somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হাইপেশিয়া, প্রাচীন আলেকজেন্দ্রিয়ার একজন মহান নারী দার্শনিক

১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ধর্মযুদ্ধের যুগে একজন স্বীকৃত প্যাগানবাদী, হাইপেশিয়া ছিল এমন একজন নারী যে গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা এবং দর্শনের চর্চা করত।
মূলঃ সারাহ জেইলিন্সকি

অনুবাদকের উৎসর্গঃ বর্তমান সময়ের হাইপেশিয়াকে।

প্রবন্ধটি স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিনে (smithsonian.com) ২০১০ সালের ১৪ মার্চ প্রকাশিত হয়।

৪১৫ অথবা ৪১৬ সালের একদিন, মিশরের আলেকজেন্দ্রিয়া শহরের রাস্তায় পিটার দ্যা লেকটরের নেতৃত্বে খ্রিষ্টান চরমপন্থীদের একটা দল একজন নারীকে বহনকারী ঘোড়ার গাড়ী ঘিরে ফেলে এবং তাকে টেনে-হিঁচড়ে বের করে একটি গীর্জায় নিয়ে তুলে, সেখানে তারা তাকে উলঙ্গ করে মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তার দিকে ছাঁদের টালি নিক্ষেপ করতে থাকে। এরপর তারা তার লাশ ছিন্নভিন্ন করে পুড়িয়ে ফেলে। কে ছিল এই নারী এবং কি ছিল তার অপরাধ? হাইপেশিয়া ছিল প্রাচীন আলেকজান্দ্রিয়া শহরের একজন সর্বশেষ মহান চিন্তাবিদ এবং সর্বপ্রথম নারী যে গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, এবং দর্শনের উপর অধ্যয়ন ও অধ্যাপনা করত। যদিও তার নৃশংস হত্যাকান্ডের জন্য তাকে অনেক বেশী স্মরণ করা হয়, তবে নাটকীয়তায় ভরপুর তার জীবনটি হচ্ছে এমন একটি কৌতূহলোদ্দীপক লেন্স যার ভেতর দিয়ে আমরা ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক যুদ্ধের যুগে জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার দুরবস্থার চিত্র দেখতে পাই।

খ্রিষ্টপূর্ব ৩৩১ অব্দে আলেক্সেন্ডার দ্যা গ্রেট কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত আলেকজেন্দ্রিয়া শহরটি বেশ দ্রুত প্রাচীন সমাজের সংস্কৃতি এবং শিক্ষার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠে। শহরটির প্রাণকেন্দ্রে ছিল একটি জাদুঘর, যাকে একধরনের বিশ্ববিদ্যালয়ও বলা চলে, যার সংগ্রহের পাঁচ লক্ষেরও অধিক প্রাচীন গ্রন্থ (Scrolls)১ আলেকজেন্দ্রিয়া লাইব্রেরীতে সাজানো ছিল।
আলেকজেন্দ্রিয়া, খ্রিষ্টপূর্ব ৪৮ সালের শুরু থেকে ধীরে ধীরে ক্ষয়প্রাপ্ত হতে আরম্ভ করে, যখন জুলিয়াস সিজার রোমান সাম্রাজ্যের অধীনে শহরটিকে দখল করে নেয় এবং আকস্মিকভাবে লাইব্রেরীটিকে পুড়িয়ে ফেলে। (তখন এটাকে আবার পুনর্গঠন করা হয়।) ৩৬৪ সালের মধ্যে, যখন রোমান সাম্রাজ্য ভেঙ্গে পড়ে এবং আলেকজেন্দ্রিয়া প্রাশ্চাত্যের অর্ধেক অংশে পরিণত হয়, তখন শহরটি খ্রিষ্টান, ইহুদি এবং প্যাগানদের মধ্যকার সংঘর্ষের কেন্দ্রভূমি হয়ে উঠে। পরবর্তী সময়ের গৃহযুদ্ধগুলো লাইব্রেরীটির অধিকাংশ সংগ্রহ ধ্বংশ করে ফেলে। ৩৯১ সালে, আর্চবিশপ থিওফিলিস সকল প্যাগান গীর্জাকে ধ্বংশ করে ফেলার রোমান সম্রাটের আদেশকে কার্যে পরিণত করলে, জাদুঘরটির সাথে সাথে লাইব্রেরীর অবশিষ্টাংশও নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। বেশ কিছু প্রাচীন গ্রন্থ(Scroll) অবশিষ্ট থাকা সেরাপিস(Serapis)২এর গীর্জাকে থিওফিলিস সম্পূর্ণরূপে ধ্বংশ করে ফেলে এবং সেই জায়গার উপর গড়ে তোলে অন্য একটি খ্রিষ্টীয় গীর্জা।

জানা গেছে, এই জাদুঘরের সর্বশেষ সদস্য ছিল গণিতবিদ, জ্যোতির্বিদ থিওন- হাইপেশিয়ার বাবা।

সৌভাগ্যবশত, থিওনের কিছু লেখা টিকে যায়। বিংশ শতাব্দী পর্যন্ত ইউক্লিডের এলিমেন্টস (Euclid’s Elements )৩এর উপর তার ভাষ্যটি(Commentary) (টীকাভাষ্য সম্বলিত চিরায়ত গ্রন্থের প্রতিলিপি) ছিল জ্যামিতির উপর ঐ মূল কাজটির একমাত্র পরিচিত ভার্সন। তবে তার এবং হাইপেশিয়ার পারিবারিক জীবন সমন্ধে খুব কমই জানা গেছে। এমনকি হাইপেশিয়ার জন্ম তারিখ নিয়ে এখনও বিতর্ক চলছে- পন্ডিতেরা অনেক দিন ধরে দাবী করে আসছে, সে জন্মগ্রহণ করেছে ৩৭০ সালে, তবে আধুনিক কালের ইতিহাসবিদদের ধারনা তার জন্ম সাল ৩৫০ হওয়ার সম্ভাবনা অধিক। তার মায়ের পরিচয় এখনও পুরোপুরি রহস্যাবৃত এবং হাইপেশিয়ার সম্ভবত একজন ভাই ছিল, এপিফানিয়াস, যদিও সে ছিল থিওনের একমাত্র প্রিয় শিক্ষানবিস।

থিওন তার কন্যাকে গণিত এবং জ্যোতির্বিদ্যা শিক্ষা দেয়, এবং সে ও তার কন্যা একসাথে মিলে কিছু ভাষ্য(Commentary) তৈরীর কাজও করে। মনে করা হয় যে, টলেমির আলমাজেস্ট (Ptolemy’s Almagest)৪ গ্রন্থের থিওন ভার্সনের তৃতীয় অধ্যায়ের গবেষণা কার্যটি- যা পৃথিবী কেন্দ্রিক মহাবিশ্বের মডেলকে প্রতিষ্ঠিত করে এবং যেটা কোপার্নিকাস এবং গ্যালেলিও এর সময়কাল পর্যন্ত স্বীকৃত হয়ে এসেছে- প্রকৃতপক্ষে হাইপেশিয়ার কাজ ছিল।

হাইপেশিয়া নিজেই একজন গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ ছিল এবং নিজে থেকেই ভাষ্য(commentaries) তৈরীর কাজ করত এবং নিয়মিতভাবে নিজ বাড়িতেই নানা পাঠ্যক্রমের ছাত্রদের পাঠদান করত। সেই ছাত্রদের মধ্যকার একজন, সাইনেসিয়াসের একটি চিঠি ইঙ্গিত করে যে, পাঠগুলোর মধ্যে ছিল কিভাবে একটি অ্যাস্ট্রোল্যাবের(এক ধরনের বহনোপযোগী জ্যোতির্বিদ্যক ক্যালকুলেটর যা বিংশ শতাব্দী পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়ে আসছে।) নকশা করতে হয়।

তার বাবার বিশেষ জ্ঞান ও দক্ষতার পরিমন্ডল বাদেও, হাইপেশিয়া এমন একটা চিন্তার দার্শনিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে যা এখন নিওপ্ল্যাটোনিক স্কুল(Neoplatonic school) হিসেবে পরিচিত, চিন্তাটি হল- যাবতীয় কিছু শুধুমাত্র একটি জায়গা থেকে প্রবাহিত হয়। (পরবর্তীতে, তার ছাত্র সাইনেসিয়াস খ্রীষ্টিয় গীর্জার বিশপ পদে অধিষ্ঠিত হয় এবং নিওপ্ল্যাটোনিক চিন্তাকে ট্রিনিটি(Trinity)৫ মতবাদে রূপান্তরিত করে। জনসম্মুখে দেওয়া হাইপেশিয়ার ভাষণগুলো ছিল বহুল জনপ্রিয় এবং তা অনেক মানুষের সমাগম ঘটাত। দার্শনিক ডামাস্কিয়াস হাইপেশিয়ার মৃত্যুর পরে লেখেন, “হাইপেশিয়া পন্ডিতের আলখাল্লা গায়ে চাপিয়ে শহরের ভেতর দিয়ে ঘুরে বেড়াত এবং যারা প্লেটো, এরিস্টটলের ব্যাপারে শুনতে চায় তাদেরকে ব্যাপারগুলো বুঝিয়ে বলত।”

সম্ভবত প্লেটোর পরিবার ব্যাবস্থা বিলোপের ধারনাকে লালন করার ফলে, হাইপেশিয়া কখনও বিয়ে করেনি এবং কুমারী জীবন-যাপনেই স্বাচ্ছন্দ বোধ করত। দ্যা সুডা লেক্সিকন, দশম শতাব্দীয় ভূমধ্যসাগরীয় সভ্যতার উপর এনসাইক্লোপেডিয়া, তাকে বর্ণনা করে, “দৈহিক অবয়বে অসাধারণ সুন্দর ও সুঠাম স্বাস্থ্যের অধিকারী এবং তার বক্তব্য বাগ্মীতায় পূর্ণ ও যৌক্তিক, তার কার্যক্রম দূরদর্শিতার পরিচায়ক ও জনসাধারণের মঙ্গলসাধনকারী এবং শহরের সকলে তাকে উষ্ণ অভিবাদন জানাত ও বিশেষ শ্রদ্ধায় ভূষিত করত”।
তার অনুরাগীদের মধ্যে আলেকজান্দ্রিয়ার গভর্নর অরেস্টেসও একজন ছিল। গভর্নরের সাথে সম্পৃক্ততাই পরিণামে তার ভয়াবহ মৃত্যু ডেকে আনে।

আলেকজান্দ্রিয়ার বিশাল লাইব্রেরীটির ধ্বংশকারী আর্চবিশপ থিওফিলিসের মৃত্যু পরবর্তীতে তার স্থলাভিষিক্ত হয় ভাতুষ্পুত্র ক্রিল, যে তার চাচার অন্যান্য বিশ্বাসের বিরুদ্ধে শত্রুতাকে চালিয়ে নিয়ে যায়। (তার অন্যতম প্রথম কার্যক্রম ছিল নোভাটিয়ান খ্রিষ্টান সম্প্রদায়(the Novatian Christian sect)৬ এর গীর্জাগুলোকে বন্ধ করে দেয়া এবং লুন্ঠন করা।)

আলেকজেন্দ্রিয়া শহরের নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে, শহরের মূল ধর্মীয় অংশের নেতৃত্বে থাকা ক্রীল এবং জনসরকারে(civil government) দায়িত্বপ্রাপ্ত গভর্নর অরেস্টেসের মধ্যে লড়াই শুরু হয়। যদিও অরেস্টেস ছিল একজন খ্রিষ্টান, তবে সে গীর্জার নিকট ক্ষমতা অর্পণের পক্ষপাতী ছিল না। ইহুদী চরমপন্থী কর্তৃক একদল খ্রীষ্টানকে হত্যা করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্রিলের নেতৃত্বে উন্মত্ত জনতার একটি দল সমস্ত ইহুদীকে শহর থেকে বের করে দেয় এবং তাদের বসতবাটি এবং গীর্জা লুন্ঠন করে- এর ফলে ক্ষমতার লড়াই সর্বোচ্চ আকার ধারন করে। অরেস্টেস কনস্টান্টিনোপলে রোমান সরকারের কাছে এর প্রতিবাদ জানায়। অরেস্টেস, ক্রিলের আপোষ-মীমাংসার প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করলে ক্রিলের অনুসারীরা তাকে হত্যার একটি ব্যার্থ চেষ্টা চালায়।

যাহোক, হাইপেশিয়া আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে বেশ সহজ ছিল। সে ছিল একজন প্যাগান যে অখ্রীষ্টিয় দর্শন, নিওপ্লাটোনিজম সমন্ধে জনসম্মুখে কথা বলত এবং সে অরেস্টেসের মত সৈন্যবাহিনী দ্বারা সুরক্ষিত অবস্থায় থাকত না। এমন একটি গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে, অরেস্টেস এবং ক্রিলের মধ্যকার মতদ্বৈধতাকে কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে হাইপেশিয়া বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এরপর থেকেই পিটার দ্যা লেকটরের নেতৃত্বে একদল চরমপন্থী তাদের কাজে নেমে পড়ে এবং হাইপেশিয়াকে বরণ করতে হয় ভয়াবহ পরিণতি।

ইতোমধ্যে, হাইপেশিয়া নারীবাদীদের পথিকৃৎ, প্যাগান এবং নাস্তিকদের কাছে একজন শহীদ এবং গল্প-উপন্যাসে একটি চরিত্র হয়ে উঠেছে। গীর্জা এবং ধর্মকে দোষারোপ করতে গিয়ে ভলতেয়ার হাইপেশিয়ার নামোল্লেখ করত। ইংরেজ যাজক চার্লস কিংসলে তাকে মধ্য ভিক্টোরিয়ান রোমান্সের(mid-Victorian romance) মূল বিষয়বস্তুতে পরিণত করে তোলে। সে কেন্দ্রীয় চরিত্র হিসেবে স্থান লাভ করেছে রাচেল অয়েইসজ পরিচালিত স্প্যানিশ চলচ্চিত্র আগোরা(Agora) তে যা ২০০৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রদর্শনের জন্য মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রটিতে হাইপেশিয়ার একটি কাল্পনিক কাহিনী (the fictional story of Hypatia) উপস্থাপন করা হয়, যেখানে দেখানো হয় যে, খ্রীষ্টান মৌলবাদীদের হাত থেকে সে লাইব্রেরীটিকে রক্ষা করার চেষ্টা চালায়।

হাইপেশিয়ার মৃত্যুর সাথে সাথে আলেকজেন্দ্রিয়াতে প্যাগানবাদ ও জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার কোনটিরই সমাপ্তি ঘটেনি, তবে তা ছিল নিশ্চিতভাবেই বিশাল একটা আঘাত। “প্রায় একাকী, কার্যত সেই যুগের সর্বশেষ পন্ডিত ব্যাক্তি, হাইপেশিয়া তার জীবন বাজী রেখেছিল মননশীলতা, কঠোর গণিত, আত্মনিরোধী নিওপ্লাটোনিজমের চর্চা এবং সমাজে মানব চিন্তার ভূমিকা, নাগরিক জীবনে সহনশীলতা এবং সভ্যতার বাণীকে রক্ষা করার জন্য,” ডিকেইন লেখে। সে সম্ভবত ধর্মীয় উচ্চন্ডতার শিকার হয়েছিল, তবে এমনকি আধুনিক যুগেও হাইপেশিয়া অনুপ্রেরণার একটি উৎস হিসেবে টিকে আছে।

স্ক্রল(Scroll)১- লেখার জন্য কাগজ বা চামড়ার ফালি; ঐরূপ কাগজে লেখা প্রাচীন গ্রন্থ।
সেরাপিস(Serapis)২- সেরাপিস হচ্ছে মিশরীয় গ্রীকদের ঈশ্বর। খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় অব্দে মিশরের টলেমি(প্রথম) এর নির্দেশে মিশরীয় এবং গ্রীকদের ঐক্যবদ্ধ করার উদ্দেশে সেরাপিসকে কল্পনা করা হয়।
ইউক্লিডের এলিমেন্টস (Euclid’s Elements)৩- খ্রিষ্ট পূর্ব ৩০০ অব্দে আলেকজেন্দ্রিয়ার গ্রীক গণিতবিদ ইউক্লিড কর্তৃক লিখিত তেরটি অধ্যায় সম্বলিত গাণিতিক এবং জ্যামিতিক গবেষণামূলক গ্রন্থ।
টলেমির আলমাজেস্ট (Ptolemy’s Almagest)৪- দ্বিতীয় শতাব্দীতে রোমান যুগের মিশরীয় পন্ডিত ক্লডিয়াস টলেমি কর্তৃক নক্ষত্র এবং গ্রহের সুস্পষ্ট গতিপথের উপর লিখিত গাণিতিক এবং জ্যোতির্বিদ্যক গবেষণা গ্রন্থ।
ট্রিনিটি(Trinity)৫ -এই মতবাদ, ঈশ্বরকে একই উপাদানে গঠিত তিনটি ব্যাক্তি, অভিব্যাক্তি বা ধারনার সমাহার হিসেবে দেখায়। পিতা, পুত্র(যিশু খ্রীষ্ট) এবং পবিত্র আত্মা। তিন ব্যাক্তির মিলিত রূপ একজন ঈশ্বর।
নোভাটিয়ান খ্রিষ্টান সম্প্রদায়(the Novatian Christian sect)৬- ধর্মতাত্ত্বিক এবং লেখক এন্টিপোপে নোভাটিয়ান এর অনুসারী প্রথম দিককার খ্রিষ্টান সম্প্রদায়।
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×