অদৃশ্য দেবতারা কখনওবা অভাব হয়ে
পূর্ন করেন অপূর্ন যন্ত্রনা | মৃত্যুর হীম নৈরাকারে
সারা রাত ধরে ভাষা খুজে অনুভবে দিন-ভিখারী
ধ্যান হারায় নিরব গর্ভে | থামে বাবা-মার আর্থিক খুনসুটি।
নেই বাহুতে রাষ্টের শক্তি, চর্মচক্ষে রক্তিম সূর্য কাঁদে
অধিত বিজ্ঞান, সত্য ধর্ম, বিশ্বাসগুলো আজ সূদুর শূন্যে
হাসি-ভালোবাসা কখনও ধুলয় করে বিরাজ
নব-দম্পতি দাদা-বউদির একান্তে বলা কিছু প্রেমময় সংলাপ।
মেলার শেষ প্রহরে, দৃশ্যমান এই জগত সংসার-
আড়াল করে আনা- দুই টাকা দামের চুড়িগুলো বিফল
বিয়ের বয়স পেরিয়ে যাওয়া দিদির ঘারে নষ্ট অপবাদ
ফিরে এসে দেখি তাই দিদির চোখে আজ রাষ্টের জল।
ঈশ্বর আজ দূশ্যমান- সুর্যের সাতরং প্রমাণ
কে বল এখানে ঘন্টা বাজায়, মসজিদ-মন্দির-প্যাগোড়া-গীর্জায়
শূন্য হাতে পথে নামে এক পথিক… সর্বহারা,
এলোকেশে বেজে চলে চারপাশে সা-রে-গা-মা-পা
লেখকঃ হোসেন মৌলুদ তেজো
বইঃ কবিতাটি অসংজ্ঞায়িত বইয়ে প্রকাশিত হয়েছে।