লোকে বলে 'দুঃখের পর সুখ আসে' বা 'সুখের পর দুঃখ আসে'. অর্থাৎ সুখ-দুঃখ দিন-রাতের মত আবর্তিত হয়। কিন্তূ কথাটি কি আদৌ সত্যি?
না। সুখ-দুঃখ আবর্তিত হয়না, আবর্তিত হয় শুধু অনুভূতি।
অর্থাৎ দুঃখ সইতে সইতে এক সময় যখন দুঃখের মাত্রা কমে আসে তখন সুখানুভূতি হয়। ঠিক তেমনি, সুখে থাকতে থাকতে সামান্য দুঃখেও মনোবেদনা তৈরি হয়।
বেপারটি উচ্চবিত্ত পরিবারেই বেশি দেখা যায়।
আত্মহত্যার প্রবণতা এই শ্রেণীর মাঝেই বেশি পরিলক্ষিত হয়। অথচ মনে করা হয় যে তারাই সুখে আছে।
ভারতীয় টিভি সিরিয়াল গুলোর যতই বিরোধিতা করিনা কেন, এটা অস্বীকার করতে পারিনা যে এমনটি কোটীপতিদের জীবনে হয়না।
উচ্চাবিলাসি জীবনযাপনের মাজেও তাদের সুখ নেই।
তাই জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত মানুষ ধনী হওয়ার চেষ্টায় মত্ত থাকে।
একটি হত দরিদ্রকেও আপনি প্রাণখোলা হাসি হাসতে দেখবেন।
এক রাজার সুখি মানুষ খোজার গল্পটা মনে আছেতো?
তাই বলে আমি বলছিনা যে উচ্চবিত্তরা তুলনামুলক অসুখী।
৫০হাজার টাকা বেতনের চাকরিজীবী বেতন পেয়ে যতটুকু খুশি হয় ঠিক ততটুকু খুশি হয় ৫হাজার টাকা বেতনের চাকুরিজিবি তার বেতন পেয়ে।
দরিদ্রতা আর দুঃখকে সমার্থক মনে করা হয় তাই ধনীদের দুঃখটা প্রমান করতে হলো।
আমরা যখন একাধারে অনেক দিন সুখে থাকি তখন এই সুখটাই অসুখ বলে মনে হয়।
নদীর অপর পাড়ের ঘাস বেশি সবুজ মনে হয়।
ছোটরা বলে, ঈশ যদি আরেকটু বড় হতাম তবে কত্ত স্বাধীনতা পেতাম।
বড়রা ছোটকালের দিন গুলোর স্মৃতি রমান্থন করতে থাকে।
নারি মনে করে, পুরুষ কত আরামেই আছে।
বিয়ের পর থেকে হাত দুটো পা দুটোই থাকে, শুধু পেটের সংখা বাড়ে(অতিত প্রেক্ষাপটে)।
ছোট-বড়, ধনী-দরিদ্র, নারী-পুরুষ সব শ্রেণীর ক্ষেত্রে এর সত্যতা পাওয়া যায়।
অর্থাৎ, এক শ্রেণীর সাথে অন্য শ্রেণীর এক জীবনের সুখ-দুঃখের হার সমানুপাতিক।লোকে বলে 'দুঃখের পর সুখ আসে' বা 'সুখের পর দুঃখ আসে'. অর্থাৎ সুখ-দুঃখ দিন-রাতের মত আবর্তিত হয়। কিন্তূ কথাটি কি আদৌ সত্যি?
না। সুখ-দুঃখ আবর্তিত হয়না, আবর্তিত হয় শুধু অনুভূতি।
অর্থাৎ দুঃখ সইতে সইতে এক সময় যখন দুঃখের মাত্রা কমে আসে তখন সুখানুভূতি হয়। ঠিক তেমনি, সুখে থাকতে থাকতে সামান্য দুঃখেও মনোবেদনা তৈরি হয়।
বেপারটি উচ্চবিত্ত পরিবারেই বেশি দেখা যায়।
আত্মহত্যার প্রবণতা এই শ্রেণীর মাঝেই বেশি পরিলক্ষিত হয়। অথচ মনে করা হয় যে তারাই সুখে আছে।
ভারতীয় টিভি সিরিয়াল গুলোর যতই বিরোধিতা করিনা কেন, এটা অস্বীকার করতে পারিনা যে এমনটি কোটীপতিদের জীবনে হয়না।
উচ্চাবিলাসি জীবনযাপনের মাজেও তাদের সুখ নেই।
তাই জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত মানুষ ধনী হওয়ার চেষ্টায় মত্ত থাকে।
একটি হত দরিদ্রকেও আপনি প্রাণখোলা হাসি হাসতে দেখবেন।
এক রাজার সুখি মানুষ খোজার গল্পটা মনে আছেতো?
তাই বলে আমি বলছিনা যে উচ্চবিত্তরা তুলনামুলক অসুখী।
৫০হাজার টাকা বেতনের চাকরিজীবী বেতন পেয়ে যতটুকু খুশি হয় ঠিক ততটুকু খুশি হয় ৫হাজার টাকা বেতনের চাকুরিজিবি তার বেতন পেয়ে।
দরিদ্রতা আর দুঃখকে সমার্থক মনে করা হয় তাই ধনীদের দুঃখটা প্রমান করতে হলো।
আমরা যখন একাধারে অনেক দিন সুখে থাকি তখন এই সুখটাই অসুখ বলে মনে হয়।
নদীর অপর পাড়ের ঘাস বেশি সবুজ মনে হয়।
ছোটরা বলে, ঈশ যদি আরেকটু বড় হতাম তবে কত্ত স্বাধীনতা পেতাম।
বড়রা ছোটকালের দিন গুলোর স্মৃতি রমান্থন করতে থাকে।
নারি মনে করে, পুরুষ কত আরামেই আছে।
বিয়ের পর থেকে হাত দুটো পা দুটোই থাকে, শুধু পেটের সংখা বাড়ে(অতিত প্রেক্ষাপটে)।
ছোট-বড়, ধনী-দরিদ্র, নারী-পুরুষ সব শ্রেণীর ক্ষেত্রে এর সত্যতা পাওয়া যায়।
অর্থাৎ, এক শ্রেণীর সাথে অন্য শ্রেণীর এক জীবনের সুখ-দুঃখের হার সমানুপাতিক।