মঘা প্রায় প্রতিদিন লেদায়, কখনো সপ্তাহে, কখনো পাক্ষিকে, কখনো, মাসে। কখনো প্রতিদিন। কখনো সৌদি আরবে আমেরিকান পাঁ চাটা সরকারী মোল্লারা কি বলছে, কি করছে। মুসলিম দেশগুলোতে কে কোথায় কবে কি করছে তার স্রুনিটি। মঘার লেদানিতে মুক্তমনা, মুক্তফনা বইলা কান্দাকাঁটিতে ব্লগে তার চেলা পেলারা এক সাথে কান্দে। মঘা ইন্টারনেটে বসে মুসলমানদের আন্ডারওয়ারের নিচে কি পরছে তা খোঁজে, তবে উত্তর কোরিয়ার কম্যুনিস্ট সরকারের দিকে উনার ভ্রুক্ষেপ নেই। উনার মুক্তমনা মন মুসলমানদেরই দেখে, মাগার উত্তর কোরিয়া উনার মুক্তমনে আসেনা। তবুও ওটাকে মুক্তমনা বলতে তার লজ্জা লাগেনা। মঘা মুসলিম দেশগুলোর হিউম্যান রাইটস নিয়া লেখালেখি করে, মাগার উত্তর কোরিয়ার নাস্তিক কম্যুনিষ্ট সরকারের হিউম্যান রাইটস ভায়োলেশন নিয়া মঘার কোন কথা নাই, তবুও সে মুক্তমনা। উইকিপিডিয়া হতে বিস্তারিতভাবে সবাই জেনে নিন, কম্যুনাস্তিক উত্তর কোরিয়ার হিউম্যান রাইটস ভায়োলেশান।

মঘা নিজে ও কম্যুনাস্তিক বলে কি উত্তর কোরিয়া তার রাডারে আসেনা? তবুও মঘা বলবে সে মুক্ত মনা।
উত্তর কোরিয়া হতে কেউ পালিয়ে যেতে চাইলে তাকে ধরে হয়তো হত্যা করা হয়, নয়তো গুলাগ নামের লেবার ক্যাম্পে প্রেরন করা হয়। যারা পালিয়ে যায়, ওরা যদি সাউথ কোরিয়ায় পৌছে যায় তাহলে ভাগ্য ভালো , যদি চীনে তাহলে ওরা ফেরত পাঠায়, যার ফলাফল হলো মৃত্যু।

এমন কি এই কম্যুনাস্তিক উত্তর কোরিয়ার স্বৈরাচার ওয়ার্কাস পার্টি এবার জানিয়েছে যে কেউ যদি তাদের গত ১০০ দিনের শোকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে তাহলে তাকে যুদ্বাপরাধী হিসেবে গন্য করা হবে এবং সেইভাবেই শাস্তি দেয়া হবে।

এই নারিটিকে দেখুন, উত্তর কোরিয়ার কম্যুনাস্তিক সরকার তাকে কি শাস্তি দিয়েছে। তবুও মঘা ওটা দেখবে না। তবুও বলবে সে নারী অধীকারের পক্ষে কথা বলে। পুরোই লজ্জাহীন মঘা।