লিখেছেন
জুল ভার্ন, ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৭
হত্যাহত্যা, গুম, খুন, গণহত্যা, নির্যাতন-নিপীড়ন, গণতন্ত্র ধ্বংস করে, দুর্নীতি করে লক্ষ্য লক্ষ্য কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দেশটাকে শেষ করে ছাত্র-জনতার ঝাঁটা পেটা খেয়ে পালিয়ে যেয়ে এখন দেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
মুনতাসির, ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩০
সেন্ট মার্টিন দ্বীপের কুকুরগুলো না খেয়ে মারা যাচ্ছে— এমন একটি সংবাদ বেশ আলোড়ন তুলেছে ব্যক্তিগত পরিমণ্ডল থেকে অন্তর্জালে। খবরের সত্যতা নিরূপণের মতো কঠিন কাজটি আমাদের অনেকের পক্ষে করা সম্ভব নয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন
সামনের নির্বাচনে বিএনপির ক্ষমতায় আসার সম্ভবনা প্রবল। আশংকা হল এরা ক্ষমতায় গিয়ে আওয়ামীলীগের কাছ থেকে টাকা খেয়ে মামলাগুলি তুলে নিবে বা গতি কমিয়ে দেবে। এখনই মামলা নিয়ে বাণিজ্য... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
সৈয়দ কুতুব, ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৯
ভয়েস অব আমেরিকা নিউজ মিডিয়া দেশ ও দেশের বাইরের সংবাদ প্রচার করে থাকে। সাম্প্রতিক সময়ে তারা বাংলাদেশের দুইটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে জনমত জরীপের সিদ্ধান্ত নেয়। ভয়েস অব আমেরিকা...
...বাকিটুকু পড়ুন লিখেছেন
শাহ আজিজ, ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৯
নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম, ‘দেশে বিশৃঙ্খলার পেছনে রয়েছে ইন্ধনদাতারা’।
প্রতিবেদনে সেনাসদর আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মিলিটারি অপারেশনস ডিরেক্টরেটের কর্নেল স্টাফ ইন্তেখাব হায়দার খানের বক্তব্য তুলে ধরা হয়।
দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গত...
...বাকিটুকু পড়ুন
শৈশবের দিনগুলোতে আমার কাছে শফিক রেহমান নামটি ছিলো এক অদ্ভুত মায়ার নাম। তখন বয়স কম বলে হয়তো তার লেখাগুলো সম্পূর্ণ বুঝতে পারতাম না, তবুও তার লেখার মধ্যে একটা আলাদা মজা ছিল। সাপ্তাহিক যায়যায়দিনের মইন-মিলা যুগলের আলাপচারিতায় আমি হারিয়ে যেতাম। তাদের মধ্য দিয়ে রাজনীতির জটিল বিষয়গুলো এত সহজে বোঝানো হতো যে আমার মতো একজন ছোট্ট ছেলেও তা উপভোগ করতে পারতাম।
যায়যায়দিনের ভালোবাসা সংখ্যাগুলো ছিলো আরেকটি বিশেষ আকর্ষণ। ভালোবাসা নিয়ে এত সুন্দর লেখা আমি আগে কখনো পড়িনি। পত্রিকার সেই স্লোগান "পাঠকই এর লেখক এবং লেখকই এর পাঠক" আমার মনে গেঁথে গিয়েছিল।
পরে যখন শফিক রেহমানকে লাল গোলাপ অনুষ্ঠানে দেখতাম, তখন মনে হতো যেন মইন-মিলা... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
পদ্মপুকুর, ২৮ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২
০১ছবির এই ভদ্রলোকের নাম মোঃ নজরুল ইসলাম মজুমদার। পালিয়ে যাওয়া গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার অন্যতম আর্থিক যোগানদার এই লোক বাংলাদেশের ব্যাংকখাত ধ্বংসের প্রধান কারিগর। ব্যাংক পরিচালকদের প্রতিষ্ঠান বিএবি’র চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি নিরবে নিভৃতে অত্যন্ত মনোযোগের সাথে দেশের ব্যাংকখাতকে ধ্বংস করে গিয়েছেন।
মূলত বিএবি’র চেয়ারম্যান হিসেবে গত ১৫ বছর ধরে তিনি শেখ হাসিনা ও গণভবনের ভয় দেখিয়ে সদস্য ব্যাংকগুলো থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি করেছেন এবং সেগুলো শেখ হাসিনা এবং তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট যায়গাগুলোতে পৌঁছে দিয়েছেন। বিনিময়ে তিনি এবং তার গ্যাং বিভিন্ন ব্যাংক থেকে জনগণের আমানত লোপাট করে ব্যাংকগুলোকে ফোকলা করে দেয়ার কাজ করেছেন বছরের পর বছর।
শেখ হাসিনার প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ব্যাংক ডাকাত...
...বাকিটুকু পড়ুন লিখেছেন
মি. বিকেল, ২৮ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৫৩
‘ইসকন (ISKCON)’ নিয়ে কোথাও একটি পূর্নাঙ্গ আর্টিকেল নাই। খাপছাড়া কিছু ভিডিও, কিছু আর্টিকেল খুঁজে খুঁজে দেখতে ও পড়তে হচ্ছে। পাশাপাশি এই সংগঠনের সাথে জড়িত বা এই সংগঠন সম্পর্কে যারা জানেন তাদের থেকে তথ্য নিতে হচ্ছে। আমার আজকের এই আর্টিকেল ‘ইসকন (ISKCON)’ নিয়ে। এই সংগঠন কেন পয়দা হইছে? এই সংগঠনের উদ্দেশ্য কি? এই সংগঠনের বিরুদ্ধে এত এত অভিযোগ কেন? এবং এই সংগঠন কে বাংলাদেশ থেকে বাতিল প্রসঙ্গ সহ নানান আলোচনা ক্ষুদ্র পরিসরে করবার চেষ্টা করছি।
‘ইসকন (ISKCON)’ এর পুর্ণরুপ হলো, International Society for Krishna Consciousness (আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ)। ইসকন ১৯৬৬ সালের ১৩ জুলাই নিউ ইয়র্ক শহরে অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ দ্বারা...
...বাকিটুকু পড়ুন লিখেছেন
আজব লিংকন, ২৮ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৫
সুন্দর লিখেছেন।।
ইস্কন ও বাউল এক নয়।।
কিন্তু আপনি যা বুঝাতে চাচ্ছেন তার সাথে আমি অনেকটাই একমত। কিছু মানুষের ইসলামের নামে অন্য মতাদর্শীদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ এবং সুক্ষ্ম কৌশলে নির্যাতন ও নিপীড়ন চালানো।।
ইস্কন একটি সংগঠন অপরদিকে বাউল একটি জীবনধারা/বাউল ধর্ম। লাঠির সাথে এক তারার সংগ্রাম যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। কাঠমোল্লাদের অত্যাচার মনে হয় কোন কালেই বন্ধ হবে না।
আমার মতে, ধর্ম এবং সংগঠন এক নয়। সংগঠন ও তার কিছু ব্যক্তি বিশেষের চিন্তাধারা সমগ্র ধর্মকে রিপ্রেজেন্ট করে না। সেট যেই ধর্মই হোক। সকলের ধর্ম এক হলেও সকলের মত, আদর্শ এবং চিন্তাধারা ভিন্ন। তাই কারো অপরাধের দায়ভার সমগ্র ধর্মের নয় কিংবা কোন ধর্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন
বিগত বেশ ক'বছর ধরেই প্রযুক্তি বাজারে সিঙ্গেল বোর্ড কম্পিউটার (এস.বি.সি.) এর বেশ রমরমা অবস্থা চলছে। যারা প্রযুক্তি নিয়ে খোঁজ-খবর রাখেন তারা হয়তো জেনে থাকবেন মূলত রেসবেরী পাই ফাউন্ডেশনের উৎপাদিত পাই কম্পিউটার এই নতুন যাত্রার পথিকৃত। ২০১২ সাল থেকে তারা অত্যন্ত সুলভে পৃথিবীর সবার হাতে কম্পিউটার তুলে দেয়ার মহান ব্রত নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। অনেক বছর ধরেই তাদের জনপ্রিয়তা বেশ তুঙ্গে।
প্রচলিত ধারার কম্পিউটারগুলো মূলত
এক্স৮৬ আর্কিটেকচারে তৈরী। জনপ্রিয় কোম্পানী যেমন ইন্টেল, এ.এম.ডি. মূলত এই ধারার মাইক্রোপ্রসেসর উৎপাদন করে থাকে। স্বাভাববিকভাবে আমরা অফিস কিংবা বাসা বাড়িতে যেসব ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ কম্পিউটারগুলো দেখি, বিশেষ করে যেগুলোতে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার হয়, সেগুলোই মূলত এই...
...বাকিটুকু পড়ুন