somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ট্রয়ের যুদ্ধ III

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ট্রয়ের যুদ্ধের কাহিনী গত পর্বেই শেষ করতে পারতাম আমি যদি না হেরার প্ররোচনায় আ্যাথেনা এতে হস্তক্ষেপ করতেন। হেরা চাইছিলেন ট্রয় ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধ চলুক। আ্যাথেনা যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়ে প্যান্ডারাস নামক এক বোকা ট্রোজানকে উদ্বুদ্ধ করলেন সাময়িক যুদ্ধ বিরতি ভেঙে ফেলার জন্য এবং মেনেলাউসের দিকে একটি তীর নিক্ষেপের জন্য। সে তাই করলো এবং সেটি মেনেলাউসকে সামান্য আহতও করলো। কিন্তু গ্রিকরা এ প্রতারণায় ক্রোধান্বিত হয়ে ঝাপিয়ে পড়লো ট্রোজানদের উপর এবং আবারও যুদ্ধ শুরু হলো। আতংক দেবতা, ধ্বংস দেবতা, এবং দ্বন্দ দেবতাগণ, যাদের ক্রোধ কখনো নির্বাপিত হয় না, যারা সবই ছিলেন যুদ্ধ দেবতার বন্ধু , তারা মানুষকে লেলিয়ে দিলেন একে অপরকে হত্যা করার জন্য। তখন শোনা যেতে লাগলো শুধু মুমূর্ষ মানুষের গোঙানোর শব্দ, আর শোনা যেতে থাকলো হত্যাকারীদের উল্লাস-ধ্বনি এবং মর্তভূমি ভেসে যেতে থাকলো রক্তস্রোতে।


গ্রিকপক্ষে একিলিস না থাকায় দুই শ্রেষ্ঠ বীর ছিলেন আ্যাজাক্স এবং ডায়োমিডিস। তারা সেদিন বীরত্বের সাথে ষুদ্ধ করলেন এবং অনেক ট্রোজান তাদের পদতলে লুটিয়ে পড়লো। হেক্টরের পর সবচেয়ে কুশলী ও সাহসী যুবরাজ ঈনিয়াস ডায়োমিডিসের হাতে প্রায় মৃত্যবরন করতে বসেছিলেন। তার ছিলো রাজরক্তের চেয়েও উচ্চ এক পরিচয়, তার মা ছিলেন আফ্রোদিতি নিজে !! এবং যখন ডায়োমিডিস তাকে আহত করলেন তখন আফ্রোদিতি দ্রুত নেমে এলেন যুদ্ধক্ষেত্রে ঈনিয়াসকে রক্ষা করা জন্য। তিনি তাকে তুলে নিলেন কোমোল হাতে, কিন্তু ডায়োমিডিস জানতেন যে আফ্রোদিতি ভীরু দেবী তাই তাই তিনি তার দিকে ছুটে গেলেন এবং তার হাতে আঘাত করলেন। চিৎকার করে আফ্রোদিতি ঈনিয়াসকে ফেলে দিলেন এবং যন্ত্রনায় ক্রন্দনশীল হয়ে অলিম্পাসে ফিরে গেলেন। জিউস আমোদ-প৬রিয় অশ্রুসজল দেখে ঈষৎ হেসে তাকে যুদ্ধ থেকে বিরত থাকতে বললেন এবং তাকে মনে করিয়ে দিলেন যে , তিনি প্রেম ভালোবাসাতেই মানানসই, যুদ্ধ তার কাজ নয়। যদিও ঈনিয়াসের মা ব্যার্থ হলেন কিন্তু তার মৃত্যু ঘটলো না। আ্যাপোলো তাকে মেঘে আচ্ছাদিত করে নিয়ে গেলেন ট্রয়ের পবিত্র স্থান পারগেমসে, যেখানে আর্টেমিস তাকে সারিয়ে তুললেন।

ডায়োমিডিস যুদ্ধোন্মত্ত রয়েই গেলেন, ট্রোজান সেনাদলে ব্যপক ধ্বংস সাধন করতে থাকলেন যতক্ষন না মুখোমুখি হলেন হেক্টরের। সেখানে আ্যারেসকে দেখেও তিনি আতংকিত হয়ে উঠলেন। রক্তপিপাসু খুনে যুদ্ধদেবতা যুদ্ধ করছিলেন হেক্টরের পক্ষ হয়ে। এই দৃশ্য দেখে ডায়োমিডিস ভয়ে থরথর করে কেপে উঠলেন এবং চিৎকার করে গ্রিকদের পশ্চাদপসরণ করতে বললেন, ধীরে ধীরে ট্রোজানদের দিকে দৃষ্টি রেখেই। গ্রিকদের এ অবস্থা দেখে হেরা ক্রোধান্বিত হয়ে জিউসকে বললেন, তিনি মানুষের দুদর্শার কারন আ্যারেসকে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে তাড়িয়ে দিতে পারবেন কিনা।

যদিও আ্যারেস ছিলেন তাদেরই সন্তান তবুও তারা কেউ আ্যারেসকে খুব বেশি ভালোবাসতেন না। তাই তিনি হেরার কথায় রাজী হলেন।
ডায়োমিডিসের পাশে দাড়ানোর জন্য হেরা দ্রুত ছুটে গেলেন যুদ্ধক্ষেত্রে এবং তাকে তাড়া দিলেন সেই ভয়ংকর দেবতাকে আঘাত করার জন্য এবং ভয় না পাওয়ার জন্য। এতে ডায়োমিডিস উদ্যম ফিরে পেলেন। তিনি আ্যারেসের দিকে বর্শা নিক্ষেপ করলেন। আ্যাথেনা একে চালিত করে দিলেন লক্ষ্যস্থলের দিকে এবং এটি বিদ্ধ হলো আ্যারেসের দেহে। যুদ্ধক্ষেত্রে হাজারজনের চিৎকারের সমান তীব্রতায় চিৎকার করে উঠলেন যুদ্ধ দেবতাটি এবং সেই ভীতিকর শব্দে কেঁপে উঠলো সবাই।

আ্যারেস ছিলেন মজ্জাগতভাবে এক উৎপীড়ক এবং তিনি অসংখ্য মানুষের উপর যে অত্যাচার করেছেন তা নিজের উপর প্রযুক্ত হতে দেখে সহ্য করতে না পেরে পালিয়ে চলে গেলেন জিউসের কাছে এবং আ্যাথেনার আক্রমনের ব্যাপারে তিক্তভাবে অনুযোগ করলেন। কিন্তু জিউস তার দিকে তাকালেন কঠোরভাবে এবং বললেন যে , সে তার মায়ের মতই এক অসহনীয় চরিত্র এবং তাকে আদেশ করলেন তার আর্তচিৎকার থামাতে।

আ্যারেস চলে যাবার পর ট্রোজানরা পিছিয়ে পড়তে বাধ্য হলো। এই বিপর্যয়ে হেক্টরের এক ভাই উপলব্ধি করতে পারলেন দেবতাদের ইচ্ছা এবং হেক্টরকে অনুরোধ করলেন যত দ্রুত সম্ভব নগরীতে যেতে এবং রাণীকে বলতে বললেন তিনি যেন আ্যাথেনাকে উপঢৌকন হিসাবে প্রদান করেন সর্বোত্তম পোশাক তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। রাণী হেক্টরের এর কথামত সবকিছুই করলেন। তনি এমনই এক মূল্যবান পোশাক নিলেন যা জ্বলজ্বল করছিলো নক্ষত্রের মত এবং তা দেবীর হাটুর কাছে সমর্পণ করে বললেন " দেবী আ্যাথেনা, করুণা করো নগরীটিকে এবং ট্রোজানদের স্ত্রীগন ও সন্তানদের " কিন্তু প্যালাস আ্যাথেনা তার প্রার্থনা নামঞ্জুর করলেন।

যুদ্ধে ফিরে যাবার পূর্বে হেক্টর আরো একবার হয়তো শেষবারের মতো দেখা করতে গেলেন তার প্রিয়তম স্ত্রী, আ্যান্ড্রোমাকি ও তার পুত্র আ্যাষ্টিয়ানাক্সের সাথে। তিনি তার স্ত্রীর সাথে দেখা করলেন সেই দেয়ালের কাছে যেখানে তার স্ত্রী ট্রোজানদের পিছিয়ে আষার কতঃা শুনে ভয় পেয়ে চলে গিয়েছিলেন যুদ্ধ দেখতে। তার সাথে এক পরিচারিকা বহন করছিলেন তার ছোট্ট পুত্রকে। হেক্টর মৃদু হাসলেন এবং নীরবে তাকালেন তাদের দিকে, আ্যান্ড্রোমাকি হেক্টরের হাত তুলে নিলেন নিজর হাতে এবং ফুঁপিয়ে কাদতে লাগলেন। " হে আমার সর্বস্ব" তিনি বললেন, তুমিই আমার পিতা, মাতা বা ভাই এবং তুমিই আমার স্বামী, আমাদের সাথে থাকো। আমাকে বিধবা বা তোমার সন্তানকে অনাথ করো না" হেক্টর তার স্ত্রীর অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করলেন। তিনি বললেন যে তিনি কাপুরুষ সাজতে পারবেন না। তিনি তার স্ত্রীকে ছেড়ে আসতে উদ্যত হলেন কিন্টু প্রথমে দুহাত প্রসারিত করে দিলেন তার পুত্রের দিকে। ছোট্ট আ্যাষ্টিয়ানাক্স পিতার শিরোনাস্ত্র ও এর ভয়ংকর বাকানো মুকুট দেখে ভয়ে আরো কুণচকিয়ে গেলো। হেক্টর মৃদু হাসলেন এবং উজ্জ্বল শিরোনাস্ত্রটি খুলে ফেললেন মাথা থেকে। অতঃপর সন্তানকে হাতে ধরে তাকে আদরের স্পর্শ দিলেন এবনফ প্রার্থনা করে বললেন, " হে জিউস, ভবিষৎে অনেক মানুষ আমার এই পুত্রকে নিয়ে অনেক কিছু বলবে গর্ব করে, যখন সে ফিরবে যুদ্ধ থেকে। বলবে যে , সে তার পিতার চেয়েও অনেক বেশি সাহসী"

তিনি তার পুত্রকে শুইয়ে দিলেন তার স্ত্রীর হাতে এবং তাকে স্বান্তনা দিলেন এবং বললেন " প্রিয়া এত দুঃখগ্রস্ত হতে নেই, যা অদৃষ্টে আছে তাতো হবেই। কিন্তু আমার অদৃষ্টের বিরুদ্ধে কেউ আমাকে হত্যা করতে পারবে না।" অতঃপর তিনি তার শিরোনাস্ত্র তুলে নিয়ে আ্যান্ড্রোমাকির কাছ থেকে বিদায় নিলেন।




হেক্টরের শিরনাস্ত্র

যুদ্ধক্ষত্রে আবারো লড়াইয়ের জন্য উন্মুখ হয়ে উঠলেন। কিছুক্ষনের জন্য এলো তার ভালো সময়। এরই মধ্যে জিউসের মনের পড়লো একিলিসের অন্যায়ের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য তিনি থেটিসের কাছে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন তার কথা। তিনি ও যুদ্ধক্ষেত্রে নেমে গেলেন ট্রোজানদের সাহায্য করতে। তখন যুদ্ধটা গ্রীকদের জন্য কঠিন হয়ে পড়লো। তাদের শ্রেষ্ঠ যোদ্ধা একিলিস তখন যুদ্ধক্ষেত্রে থেকে অনেক দুরে একাকী বসে ছিলেন তাবুতে, গভীরভাবে ভাবছিলেন তার ভুলগুলোকে নিয়ে। অপরদিকে ট্রোজানরা গ্রিকদের হটিয়ে নিয়ে গেছে তাদএর জাহাজের কাছে। সন্ধ্যা নেমে আষায় যুদ্ধ থেমে গেলো।

সে রাতে ট্রয় নগরীজুড়ে চলছিলো আনন্দ উৎসব কিন্তু দুঃখ ও হতাশা গ্রাস করেছিলো গ্রিক ঘাটিসমূহকে। আগামেমনন নিজে আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন এবং জাহাজ ফিরিয়ে নিতে চাচ্ছিলেন গ্রিসে। নেষ্টর , যিনি ছিলেন দলপ্রধানদের মাঝে সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ এবং সবচেয়ে জ্ঞানী , তিনি আগামেমননকে বললেন যে একিলিসকে ক্ষেপিয়ে না তুললে তারা আজ পরাজিত হতেন না। আগামেমনন স্বীকার করলেন তিনি বোকার মত কাজ করেছেন। তিনি প্রতিজ্ঞা করলেন যে তিনি ব্রিসেইসকে ফিরিয়ে দিবেন এবং তার সাথে অন্যান্য সব সুন্দর উপহার সামগ্রী। অডিসিউস ও আরো দুজন আগামেমননের এ প্রস্তাব নিয়ে গেলেন একিলিসের কাছে। একিলস তাদের আন্তরিকভাবে স্বাগত জানালেন এবং তাদের খাদ্য ও পানীয় দ্বারা আপ্যায়িত করলেন। কিন্তু যখন তারা আগামেমননের প্রস্তাব জানালেন তাকে পেলেন চরম প্রত্যাখান। তিনি বললেন মিশরের সব সম্পদ দিয়েও তাকে কেনা যাবে না। সবার উচিত দেশে ফিরে যাওয়া।

কিন্তু পরদিন কোনঠাসা সাহসী গ্রিকরা আবারো যুদ্ধে ঝাপিয়ে পরলেন। কিন্তু আবারো পিছিয়ে পড়তে বাধ্য হলেন। অলিম্পাসে বসে হেরা পরিকল্পনা করছিলেন কিভাবে গ্রিকদের সাহায্য করা যায়। তিনি জিউসকে আইডা পর্বতের উপর বসে ট্রোজানদের বিজয়উৎসব উদযাপন করতে দেখলেন। হেরা নিজ কক্ষে গেলেন এবং নিজেকে অতুলনীয় সুন্দরী করে তোলার জন্য নিজের উপর প্রয়োগ করলেন তার জ্ঞাত রূপকলার সব কৌশল। অবশেষে ধার নিলেন আফ্রোদিতির কোমোরবন্ধ যেখানে লুকানো ছিলো তার সব জাদু-কলার সামগ্রী এবং সেই জাদু-কলা সহ তিনি হাজির হলে জিউসের সামনে। সেই জিউস হেরাকে দেখলেন , অমনি প্রেমানুরাগ ছেয়ে ফেললো জিউসের হৃদয়কে । ফলে তিনি ভুলে গেলেন থেটিসকে দেওয়া তার প্রতিশ্রতির কথা।





তৎক্ষনাৎ যুদ্ধ মোড় নিলো গ্রিকদের দিকে। আ্যাজাক্স মাটিতে ছুড়ে ফেলে দিলেন হেক্টরকে, যদিও আহত করবার পূর্বেই ঈনিয়াস তাকে তুল নিলেন এবং দুরে বয়ে নিয়ে গেলেন। হেক্টর চলে যাবার সাথে সাথে গ্রিকরা ট্রোজানদের জাহাজের কাছ থেকে আরো দুরে সরিয়ে দিলেন।



জিউস জেগে না উঠলে হয়তো সেদিনই ট্রয় লুন্ঠিত হতে পারতো। কিন্তু জিউস জেগে উঠলেন এবং ট্রোজানদের পলায়নপর অবস্থায় ও হেক্টরকে মাটিতে পরে হাঁপাতে দেখলেন। সবকিছু তার কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠলো। তিনি ক্রূদ্ধ হয়ে ফিরলেন হেরার দিকে, এটি তারই কাজ বুঝতে পারলেন জিউস। তিনি মনস্থির করতে পারছিলেন না যে , এখুনি হেরা কে শায়েস্তা করা উচিত কিনা। হেরা জানতেন যে , যদি তেমন কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব হয় তাহলে তিনি খুবই অসহায় হয়ে পড়বেন। হেরা এই ঘটনার সাথে নিজের সম্পৃক্ততার কথা দৃঢভাবে অস্বীকার করলেন এবং সমস্ত দোষ চাপিয়ে দিলেন সমুদ্র দেবতা পোসাইডনের উপর। হেরার কথা জিউস বিশ্বাস করলেন এবং পোসাইডনের কাছে খবর পাঠালেন তিনি যেন যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন। সমুদ্র দেবতা তা মেনে নিলেন এবং যুদ্ধের গতি আরো একবার গ্রিকদের বিপক্ষে চলে গেলো।

সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২১
৯টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কাঁঠালের আমসত্ত্ব

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

কাঁঠালের কি আমসত্ত্ব হয় ? হয় ভাই এ দেশে সবই হয়। কুটিল বুদ্ধি , বাগ্মিতা আর কিছু জারি জুরি জানলে আপনি সহজেই কাঁঠালের আমসত্ত্ব বানাতে পারবেন।
কাঁঠালের আমসত্ত্ব বানানের জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। অ্যাকসিডেন্ট আরও বাড়বে

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯



এরকম সুন্দরী বালিকাকে ট্র্যাফিক দায়িত্বে দিলে চালকদের মাথা ঘুরে আরেক গাড়ির সাথে লাগিয়ে দিয়ে পুরো রাস্তাই বন্দ হয়ে যাবে ।
...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×