আজকের প্রথম আলোর একটি নিউজ ৬০ জন আটক, গ্রেপ্তার ২০ ভুয়া প্রশ্নপত্র বিক্রির চেষ্টা রাতভর অভিযান
এবার আসি নিউজের বিশেষ কিছু অংশে
"সম্মেলনে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার এম সোহায়েল বলেন, বৃহস্পতিবার রাত থেকে দুটি গোয়েন্দা সংস্থার সহযোগিতায় র্যাব রাজধানীর খিলগাঁও, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, আগারগাঁওয়ের তালতলায় অভিযান চালায়। এসব এলাকায় পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ভুয়া প্রশ্নপত্র দিয়ে টাকা লেনদেনের সময় ৬০ জনকে আটক করা হয়। এরা ১০-১২টি চক্রের সঙ্গে জড়িত। এদের মধ্যে ৪০ জন পরীক্ষার্থী ও অভিভাবককে ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে তাঁদের মামলায় সাক্ষী করা হবে।"
"পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা যা বলেন: র্যাব-২-এর কার্যালয়ে অরিন্দম নামের এক ব্যবসায়ী প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর ভাগনে পরীক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার রাত ১২টায় খবর আসে, প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে। এ খবর শুনে তাঁর বোন অসুস্থ হয়ে পড়েন ছেলে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়ার আশঙ্কায়। এরপর তিনি ও তাঁর স্ত্রীসহ অন্যদের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে প্রশ্নপত্র কিনতে যান। কিন্তু প্রশ্ন না দিয়ে খিলগাঁওয়ে এমএ কোচিং সেন্টার তাঁর কাছ থেকে টাকা ছিনিয়ে নেয়। এর পর থেকে তিনি র্যাবের হেফাজতে।
রাতে যোগাযোগ করা হলে অরিন্দমের স্ত্রী বলেন, তাঁর স্বামী তো টাকা নিয়ে প্রশ্ন কিনতে গিয়েছেন। তিনি তো কোনো দোষ করেননি। তাঁকে কেন ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে না!"
এখন সবার কাছে আমার প্রশ্ন : যদি আমি কোন পেশাদার খুনীকে টাকা দেই কাউকে খুন করার জন্য । তাহলে আমি কি এ ঘটনার শাক্ষি না অপরাধী ।আমি যদি অপরাধি হই এই অভিভাবকরা অপরাধী না হয়ে শাক্ষি হয় কিভাবে ?
এবং চোরের বড় গলা দেখেন "রাতে যোগাযোগ করা হলে অরিন্দমের স্ত্রী বলেন, তাঁর স্বামী তো টাকা নিয়ে প্রশ্ন কিনতে গিয়েছেন। তিনি তো কোনো দোষ করেননি। তাঁকে কেন ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে না!'