চন্দ্র আলোয় শুকোতে দিয়েছ আর্দ্র কেশ।
নবণীতা,
বাতাসে ঘ্রান আসে-
তোমার শুভ্র দেহের।
ক্রমাগত জোছনায় হারিয়ে যায়-প্রত্যাহিক ব্যস্ততা
অবসর আসে কবিতা পাঠের,
আর সেইসব আদ্যোপান্ত স্মৃতিরা ফিরে আসে,
বিমুগ্ধ ভালবাসায়।
একে একে বদলায় যাপন,
প্রেমের বয়স বাড়ে-
বাড়ে বন্ধন, মৃত্যু আসে,
শেষে একদিন...
শেষে একদিন... যবনিকা টানে জীবন।
ধুর যাহ!
কি ভেবে চলেছি, নিরব রোদনে;
তারচেয়ে ভাল বরং জোছনা দেখা।
জোছনায় অপূর্ব তোমার কেশ,
বড় বেশি মনোহর; মায়াময়।
কখনো দেখছ কি আয়নায়? সচ্ছ কাঁচে?
নবণীতা,
তোমার ওই আখিঁতে দেখেছি আমি
অটল ভালবাসা, প্রেমের পূর্ণ মায়াজাল।
গ্রহন কর দেবী আমায়-
আজম্ম শূন্য এই অভচারীকে।
ভালবাসতে বাসতে আরো শূন্য হয়ে গেলাম।
নবণীতা,
আজি এ আকাশ সাক্ষ্যী,অজস্র নক্ষত্র
আর তারকাপুন্জ চেয়ে আছে উৎসুক;
রাত্রির এ প্রেমাবেদনে আমায় ফিরিয়ে দিও না।
আজ শুধু প্রার্থনা ভালবাসার-
তোমার কাছে আমার,
আর তোমার কাছে তোমার বিবেকের।
রাত:৯:৫০ মিনিট।
১১ ভাদ্র ১৪২২ ।
ভালুকা,ময়মনসিংহ।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫