১৪ বছর ব্লগাইলাম, আর কত
বহুত তো ব্লগাইলাম আর ভাল লাগেনা। ম্যালাদিন ব্লগে নিয়মিত না, আইজ আতকা ঢুইকা দেখি ১৪ বছর পার কইরা দিসি কি তামশা!!!!
সবাই ভালা থাকিয়েন, যাইগা ঘুম আইতেছে।
শুভ রাত্রি। বাকিটুকু পড়ুন
মোবাইলে হঠাৎ করে ব্লগ আবার চালু হবার খবর দেখতে পেয়ে আর তর সইলনা, ল্যাপটপটা খুলে বহুদিন পর ব্লগে আবার লিখতে বসে গেলাম। দীর্ঘ এই আট মাস ধরে ব্লগ বন্ধের অন্যায় সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আমরা ব্লগাররা যারা এই ব্লগটাকে মন থেকে ভালবাসি, তারা সবাই যে খুবই মনোকষ্টে ছিলাম, তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।... বাকিটুকু পড়ুন
দেখতে দেখতে ব্লগে এগার বছর হয়ে গেল। সময় কোনদিক দিয়ে যে চলে যায় টেরই পাওয়া যায়না, এখন তো খুব কমই আসা হয় এই ব্লগে , একটা সময় যেটা ছিল প্রাণের মেলা। পুরোনো ব্লগারদের তেমন কারো সাথেই আর যোগাযোগ নেই, কালের আবর্তে সবাই যার যার ঠিকানায় ব্যস্ত। বেশী কিছু লিখতে ইচ্ছে... বাকিটুকু পড়ুন
কি লিখব বুঝতে পারছিনা, বর্তমান পরিস্থিতিতে কিছু আদৌ লেখা সম্ভব বলে মনে হচ্ছেনা। প্রচন্ড বিক্ষিপ্ত হয়ে আছে মন। আজকে সকালে অফিসে আসার আগে তৈরী হওয়ার সময় টিভিতে সাভার ভয়াবহতার লাশের মিছিলের দৃশ্য দেখছিলাম। দৃশ্যগুলো দেখে চোখের পানি আর আটকে রাখতে পারিনি। আমার মত সাধারণ আমজনতা কিই বা আর করতে পারি... বাকিটুকু পড়ুন
গতকাল সকালে প্রাক্তন একজন সহকর্মীর কাছ থেকে একটা লেখা পেলাম, লেখাটি লিখেছেন তাঁর ফেসবুকের একজন বন্ধু। লেখাটি নিচে হুবহু তুলে দিলাম, তার লেখার নিচে আমার প্রতিউত্তরও আমার ঐ সহকর্মীকে পাঠিয়েছি, আমার উত্তরটা তিনি ঐ লেখকের ফেসবুকে পোষ্ট করবেন। আমার ফেসবুকের সকল বন্ধুদের জ্ঞাতার্থে দুটি লেখাই নিচে দিলামঃ
মূল লেখাঃ
দয়া করে যুদ্ধঅপরাধীদের... বাকিটুকু পড়ুন
দেখতে দেখতে সামহোয়্যারইনব্লগে পাঁচটা বছর পার করে দিলাম। ভাবতেই অবাক লাগে, শুরুর সেই দিনগুলো কত সুন্দর ছিলো!!! সারাদিন ব্লগে পড়ে থাকা, ব্লগারদের সাথে অনলাইনে আড্ডা দেয়া, সময় করে পাবলিক লাইব্রেরী বা তার আশেপাশে আড্ডা, ব্লগ পিকনিক, কিছু জনহিতকর কাজ অনেক কিছুই করতাম সেই সময়ে। অথচ এখন পাঁচ বছর পর পেছনে... বাকিটুকু পড়ুন
দেখতে দেখতে ৪০০ তম পোষ্টে এসে পৌঁছালাম। ৩৯৯তম পোষ্টটি দিয়ে ভাবছিলাম ৪০০তম পোষ্টে কি লেখা যায়। তখনি মনে হল এ পর্যন্ত এই ব্লগে আমার লেখা কিছু প্রিয় পোষ্টের একটা সংকলন করলে খারাপ হয়না। আমি মনে করি এই ব্লগে আমার লেখা বেশীরভাগ পোষ্টই বস্তাপচা, অখাদ্য টাইপ। তারপরও মাঝে মাঝে মনের ভাব... বাকিটুকু পড়ুন
সকাল ১১টার দিকে আমি আর ভাইগ্না শান্ত দুজন মিলে প্রথমে গেলাম আজিজ মার্কেটে, সেখান থেকে একটা বই কিনে ভাবলাম কই যাওয়া যায়, ভাবতে ভাবতে গেলাম শহীদ মিনারের দিকে, ওখানে দুজন বেশ কিছুক্ষণ আড্ডা মারলাম। মামা-ভাইগ্নার সেই আড্ডার ফাঁকেই দেখতে পেলাম সামনের মাঠে কিছু ঘোড়া ঘাস খায়, ফাঁক পাইয়া একটা... বাকিটুকু পড়ুন
গতকাল দুপুরে ঢাকায় আসার পর রেস্টে ছিলাম। আজ সকালে বাইর হইলাম আমার সবচেয়ে প্রিয় ব্লগার বন্ধু, ছোট ভাই, ভাইগ্না যাই কই না কেন, আলী আরাফাত শান্ত -র লগে। শান্তরে নিয়া গেলাম আজিজ মার্কেটে। ঐখানে অনেক বইয়ের দুকানে ঘুরাঘুরি কইরা পকেটের অবস্থা স্বাস্থ্যবান না হওয়ায় বই কিনতে না পারার আফসুসে... বাকিটুকু পড়ুন
ব্লগ জিনিসটা কি সে ব্যাপারে আমার প্রথমদিকে তেমন কোন আগ্রহ ছিলনা। আর বাংলায় কোন ব্লগ সাইট আছে এবং সেখানে আমিও লিখতে পারব, এমন চিন্তাটাও একসময় অকল্পনীয় ছিল আমার কাছে। কিন্তু একসময় যখন সামহোয়্যারইন ব্লগের ঠিকানাটা পেলাম, তখন সবকিছুই অকল্পনীয় লাগছিল, যদিও এই ব্লগের ঠিকানা পাওয়ার আগে থেকেই বাংলা টাইপিং ভালোই... বাকিটুকু পড়ুন
কথা ছিল বই মেলায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে বিকাল ৪টায় আমি আর একরামুল হক শামীম ফার্মগেটে মিলিত হব। সেই অনুযায়ী আমি ঠিক সময়ে পৌঁছে যাই, কিন্তু শামীমের কোন পাত্তা নাই । পাক্কা ৩০ মিনিট আমাকে অপেক্ষা করিয়ে তারপর মহাশয়ের আগমন ঘটল, এই দেরীর কারণে শামীমরে বিশাল মাইনাচ... বাকিটুকু পড়ুন
গতকাল রাতে বাসায় এসে ব্লগে ঢুকে দেখলাম যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে সামহোয়্যার-এ ব্যানার এর দাবীতে অনেকে পোষ্ট দিচ্ছেন একের পর এক। সেই দাবীর প্রতি সমর্থন জানিয়ে আমিও পোষ্ট দিয়েছিলাম। কিন্তু ভাবছিলাম কখন সামহোয়্যার-এ সেই কাঙ্খিত ব্যানার দেখতে পাবো। আজ কিছুক্ষণ আগে ঘুম থেকে উঠেই ব্লগে ঢোকার পর প্রথমেই দৃষ্টি আটকে গেল... বাকিটুকু পড়ুন
গতকাল সামহোয়্যার এর রেলীতে গায়ে জাতীয় পতাকা জড়িয়ে হাঁটছিলাম। অসাধারণ একটা অনুভূতি হচ্ছিল তখন। উত্তেজনায় টগবগ করছিলাম শুধু। জাতীয় পতাকা গায়ে জড়ানোর অভিজ্ঞতা আমার এই প্রথম। টিভিতে প্রায়ই দেখি মাঝে মাঝে আমাদের ক্রিকেটাররা যখন খেলায় জয়লাভ করে, তখন গায়ে দেশের পতাকা জড়িয়ে মাঠ প্রদক্ষিণ করে, ঐ দৃশ্যটা দেখলেই গা শিরশির... বাকিটুকু পড়ুন
ঘোষিত সময় ছিল ৮.৪৫, ঐ সময়েই জাদুঘর প্রাঙ্গনে সবার মিলিত হবার কথা। আমি একটু আগেই চলে গিয়েছিলাম, ৮.২০ এর দিকে ওখানে পৌঁছেই প্রথমে দেখা জানা আপুর সঙ্গে। পরে সামহোয়্যার টীম এর অন্যান্য সদস্যদের সাথেও পরিচিত হলাম। ৯.২০ নাগাদ প্রায় অনেক ব্লগার এসেই হাজির হলেন। ৯.৩০ এর দিকে শুরু হল র্যালী... বাকিটুকু পড়ুন
সামহোয়্যার ইন ব্লগে আমার আগমনটি অনেকটা হঠাৎ করেই হয়ে গিয়েছিল। আমার অনেকদিনের পুরোনো বন্ধু সাইফুর, যে আমার কয়েক মাস আগে এখানে রেজিস্ট্রেশন করেছে। হঠাৎ সে একদিন মেসেঞ্জারে সামহোয়্যারের এড্রেসটি দেয়, আমার এমনিতেই নতুন নতুন ওয়েবসাইটে ঘোরার বাতিক আছে, তাই এড্রেসটি পেয়ে সাথে সাথেই ঢুকলাম, প্রথম প্রথম কিছু পোষ্ট পড়তাম, রেজিস্ট্রেশন... বাকিটুকু পড়ুন