নিচের জিনিস গুলো মানতে পারলে ব্রেক আপ এর পরে কস্ট কম হবে, স্বাভাবিক জীবনে দ্রুত ফিরতে পারবেন।
১) কষ্ট দেখাবেন নাঃ
নিজের কষ্ট অন্যকে দেখাবেন না। এতে করা মানুষের গল্পের টপিক্ষ হয়ে যাবে।
২) মানুষটির সাথে যোগাযোগ করবেন নাঃ
অনেকে আছেন পুরোনো প্রেমিক /প্রেমিকার সাথে যোগাযোগের চেস্টা করে থাকেন এতে করে কষ্ট আর ও বাড়ে ফিরে পাবার আশায় থেকে কস্ট বাড়িয়ে লাভ নাই।
৩) সমস্ত স্মৃতি মুছে ফেলুনঃ
প্রেমিক/প্রেমিকার দেয়া সমস্ত উপহার নিজের থেকে দূরে রাখুন , এই সব নিজের কাছে রাখলে শুধু কস্ট ই পাবেন , দেখবেন আর কাঁদবেন।
৪) ব্রেক-আপ এর পর পুরোনো প্রেমিক/প্রেমিকার নামে বদনাম করবেন না। মনে রাখবেন এক সময় সে ই আপনার প্রিয় মানুষ ছিলো ।
৫) গভীর রাতে ফেইসবুকে তার ওয়াল চেক করতে যাবে না তাহলে কস্ট বেড়ে যাবে তার ভালো থাকা দেখে, সে হয়ত ভালো থাকার অভিনয় করতেছে আর আপনি তাতে কস্ট পাবেন । ভুল করে ও গভীর রাতে ফোন দিবেন না, নাম্বার Waiting পেলে কস্ট এতটা ই বেড়ে যাবে যা কিনা দূর করতে সময় অনেক লাগবে
৬) সকল ম্যাসেজ , পিকচার রিমোভ করে দিবেন সবার আগে কারন এই জিনিস গুলো আপনাকে সব চেয়ে বেশী কস্ট দিবে।
৭) নেশা দ্রব্য থেকে দূরে থাকুন , কারন নেশা কখন ও কোনো কিছুর সমাধান করতে পারে না বরং জীবন টা কে শেষ করে দেয়।
কিছু দিন আগে পরিচিত এক ছেলেকে দেখলাম তার ব্রেক-আপ এর পর প্রেমিকার নাম লিখে রাখছে হাত কেটে। দেখে ই গা শিউরে উঠলো। পরে জানা গেলো ব্রেক-আপে কস্ট পাইয়া এই আকাম টা করছে।
অনেকে ই আবার কখন ও কখন ও দৃষ্টি আকর্ষন এর জন্য কিংবা ভূলে থাকার জন্য ড্রাগ নেন দুই টা ই ক্ষতিকারক, আমার এক বন্ধুকে দেখছি কলেজ জীবন এর শেষের দিকে ব্রেক-আপের পরে ড্রাগ নিয়া পাগলামি করতে। সে তাতে কি পাইছে জানি না তবে তার তাল -বেতাল কথা বার্তায় আমরা ব্যাপক মজা নিতাম,
কেও আমাকে ব্যাক্তিগত প্রশ্ন করে কিংবা কাছের কোনো বন্ধু ব্যাক্তিগত তুলনা দিয়ে বিব্রত করবেন না
View this link