করে ফেলেছে, আমার মনে হয় এই সব মনগড়া গুরুত্বহীন স্মার্ট হওয়া থেকেই নিজেদের বিরত রেখে মূলধারায় ফিরে আসা এবং একুশের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বিশুদ্ধ বাংলা চর্চা অব্যাহত রেখে বাঙালির আত্মমর্যাদাকে অক্ষুণœ রাখাই হোক আমাদের প্রজন্মের অঙ্গীকার। পরিশেষে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর কথা দিয়ে শেষ করি- ১৯১৮ সালে ‘আমাদের ভাষা সমস্যা’ শিরোনামে এক বক্তৃতায় তিনি বলেন, ‘আমরা বঙ্গদেশবাসী। আমাদের কথাবার্তার, ভয়-ভালোবাসার, চিন্তা-কল্পনার ভাষা বাংলা। তাই আমাদের মাতৃভাষা বাংলা। মাতৃভাষা ব্যতীত আর কোনো ভাষা কানের ভিতর দিয়া মরমে পৌঁছে পরান আকুল করে? মাতৃভাষা ব্যতীত আর কোন ভাষা কল্পনা-সুন্দরী তাহার মন-মজানো ভাবের ছবি আঁকে? কাহার হৃদয় এত পাষাণ যে মাতৃভাষার অনুরাগ তাহাতে জাগে না?

সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৯
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কাঁঠালের আমসত্ত্ব

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

কাঁঠালের কি আমসত্ত্ব হয় ? হয় ভাই এ দেশে সবই হয়। কুটিল বুদ্ধি , বাগ্মিতা আর কিছু জারি জুরি জানলে আপনি সহজেই কাঁঠালের আমসত্ত্ব বানাতে পারবেন।
কাঁঠালের আমসত্ত্ব বানানের জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। অ্যাকসিডেন্ট আরও বাড়বে

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯



এরকম সুন্দরী বালিকাকে ট্র্যাফিক দায়িত্বে দিলে চালকদের মাথা ঘুরে আরেক গাড়ির সাথে লাগিয়ে দিয়ে পুরো রাস্তাই বন্দ হয়ে যাবে ।
...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×