somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মিশন ১৯৭১: দেশের সূর্যসন্তানদের তরে আমরা, ২০১৪

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মাটি মানে কি?
মাটি মানে জীবন! কী অদ্ভুতভাবেই না একটা বীজ মাটির শরীর জুড়ে জেগে ওঠে, মায়ের শরীর জুড়ে যেমন শিশুর ভ্রূণ। মাটির শরীরের সেই বীজ তারপর কুঁড়ি হয়, পাতা হয়, গাছ হয়, হয় ফুল, ফসল, বাতাস কিংবা বুকভর্তি নিঃশ্বাস! মায়ের শরীরের সেই ভ্রূণ কি জানে, সে আসলে যতটা বেড়ে ওঠে মায়ের শরীরে, তারচেয়ে কম নয় মাটির শরীরে? মাটির শরীর শুষে বেড়ে ওঠা ফুল, ফসল, বৃক্ষ আর বাতাস শুষেই জেগে থাকে জীবন তার! অন্য এক মা, মাটির শরীরে। মাটি মানেইতো মা!

এই অনুভূতিটা সবার থাকে কি না, জানি না। তবে কারও কারও থাকে। মাটির গন্ধ মেখে থাকে মায়ের আঁচল, আঁচলের ঘ্রাণ। সেই আঁচল ছুঁয়ে জেগে ওঠে বুকের গহীন, ছলকে ওঠে রুদ্র রক্ত! সবার জাগে না, কারও কারও জাগে! আর কারও কারও জাগে বলেই কারও কারও দেশ আছে, মাটি আছে, মা আছে! আমাদের কী জাগে? মাটির ভেতর মায়ের আঁচলের ঘ্রাণ? বুকের রুদ্র রক্ত, জাগে? কই জাগে না তো! তাহলে? কি অদ্ভুত! তারপরও আমাদের মাটি আছে, দেশ আছে! একটা মানচিত্র আছে!! আছে, বাংলাদেশ!! কিভাবে?

কারণ, অমন মায়ের আঁচলের ঘ্রাণ মাখা মাটির জন্য মুহূর্তে রুদ্র হয়ে উঠেছিল কিছু সমুদ্র প্রাণ! দুম করে একদিন মা’র পা ছুঁয়ে বলল, ‘মা, যুদ্ধে যাই, এই যে মাটি, সে তোমার চেয়ে কম কিছু নয় মা! সাধ্য কার কেড়ে নেয়’! আসলেই তো, এমন সন্তান যার থাকে, কার সাধ্য সেই মাটি কেড়ে নেয়! কারও নেই, কারও না। একাত্তর, সেই মা, মাটি আর রুদ্র প্রাণের ইতিহাস! বাংলাদেশ, সেই রুদ্র প্রাণের দামে কেনা ভূমি। সেইসব রুদ্র প্রাণের দামে যে মাটি, তার ফুল, ফসল আর জলে আমাদের শরীর। আচ্ছা, কিন্তু সেইসব রুদ্র প্রাণের যারা বেঁচে আছে আজও, কই তাঁরা?

শুনবেন কই তাঁরা?

[মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সফর আলী]

কুলাউড়া উপজেলার কাদিপুর ইউনিয়নের মনসুর গ্রামের বাসিন্দা। একাত্তরে কোরমা বাগানে ৩৬টি হ্যান্ড গ্রেনেড ছুঁড়ে টানা সাতদিন ব্লক করে রেখেছিলেন পাকিস্তানী সৈন্যদের। স্বাধীন দেশে ফিরে দেখলেন, নিঃস্ব এক মানুষ তিনি। ঘোর নেই, বাড়ি নেই, কিচ্ছু নেই। তবে সেই দেশটা আছে। কিন্তু সেই দেশে নিজেকে আর কোথাও খুঁজে পান না সফর আলী। আমরা খুঁজে পেলাম। দীর্ঘদিন রিকশা চালিয়ে বেঁচে থাকা সেই মানুষটা স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর এসে সুদীর্ঘ দীর্ঘশ্বাস ফেলেন। তার কান্নায় ভারি হয়ে ওঠে স্বদেশের বাতাস। হাতের ইনফেকশনে মৃতপ্রায় এক পরাজিত সৈনিক! কিন্তু পরাজয় এতো সহজ!! সেই রুদ্র প্রাণের মুক্তিযোদ্ধার?

## আমরা তাঁকে একটি মুদির দোকান করে দেব। তাঁর হাতের চিকিৎসা, স্ত্রীর চোখের- সব কিছুর খরচ আমরা দেব।

#বিস্তারিত- http://goo.gl/fiEuCv
_ _ _ _ _ _ _

[মুক্তিযোদ্ধা অজিত রঞ্জন আচার্য্য]

কুলাউড়া উপজেলার মনরাজ গ্রামের বাসিন্দা। যুদ্ধ যখন শুরু হয়, তখন তিনি ক্লাস সিক্সের ছাত্র। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর চলে গিয়েছিলেন ভারতের কৈলাশশহরের রিফিউজি ক্যাম্পে। সেখানে প্রায় তিন মাস থাকার পর আর মন টিকছিল না। দেশ স্বাধীন হওয়ার যুদ্ধ চলছে, আর তিনি কী করে পালিয়ে থাকবেন! চলে গেলেন লোহারবনের ট্রেনিং ক্যাম্পে। প্রায় দুই মাস ট্রেনিং নেয়ার পর তাঁদের গ্রুপকে লাঠিটিলায় গেরিলা হামলার জন্য পাঠানো হলো। রাতের আঁধারে হামলা চালিয়ে আবার রাতের মধ্যেই ভারতের ট্রেনিং ক্যাম্পে ফিরে যেতেন। এভাবেই করলেন যুদ্ধ। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আবারও সেই নিঃস্ব মানুষের গল্প! সেই গল্পের সবটা জুড়ে তীব্র উপহাস! স্বাধীনতার ৪৩ বছরে এসে ঘর নেই তার! অথচ কি নির্লজ্জ স্পর্ধায় আমরা দাঁড়িয়ে আছি এই মাটিতে! কি ভয়াবহ নির্লজ্জ স্পর্ধায়!!

তাঁর শেষ ইচ্ছা হলো মারা যাওয়ার আগে পরিবারের জন্য একটা টিনশেডের ঘর বানিয়ে দিয়ে যাওয়া। সারাজীবন দারিদ্র্যতার সঙ্গে লড়ে আসার পর একজন মুক্তিযোদ্ধার কতো সামান্য এক চাওয়া, 'আমার পরবর্তী প্রজন্ম যেন একটু ভালো বাসাতে থাকে!'

## আমরা তাঁকে একটি টিনশেডের ঘর করে দেব।

#বিস্তারিত- http://goo.gl/RNhNBa
_ _ _ _ _ _ _ _

[মুক্তিযোদ্ধা নিমাই রায়]

পেশায় চা শ্রমিক। এখনো, তখনো! ১৯৭১ সালে ষোল বছর বয়সে যুদ্ধের ডাকে সাড়া দিতে চলে গিয়েছিলেন যুদ্ধে। যুদ্ধ করেছিলেন চার নং সেক্টরের কাশিনগর, লোহাউনি বাগান ও শমশেরনগরে। বয়স এখন ষাট। অনেক স্মৃতিই ভুলে গেছেন। অথবা ভুলেন নি! আদতে কথা বলতেই ইচ্ছুক নন এই মানুষটা। তেতাল্লিশ বছর কেটেছে অনাদরে-অবহেলায়, শুনেছেন অসংখ্য আশ্বাসবাণী। কিন্তু সেগুলো শুধু ফাঁকা বুলিই থেকে গেছে! তাই রাগে-ক্ষোভে যুদ্ধের সময়ের কথাই স্মৃতিচারণ করতে চান না। তাঁর একটাই কথা, 'চা শ্রমিক ছিলাম। যুদ্ধের ডাক এসেছে, তাই দেশ স্বাধীন করতে যুদ্ধে গেছি। দেশ শত্রুমুক্ত হওয়ার পর আবার চা বাগানে কাজে যোগ দিয়েছি।' সাদাসিধে মানুষটার মনে কতটা কষ্টের বোবা আর্তনাদ, কতটা বিতৃষ্ণা তাঁর এই জীবনের প্রতি!

## আমরা তাঁকে একটি মুদির দোকান করে দেব।
#বিস্তারিত- http://goo.gl/2bkmMX
_ _ _ _ _ _ _ _ _

[মুক্তিযোদ্ধা দীপক চক্রবর্তী]

কুলাউড়া উপজেলার লোহাউনি বাগানের বাসিন্দা। ১৯৭১ সালে ১৬ বছরের টগবগে তরুন, ক্লাস নাইনে পড়ছেন। একটা স্বাধীন দেশ, একটা পতাকার জন্য নিজ দায়িত্ববোধ থেকেই যুদ্ধে যোগদান করেন। বয়স কম থাকায় প্রথমে নিতে চাননি কমান্ডার। কিন্তু কমান্ডারের পায়ে ধরে সে কী অনেক কাকুতি মিনতি! পরে কমান্ডার বাধ্য হলেন তাঁকে সঙ্গে নিতে। প্রায় চার মাস ট্রেনিং দেয়ার পর পাগল হয়ে উঠলে, 'আমি যুদ্ধে যাব, যুদ্ধে!' এরপর যুদ্ধে গেলেন, দুঃসাহসী সব মিশনে অংশ নিলেন, হানাদারদের বিতাড়িত করতে গিয়ে গুলিও খেয়েছেন। তবু আজ তাঁকে চা বাগানে কাজ করতে হয়। রাত গভীর হলে ঘুম ভেঙে যায় তাঁর দুশ্চিন্তায়, 'আমার কিছু হলে মেয়ের কি হবে, স্ত্রীর কি হবে!'

# তাঁকে আমরা একটি মুদির দোকান করে দেব। তাঁর এইচএসসি পাশ মেয়ের উচ্চশিক্ষার জন্য যাবতীয় খরচ আমরা বহন করবো।
#বিস্তারিত- http://goo.gl/8VH0MT
_ _ _ _ _ _ __ _ _ _

[মুক্তিযোদ্ধা শ্রী হরেন্দ্র দাস]

১৯৭১ সাল, ১৯ বছরের হরেন্দ্র তখন যুদ্ধে যাওয়ার জন্য ব্যাকুল। ভারতের লোহারবনে ট্রেনিং নিয়ে প্রথমে কুকিরতলে, তারপর জুরিতে যুদ্ধ করেন। ট্রেনিং ক্যাম্প থেকে ঝটিকা হামলা চালিয়ে আবার ট্রেনিং ক্যাম্পে ফিরে যেতেন। এরকম কতবার যে গুপ্ত হামলা চালিয়েছেন, তার ইয়ত্তা নেই। দেশের ইজ্জত রক্ষার্থে যদি মারা যেতেন তাতেও তাঁর কোন আফসোস ছিলো না। তাঁর খারাপ লাগে শুধু একটি কারণে, স্বাধীনতার ৪৩ বছর পরেও কোন মুল্যায়ন পাননি। নিজে এখনো ঠেলা চালান, কারো বাড়ীতে গিয়ে কাজ করেন। এভাবেই চালাচ্ছেন নিজের পরিবার। সদা হাসি লেগে থাকে তাঁর মুখে। তাঁর সঙ্গে কথা না বলে শুধু দেখে ঠাউর করা কঠিন, কত না কষ্ট তাঁর বুকে জমাট বাধা! একটাই চাওয়া, তাঁকে একটি ঘর করে দেওয়া হোক। এখনো হাত-পা আছে, কিছু না কিছু করে খেতে পারবেন। কিন্তু আমৃত্যু চেষ্টা করলেও একটা টিনের বাড়ি যে করা হবে না তাঁর!

# আমরা তাঁকে একটি টিনশেডের ঘর করে দেব।
#বিস্তারিত- http://goo.gl/sngYQj
_ _ _ _ _ _ _ _

এই মানুষগুলোর দীর্ঘনিঃশ্বাসে এই মাটির প্রতিটি কণা আমাদের অভিশাপ দিচ্ছে, এই জল, এই আলো, এই হাওয়া, এই ফুল, ফসল, ফসলের মাঠ আমাদের চিৎকার করে বলছে, তোমরা অকৃতজ্ঞ! তোমরা স্মৃতিভ্রষ্ট! তোমরা কপট!!

এই চিৎকার কি আমরা শুনতে পাই?

অবশ্যই পাই! আর পাই বলেই আমরা ছুটে যাচ্ছি এই মানুষগুলোর পাশে! প্রবল মমতায় বুকে আগলে ধরতে, ক্লান্তিতে ন্যুজ হওয়া হাতে নির্ভরতায় একটু ছুঁয়ে দিতে। তাঁদের যে আক্ষেপের গল্প, সেগুলো ঘোচাতে প্রাথমিকভাবে আমরা ৩ লক্ষ টাকা বাজেট ধরেছি। আপনাদের একটুখানি সহায়তায় জেগে উঠবে তাঁরা, জেগে উঠবে জীবন, জেগে উঠবে বাংলাদেশ! আরও একবার! বাংলাদেশ!

এই হাতে আপনি হাত রাখছেন তো?


#বিকাশ নম্বর (পার্সোনাল)-
01755974737, 01867064350, 01683232392, 01670493495, 01820947986, 01682840500,

#ডাচবাংলা মোবাইল ব্যাঙ্ক- 01820947986-9

ঢাকার যে কোন কেউ হাতে হাতে টাকা দিতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন - 01683232392 , 01676031567

চট্টগ্রামের যে কোন কেউ হাতে হাতে টাকা দিতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন - 01820947986, 01936239400

সিলেটের কেউ হাতে হাতে টাকা দিতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন - 01712800597

#ব্যাংক একাউন্ট-
Account name - MD Amjad hosen abir
Ac no - 2711207803001
CITY BANK
Branch - O.R nizam road, chittagong.

#মানিগ্রাম-
MD.Amjad hosen abir sikder
ID No - 19911591017000065

পেজ লিংক- https://www.facebook.com/lighterfoundationbd

ইভেন্ট লিংকঃ Click This Link
_ _ _ _ _ _ _

আমাদের বিশ্বাস, #আলো_আসবে
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মার্কিন নির্বাচনে এবার থাকছে বাংলা ব্যালট পেপার

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪


আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলার উজ্জ্বল উপস্থিতি। একমাত্র এশীয় ভাষা হিসাবে ব্যালট পেপারে স্থান করে নিল বাংলা।সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, নিউ ইয়র্ক প্রদেশের ব্যালট পেপারে অন্য ভাষার সঙ্গে রয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সত্যি বলছি, চাইবো না

লিখেছেন নওরিন হোসেন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৮



সত্যি বলছি, এভাবে আর চাইবো না।
ধূসর মরুর বুকের তপ্ত বালির শপথ ,
বালির গভীরে অবহেলায় লুকানো মৃত পথিকের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা কি 'কিংস পার্টি' গঠনের চেষ্টা করছেন ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০


শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকেই আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন নামক সংগঠন টি রাজনৈতিক দল গঠন করবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা চলছেই।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্থান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্থান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×