১.
জ্যোৎøায় মধ্যমা হয়ে জেগে ওঠে সময়।
তীর্যক হয়ে তীর্থে তখন
নদীর ঢেউ অনর্গল ভাঙছে স্মুতি।
জ্বলছে মোমবাতি-
আর
একাত্তরটি কানা চোখ নিয়ে এই শহর
দাউ দাউ করে পুড়ছে
তুমি কোথায়?
তোমার ট্রিগারে বুক খুলে বসে আছে কুমারী।
কালো বোরখার মত
তোমার বর্ণে গোচর হয়েছে প্রেম।
তবে আর কী?
চলো দেশলাই জ্বালি..
এটাই হোক অথর্বের শেষ অলংকার ...
২.
সময়টা চলে যাচ্ছে।
হীরকের আলোয় দেখা দিয়ে নিগ্রহের রোদ
সত্যাগ্রহ সন্তান ছড়িয়ে দিচ্ছে এলোমেলো ভুল।
যাতনার প্রান্তে চোখ মুছে দাড়িয়ে আছে জ্যোৎøা।
বালিকার বস্ত্রে বাসা বেধে নীরব
একটি আলোকিত শহর ছেড়ে যাচ্ছে সুখের স্টেশন।
স্বপ্ন ছেড়ে যাচ্ছে শ্রাবন-
কবিতা ছেড়ে যাচ্ছে রং
রাতের শরীরে চুমু রেখে একা
চলে যাচ্ছে সময়।
দেখো-
একটি ল্যামপোস্ট শতাব্দীর শব্দ হয়ে
একটি কবির চোখে বিছিয়ে দিচ্ছে যন্ত্রনার কাঁকর।
একটি কবি নষ্ট হয়ে শীতল উপমায়
হয়ে যাচ্ছে নির্বাক...
আর একটি ফুল সৌরভে সৌরভে
সকালের সম্মোহনে
ঝড়ে যাচ্ছে যাতনায়....