তোমাকেই বলছি,
হীন পাঁজর, এবড়ো-থেবড়ো গভীর বক্ষের শূণ্য-উত্তপ্ত হৃদয়টাতে তোমার অনুকূলে লেখনীর ভাষাটাও আজ শুকিয়ে গেছে। বার বার হোচট খাচ্ছে মাউসের হুইল। তবুও লিখলাম, কারন- শ্রদ্ধাবনতার ফসিল।
সময়ের অভাবেই হয়তো সম্বোধনের ডালীটা অলংকৃত করতে পারলাম না। তাই দুঃখিত, আন্তরিকভাবে।
প্রসঙ্গতার ক্লান্তিভরা হৃদয়ে আপত্তি, তোমাকে দেখার জন্য বলার প্রসঙ্গটা অতি সুচারুভাবে আঘাত না করলেও তোমার সান্নিধ্যতার অভিরুচিতে আমি কন্ঠরূদ্ধ। তোমার চির সুন্দর ব্যক্তিত্বের নিকট আমার প্রশ্নের দৃষ্টি- তুমি কেন পারলেনা আমাকে স্নেহের আড়ালে লুকিয়ে রাখতে ? কেন পারলেনা শ্রদ্ধার কাফনে মুড়িয়ে রাখতে ? ভবিষ্যতকে যদি আয়নাতে না-ই আনতে পারলে, তবে আমাকে লিখতে মানা করছনা কেন ? এটা আমার অনুরোধ।
আশ্বস্তনীতিমালায় যদি এর কোন প্রতিউত্তর খুঁজে না পাই, তাহলে ভাববো তোমার এ নীরবতা- আমাকে ভুলে থাকার অন্বেষণে নয়।
কুজ্ঝটিকার তিমিরে অভিভূত
অশ্রুত রোদিত তপন
ত্রিবেদী
আরোও ছবি
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫১