কাহিনী সংক্ষেপ:
ক্যাথরিন বলকোভাক(রাচেল ওয়েইজ) নেব্রাস্কার একজন পুলিশ অফিসার।ব্যক্তিগত জীবনে এক মেয়ের মা।বিবাহবিচ্ছেদের পর স্বপ্ন দেখে একমাত্র মেয়েকে নিয়ে একত্রে থাকার।ভবিষ্যত জীবনের স্বপ্নপূরণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান করতে সে রাজি হয় যখন তাকে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক পুলিশের অফিসার হবার প্রস্তাব দেয়া হয়।
চাকরী নিয়ে ক্যাথরিন বসনিয়া চলে আসে।তাকে জেনডার এফেয়ার্স এর বিভাগীয় প্রধান করা হয়।যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে নিপীড়িত নারীদের কল্যাণে কাজ করতে থাকে সে। একদিন ঘটনাক্রমে রায়া নামের এক তরুণী কে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে সে। উন্মোচিত হয় সেক্স ট্র্যাফিকিং এর এক বিশাল চক্র যার শিকার রায়াসহ আরও অনেক অসহায় তরুণী। অনুসন্ধানে নামে ক্যাথরিন। কেঁচো খুড়তে সাপ বেরিয়ে আসে।জাতিসংঘেরই অনেক পুলিশ কর্মকর্তা আর অনেক হোমড়াচোমড়ার জড়িত থাকার কথা জানতে পারে সে।
বিষয়টা কর্তৃপক্ষের নজরে আনলে ক্যাথরিনকে সবকিছু চেপে যেতে বলা হয়। নানা অসহযোগিতার শিকার হয় সে।একপর্যায়ে তাকে চাকরিচ্যূতও করা হয়। কিন্তু তাই বলে কি সে হাল ছেড়ে দেবে?নিজে মেয়ে হয়ে এতগুলো মেয়ের জীবন চোখের সামনে নষ্ট হতে দেবে??
বাস্তব ঘটনার উপর নির্মিত ছবিটিতে ক্যাথরিনের চরিত্রে অনবদ্য অভিনয় করেছেন রাচেল ওয়েইজ।পরিচিতদের মধ্যে আরও আছেন মনিকা বেলুচ্চি,একটি ছোট চরিত্রে(আপার বয়স হয়ে গেছে)।
এক নজরে :
ডিরেক্টর-লারিসা কনড্রাকি (মহিলার ১ম মুভি!)
জনার-বায়োগ্রাফি/ক্রাইম ড্রামা
দেশ-কানাডা ও জার্মানী
ভাষা-ইংরেজী
দৈঘ্য-১১২ মিনিট
পুরস্কার-
Seattle International Film Festival 2011
Palm Springs International Film Festival 2011
Whistler Film Festival 2010
ডাউনলোড লিংক