১.
প্রশ্নকর্তা প্রথমজনকে প্রশ্ন করলেনঃ তুই ডগ বানান কর।
প্রথম জনঃ DOG.
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।
এরপর তিনি দ্বিতীয় জনকে বললেনঃ তুই হিপোপটমাস বানান কর।
দ্বিতীয় জনঃ এটা তো পারি না।
প্রশ্নকর্তাঃ তুই পারিস নাই তুই বাদ। ওর চাকরি হয়া গেছে।
দ্বিতীয় জনঃ মানি না। আমারে কঠিনটা ধরছেন ওরে সহজটা ধরছেন।
প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা ঠিক আছে আবার। এই তুই বল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কতজন মারা গেছে?
প্রথম জনঃ ৩০ লক্ষ।
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।…..
এরপর দ্বিতীয় জনকে বললোঃ তুই
ওই ৩০লক্ষ মানুষের নাম বল।
দ্বিতীয় জন বেহুশ!!
২.
শিক্ষকঃ কিরে কামাল, তোর আর তুহিনের গরুর রচনা হুবহু এক রকম হলো কী করে?
কামালঃ স্যার আমরা দুজনে একই গরু দেখে লিখেছি যে !
৩.
এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ
দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই
ঘটনা জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচ, আজও সে দু’ঘণ্টা দেরি করে অফিসে এসেছে!
বসঃ আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?
তরুণীঃ কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!
বসঃ বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন?
তরুণীঃ আর বলবেন না, ছেলেটা এত
আস্তে হাঁটে!
৪.
একদিন দুপুরে বসের মুড বেশ ভালো। সে কর্মচারীদের একের পর এক কৌতুক শোনাচ্ছিল। কর্মচারীরাও হাসছিল হো হো করে। শুধু হাসছিলেন না এক মহিলা।
বস বললেন, ‘কী ব্যাপার, তুমি হাসছ না কেন?’
মহিলা: আমি কাল চাকরি ছেড়ে দিচ্ছি। আমার অত হাসাহাসি না করলেও চলবে।
৫.
নাহিদ সুলতানা ম্যাম ১ দিন ক্যামেস্ট্রি ক্লাসে জটিল যৌগ পড়াচ্ছিলেন, অনেকক্ষন বুঝানোর পরও কেউ বুঝে নি। তারপর…
ম্যামঃ “আমি ব্রা কেটে দুদু বার করে (ব্র্যাকেটে দুই দুই বার) তোমাদের দেখাইছি, তারপরও তোমরা বুঝো নি??”
পোলাপাইনঃ কই ম্যাডাম কিচ্ছুই তো দেখি নি!
৬.
শিক্ষকঃ ১০ টা রাসায়নিক দ্রব্যের নাম বলো…
ছাত্রঃ ক্লোরিন
ফ্লোরিন
ব্রোমিন
আয়োডিন
.
.
.
.
.
.
.
.
নওরিন
জেরিন
জেসমিন
পারভিন
ইয়াসমিন
নাসরিন
৭.
২টা অতি উচ্চমানের ভদ্র ছাত্র!!! গরমের মাঝে রাত জেগে বারান্দায় পড়ছিল। ১জন জিজ্ঞেস করলো “কয়টা বাজেরে?” আরেকজন একটা পাথর নিয়ে প্রতিবেশীর টিনের চালে মারল । সেখান থেকে এক মহিলা বের হয়ে বলল…”হারামির দল রাত ৩টা বাজে…এখনো ঘুমাসনি ?
৮.
রফিক খুব অসুস্থ। একদিন
রফিক আর তার বউ পলি
ডাক্তারের কাছে গেছে।
(ডাক্তার আর পলির মধ্যে কথোপকথন)
ডাক্তারঃ আপনার স্বামীর তো লো পেশার, তাকে বেশি বেশি দুধ খাওয়াবেন!!
পলি জবাবেঃ “আমি তো দুধ
খাইতেই দেই, কিন্তু হ্যায়
খালি টিপে আর টিপে!
৯.
ভাবি এবং দেবর..!!
ভাবিঃ কিরে তোর মাইয়া পছন্দ হইছে??
দেবরঃ না ভাবি…
ভাবিঃ কেন কি হইছে??
দেবরঃ সবই ঠিক আছে,, কিন্তু একটু খাটো।।
ভাবিঃ আরে বোকা মোবাইল ছোট হোক আর বড় হোক মেমোরি ঢুকানোর যায়গা কিন্তু সমান।
১০.
গার্লফ্রেন্ড : জান একটা গান শুনাব শুনবে ?
বয়ফ্রেন্ড : হ্যা শুনাও ,
গার্লফ্রেন্ড : এক পায়ে নুপুর আমার.. অন্য পা খালি . . . . . .
বয়ফ্রেন্ড : হা হা হা ,
গার্লফ্রেন্ড : হাসলে কেন ?
বয়ফ্রেন্ড : যতই চালাকি কর না কেন আমি কিন্তু আর নুপুর কিনে দিতে পারব না ।
১১.
এক মাতাল সন্ধার দিকে পকেট থেকে ১টা ম্যাচ বের করে একের পর এক কাঠি ঘষে চললো। কিন্তু কোন কাঠিই জ্বলছে না । অবশেষে একটা কাঠি জ্বলে উঠলো। তখন সে অতিযত্নে কাঠিটা নিভিয়ে ম্যাচ বাক্সে রেখে দিল । কি রে, পোরা কাঠি আবার রেখে দিলি কেন ? আরে বন্ধু, পুরো ম্যাচে মাত্র একটা কাঠি ভাল। এখনি যদি ব্যবহার করে ফেলি তবে বাসায়
যেয়ে হারিকেন জ্বলাব কি দিয়ে?
১২.
৩ জন মাতাল রাতে একটা গাড়িতে উঠল
ড্রাইভার বোঝতে পারল
যে তারা মাতাল!!
ড্রাইভার গাড়ির ইঞ্জিন চালু করল
এবং সাথে সাথে বন্ধ করে ফেলল আর
তাদেরকে বলল
যে তারা নাকি গন্তব্যস্থলে পৌঁছে গেছে.
৩ মাতাল গাড়ি থেকে নামল তারপরঃ-
১ম মাতালঃ ধন্যবাদ.
২য় মাতালঃ নিন, ১০ টাকা বকশিস দিলাম।
তখন ৩য় মাতাল ড্রাইভারকে দিল
একটা থাপ্পর। ড্রাইভার মনে করল
যে লোকটা বোধ হয়
মাতাল না, হয়ত সবকিছু বোঝে ফেলেছে.
তবুও ড্রাইভার তাকে জিজ্ঞেস
করলঃ থাপ্পর মারলেন কেন??
৩য় মাতালঃ শালা, এত স্পীডে কি কেউ
গাড়িচালায়! মাইরাই তো ফালাইছিলি