বাংলাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে লাখো বিহারী ।
যাদের বেশীর ভাগ ই খুব দামী যায়গা গুলোতে অবস্থান করছে-
ঢাকাতে মিরপুর, মোহাম্মদপুরে এদের অবস্থান। এই ছাড়া সৈয়দপুরে চট্টগ্রামে এদের পল্লী আছে।
বিহারীদের আদি নিবাস ভারতে কিন্তু তারা থাকে বাংলাদেশে আর নিজেদেরকে ভাবে পাকিস্থানি ।
মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের অবস্থান সম্পর্কে মোটামুটি সবারই জানা আছে। পাকিস্থানিদের সাথে মিলে অনেক হত্যা, লুন্ডন, ধর্ষন তারা করছে।
অথচ আজ তারা বিহারীপল্লীতে থেকে যে সব সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে যা আমাদের দেশের অনেকে ই পায় না।
আপনি যদি বিহারী পল্লীতে গিয়ে থাকেন কখন ও বুঝতে পারবেন না আপনি কি বাংলাদেশে আছেন নাকি পাকিস্থানে আছেন।
এই ভাবে দেশের কিছু মুলবান যায়গা তে এদের কে রাখার কোনো মানে হয় না।
বাংলাদেশের কোনো দ্বীপে এদের কে রাখা যায়। নতুন গজিয়ে উঠা দ্বীপে তারা থাকবে - কাজ করবে। বসতি গড়বে। বিনিময়ে খবার পাবে অনেক টা এমন ।
পদ্মা নদীর মাঝি উপন্যাসে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কল্পনায় ময়না দ্বীপ কে যে ভাবে জনবসতি করে তুলছে ঠিক তেমন কোন একটা দ্বীপে এই বিহারীদের রেখে আসা উচিত।
তাদের নিজস্ব কোনো সম্পত্তি থাকবে না। কাজ করবে আর বিনিময়ে খাবে।
আমাদের এই স্বাধীন দেশে তারা এই দেশের নাগরীকদের মত সুযোগ বহন করুক এইটা মেনে নেয়া যায় না।
মানবতা হোক মানুষের জন্য শকুনের জন্য নয় ।