somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সিলেট জুড়ে তোলপাড় ! নিন্দার ঝড়! শাহজালাল (র) মাজার সংলগ্ন শাহজালাল (র) এর স্মৃতি বিজড়িত হাজার বছরের পুরোনো টিলা কেটে এবং পারিবারিক কবর স্থান গুড়িয়ে দিয়ে সিলেট সিটি কর্পোরেশন এর ইবাদাত খানা নির্মাণ-।--------মেয়র বরাবর খোলা চিঠি

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
বরাবর,
মাননীয় মেয়র,
সিলেট সিটি কর্পোরেশন,
সিলেট।
বিষয়ঃ দরগাহে হযরত শাহজালাল (রঃ) মাজার প্রাঙ্গণে মুফতি বাড়ি- সিলেট এর পারিবারিক কবরস্থান এ অবৈধভাবে মহিলা ইবাদাত খানা নির্মাণ এবং সম্প্রসারণ প্রসঙ্গে।
জনাব,
আমরা দরগাহ মহল্লাহ মুফতি বাড়ি নিবাসী হিসেবে আপনার সদয় অবগতির জন্য কিছু কথা জানানো প্রয়োজনবোধ করছি।প্রথমেই দেশনেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি এজন্য যে তিনি সিলেট এ হযরত শাহজালাল (র) মাজার এবং তৎসংলগ্ন এলাকার উন্নয়নে সিলেট সিটি কর্পোরেশন এর মাধ্যমে ব্যাপক উন্নয়ন বরাদ্ধ দিয়েছেন। সেই লক্ষে সিলেট সিটি কর্পোরেশন মহিলা ইবাদাত খানা সংস্কার এবং উন্নয়নে এ হাত দিয়েছে যা খুবই ভাল উদ্যোগ। কিন্তু আক্ষেপের বিষয় এই যে, এই ইবাদাত খানা সম্প্রসারণে এবাদাত খানার পাশে অর্থাৎ পশ্চিম দিকে প্রায় ৮ ফুট জায়গা এ পারিবারিক কবরস্থান হতে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে যা হযরত শাহজালাল (র ) এর ওফাত (১৩৪৬ সাল) এর পর হতে প্রায় ৬৭৭ বছর ধরে ইয়েমেন হতে আসা তার অন্যতম সেনাপতি এবং সফরসঙ্গী হযরত খাজা বুরহান উদ্ধিন কাত্তাল সিদ্দিকী (র) এর সম্মানার্থে তার বংশধরদের (যা সিলেটে মুফতি বাড়ি পরিবার নামে পরিচিত) জন্য সংরক্ষিত এবং ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সিলেটের প্রাচীন ইতিহাস গ্রন্থ গুলো ঘাটলে দেখা যায় আমাদের যে পারিবারিক কবর স্থানের যে জায়গায় মহিলা ইবাদাত খানা সম্প্রসারিত হচ্ছে, সেখানে আমাদের একাধিক পূর্বপুরুষ এবং মহিলাদের কবর রয়েছে। এমনকি ১৩০৩ সালে সিলেট বিজয়ে আসা হযরত শাহজালাল (র) এর সফরসঙ্গী ৩৬০ জন আওলিয়ার একাধিক জন এর কবর এই স্থানে রয়েছে বলে কোন কোন ইতিহাসবেত্তা অভিমত প্রকাশ করেছেন। তাছাড়া বাংলাদেশে যত গুলো একক বৃহৎ পরিবার রয়েছে মুফতি পর্রিবার তার মাঝে অন্যতম বিধায় ছুট্ট আমাদের এ পারিবারিক কবর স্থান এ প্রায় ২০০ এর অধিক +মুফতি বাড়ি+ রয়েছে যার অধিবাসীর সংখ্যা প্রায় ২০,০০০ এর কাছাকাছি যারা প্রত্যেকই এই কবরে শায়িত হওয়ার হকদার। মুঘল সম্রাট থেকে ব্রিটিশ সরকার, পাকিস্থান সরকার এবং ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলাদেশ ঘটিত হওয়ার পর যতগুলো সরকার ঘটিত হয়েছে তারা সবাই ওলিকুল শিরোমণি হযরত শাহজালাল (র) এর সম্মানার্থে মাজার সংলগ্ন আমাদের এ পারিবারিক কবরস্থান এ শায়িত সিলেট বিজেতা মহান শহীদগনের এবং ইসলাম ধর্মের মহান প্রচারকদের কবরস্থান ভেঙ্গে ফেলেন নাই।তাছাড়া কবরস্থান এর মত স্পর্শকাতর জায়গার ওপর মহিলা ইবাদাত খানা নির্মাণ ইসলাম ধর্মের দৃষ্টিতে কত টুকু গ্রহণযোগ্য, সেটাও এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ফিকাহবিদগনের অভিমত এর প্রয়োজন ররেছে।এখানে মহিলা ইবাদাত খানা সম্প্রসারণ এর অমুলক এবং অপরিণামদর্শী চিন্তা আগের মেয়রদেরও ছিল। আমাদের আপত্তি এবং মাজারে আগত দর্শনার্থীদের জুতা রাখার ঠিক পাশে এ স্থানে আদৌ কোন মহিলা ইবাদাত খানা/ মসজিদ এর প্রয়োজন নাই বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ এর সফল অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত অধিক সচেতন এবং স্বভাবজাত বিচক্ষন হওয়ায় তিনি ঠিক পিছনে ২য় তলায় খুব সুন্দর মহিলা ইবাদাত খানা নির্মাণ করে দিয়েছেন যেখানে এক সাথে প্রায় ২০০ জন মহিলা এর নামাজ আদায় এর সুব্যবস্থা আছে। প্রয়োজনে সেটি সংস্কার করা যেতে পারে। তাছাড়া ভুমি অধিগ্রহণ বিঁধিমালা অনুসারে সরকারি অর্থায়নে নির্মিত কোন স্থাপনা # কবর স্থান # এ নির্মাণ সম্পূর্ণ আইন বিরোধী। বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) এর দায়েরকৃত রীট আবেদন এর প্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোর্ট সিলেট মহানগর এলাকা সহ সিলেট,কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর, বিয়ানীবাজার, ও গোলাপগঞ্জ এলাকাইয় পাহাড়/ টিলা কাটার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন ২০১২ সালের ১ মার্চ এবং তা যথাযথ ভাবে সংরক্ষন এর নির্দেশনা দিয়েছেন।উল্লেখ্য হযরত শাহজালাল এর স্মৃতি বিজড়িত এ টিলা সিলেট এর হাজার বছরের ঐতিহ্যের অংশও বটে। এছাড়া কবর স্থান এ মসজিদ/মন্দির/ইবাদাত খানা নির্মাণ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মসজিদ নির্মাণ আইন ২০০৬ এর সাথেও পুরোপুরি সাংঘর্ষিক এবং মানবতাবিরধী এবং আইনবিরোধী অপরাধ। তাছাড়া ইসলাম ধর্মীয় বিধান এর সাথে সাংঘর্ষিক হওয়ায় ব্যক্তিগতভাবে এই কবর স্থান এ ইবাদাত খানা নির্মাণ হলে আমি যেকোনো সময় জঙ্গি হামলার আশঙ্কা করছি এতে আমার বাবা, দাদা সহ শত শত আত্মীয় স্বজন এর বিদেহী আত্মার কস্টের কারন হবে। একই সাথে তা বাংলাদেশ এর সার্বিক নিরাপত্তার জন্য ও হুমকির কারন হবে কেননা এইখানে প্রতিনিয়ত দেশি বিদেশি রাষ্ট্রীয় অতিথি বৃন্দের আগমন হয় ।তাই অবিলম্বে অবৈধভাবে এ মহিলা ইবাদাতখানা/ মসজিদ সম্প্রসারন বন্ধ করতে দাবি জানাচ্ছি। আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর সেই কবিতা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই।

@মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই।
যেন গোরে থেকেও মোয়াজ্জিনের আজান শুনতে পাই।।
আমার গোরের পাশ দিয়ে ভাই নামাজীরা যাবে,
পবিত্র সেই পায়ের ধ্বনি এ বান্দা শুনতে পাবে।
গোর-আজাব থেকে এ গুনাহগার পাইবে রেহাই।।
কত পরহেজগার খোদার ভক্ত নবীজীর উম্মত
ঐ মসজিদে করে রে ভাই, কোরান তেলাওয়াত।
সেই কোরান শুনে যেন আমি পরান জুড়াই।।
কত দরবেশ ফকির রে ভাই, মসজিদের আঙ্গিনাতে
আল্লার নাম জিকির করে লুকিয়ে গভীর রাতে,
আমি তাদের সাথে কেঁদে কেঁদে
(আল্লার নাম জপতে চাই)।।

সিলেট সিটি কর্পোরেশন এর মাননীয় মেয়র মহোদয় কে অনুরোধ করব আমাদের আত্মীয় স্বজন যেখানে শায়িত, দরগাহ হযরত শাহজালাল (র) মাসজিদ এর সাবেক ইমাম মুফতি সিরাজ উদ্দিন আহমদ , কাসিমুল উলুম দরগাহে হযরত শাহজালাল (র) এর প্রতিষ্ঠাতা এবং মুফতি বাড়ীর প্রবীণ যারা আছেন তাদের প্রায় সকলের পারিবারিক উস্তাদ মাওলানা আকবর আলী (র) সহ শত শত কবরবাসী যেখানে শায়িত, সেই কবরবাসীর চিরন্তন ঘুমে ব্যাঘাত না ঘটাতে এবং কবরবাসীদের যথাযথভাবে সম্মান দিতে এবং আরও মানবিক হয়ে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে ।।


সংযুক্তি_
১) কবর স্থান এ মসজিদ নির্মাণে ইসলামী বিধান।







 কবরস্থানে মসজিদ তৈরি করা এবং সেখানে ছালাত আদায় করা
কবরস্থান কস্মিনকালেও নামায হবে না।
 আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘পৃথিবীর পুরোটাই মসজিদ। তবে কবরস্থান ও গোসলখানাব্যতীত।[1]

উক্ত হাদীছের ব্যাখ্যায় মুহাদ্দিছগণ বলেন, কবর ক্বিবলার সামনে থাক কিংবা ডানে থাক, বামে থাক বা পিছনে থাক সে স্থানে সালাত হবে না।[2] কারণ কবরস্থান তাকেই বলা হয়, যেখানে মানুষ দাফন করা হয়।[3] তাছাড়া কবরের মাঝে ছালাত আদায় করা যাবে না মর্মে স্পষ্ট ছহীহ হাদীছ এসেছে,
আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (সাঃ) কবরের মাঝে সা লাত আদায় করতে নিষেধ করেছেন।[4]

জুনদুব (রাঃ) বলেন, আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি যে, সাবধান! তোমাদের পূর্ববর্তীরা তাদের নবী ও সৎকর্মশীল ব্যক্তিদের কবরগুলোকে মসজিদে পরিণত করেছিল। সাবধান! তোমরা কবরকে মসজিদে পরিণত করো না। নিশ্চয় আমি তোমদেরকে এটা থেকে নিষেধ করছি।[5]

আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ ) বলেছেন, তোমরা তোমাদের ঘরসমূহকে কবরে পরিণত করো না এবং আমার কবরকে আনন্দ অনুষ্ঠানে পরিণত করো না। তোমরা আমার উপর দরূদ পাঠ কর। তোমরা যেখানেই থাক তোমাদের দরূদ আমার কাছে পৌঁছানো হয়।[6]

অন্য হাদীছে এসেছে, ‘তোমরা আমার কবরকে আনন্দ অনুষ্ঠানের স্থান হিসাবে গ্রহণ করো না’।[7]

আত্বা ইবনু ইয়াসার (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘হে আল্লাহ! আমার কবরকে মূর্তিতে পরিণত করবেন না, যেখানে ইবাদত করা হবে। ঐ জাতির উপর আল্লাহ কঠিন গযব বর্ষণ করুন, যারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদে পরিণত করেছে’।[8] অন্য বর্ণনায় এসেছে,


যায়েদ ইবনু আসলাম (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, ‘হে আল্লাহ! আমার কবরকে মূর্তিতে পরিণত করবেন না, যেখানে সালাত আদায় করা হবে। ঐ জাতির উপর আল্লাহ কঠিন শাস্তি বর্ষণ করুন, যারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদে পরিণত করেছে।[9]

أَنْ يُجَصَّصَ الْقَبْرُ وَأَنْ يُقْعَدَ عَلَيْهِ وَأَنْ يُبْنَى عَلَيْهِ.عَنْ جَابِرٍ قَالَ نَهَى رَسُوْلُ اللهِ

জাবের (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) কবর পাকা করতে, তার উপর বসতে এবং এর উপর সমাধি সৌধনির্মাণ করতে নিষেধ করেছেন।[10]



আবু মারছাদ গানাবী (রাঃ) বলেন, আমি রাসূল (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, তোমরা কবরের দিকে সালাত আদায় কর না এবং তার উপর বস না।[11]

ফুটনোটঃ [1]. তিরমিযী হা/৩১৭, ১/৭৩ পৃঃ; ইবনু মাজাহ হা/৭৪৫; মিশকাত হা/৭৩৭, পৃঃ ৭০; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৮১, ২/২২৮ পৃঃ, ‘ছালাত’ অধ্যায়, ‘মসজিদ সমূহ’ অনুচ্ছেদ। [2]. আলবানী, আহকামুল জানাইয, পৃঃ ২১৪; আছ-ছামারুল মুস্তাত্বাব, পৃঃ ৩৫৭- । [3]. আছ-ছামারুল মুস্তাত্বাব, পৃঃ ৩৫৭- [4]. ছহীহ ইবনু হিববান হা/২৩১৩, সনদ ছহীহ। [5]. ছহীহ মুসলিম হা/১২১৬, ১/২০১ পৃঃ, (ইফাবা হা/১০৬৯), ‘মসজিদ সমূহ’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৪; মিশকাত হা/৭১৩, পৃঃ ৬৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৬০, ২/২২০ পৃঃ। [6]. আবুদাঊদ হা/২০৪২, ১/২৭৯ পৃঃ, ‘হজ্জ’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১০০; নাসাঈ, মিশকাত হা/৯২৬, পৃঃ ৮৬; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৮৬৫, ২/৩১১ পৃঃ। [7]. মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ হা/৭৫৪২; আলবানী, তাহযীরুস সাজেদ, পৃঃ ১১৩। [8]. মালেক মুওয়াত্ত্ব হা/৫৯৩, সনদ ছহীহ। [9]. মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ হা/৭৫৪৪, সনদ ছহীহ। [10]. ছহীহ মুসলিম হা/২২৮৯, ১/৩১২ পৃঃ, ‘জানাযা’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৩২ (ইফাবা হা/২১১৪); মিশকাত হা/১৬৯৭, পৃঃ ১৪৮; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/১৬০৬, ৪/৭৩ পৃঃ। [11]. ছহীহ মুসলিম হা/২২৯৫, ১/৩১২ পৃঃ, (ইফাবা হা/২১২০); মিশকাত হা/১৬৯৮, পৃঃ ১৪৮।

এলাকাবাসীর পক্ষে
মুফতি তামিমুল কমর আহমদ
সিলেট।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মার্কিন নির্বাচনে এবার থাকছে বাংলা ব্যালট পেপার

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪


আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলার উজ্জ্বল উপস্থিতি। একমাত্র এশীয় ভাষা হিসাবে ব্যালট পেপারে স্থান করে নিল বাংলা।সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, নিউ ইয়র্ক প্রদেশের ব্যালট পেপারে অন্য ভাষার সঙ্গে রয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সত্যি বলছি, চাইবো না

লিখেছেন নওরিন হোসেন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৮



সত্যি বলছি, এভাবে আর চাইবো না।
ধূসর মরুর বুকের তপ্ত বালির শপথ ,
বালির গভীরে অবহেলায় লুকানো মৃত পথিকের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা কি 'কিংস পার্টি' গঠনের চেষ্টা করছেন ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০


শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকেই আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন নামক সংগঠন টি রাজনৈতিক দল গঠন করবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা চলছেই।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্থান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্থান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×