বিদায় বেলা
সেই প্রথম দিন থেকে শুরু
ভার্সিটিতে এসেছি মাএ, একে বারে শদ্ব্যে শিশু
রঙ্গিন ঢাকার , রংধুনুর ফাদে পরছিলাম যখন
মেত কশা-কশির ফাকে ফাকে , দিক নির্দেশনা দিয়েছেন তখন
কখন বা হালকা হেসে
কখন বা তিব্র স্বরে
বুঝানোটা ছিল প্রধান বিষয় ,
বাস্তবতার আসল মানে
কখন বা তিব্র স্বরে ।
মেতে ছিলাম কাচা , বুঝতাম আধা আধা
আপনি সযত্নে দিয়েছেন শিক্ষা
হয়েছে মেতে পাকা ।
এক এক মূহুর্ত, এক এক মিনিট বিদায় নিতে নিতে
আজ বেজে ওঠেছে বিধায়ের ঘণ্টা , শেষ বেলাতে ।
এই একটা, দু,টো দিন , একটা দু,টো সেমিস্টার
একটা দু,টো মেত করেত করতে ,
কেটে গেল পুরো দু,বছর , মনের অজান্তে ।
আজ বড় বিস্মিত আমি , আমরা
কেমন করে বেজে ওঠেছে বিদায় ঘণ্টা
একটু একটু করে মনে পরছে
নারা দিচ্ছে সৃতির পাতা
সৃতি কাতর করে তুলছে সৃতির খাতা
শাসন-বারন ,আর মৃদু হাসির দৃশ্য কথা
একের পর এক ভেসে আসছে মনে ,
হৃদয় শীতল করে , চোখের কোন বিজিয়ে দিচ্ছে বারে বারে ।
বিদায়টা দেখার সাহস নেই বুকে
চোখ বন্ধ করে আছি বসে ।
ভাবতে পারছিনা দেখা হবে না
কথা হবে না আপনার সাথে ।
জীবনের এক আবিচ্ছেদ্যে
সত্তায় পরিণত হয়েছেন ,মনের অজান্তে
মনো মন্দিরে জায়গা করে নিয়েছেন ,
নিয়েছেন চির আপন করে ।
শিক্ষক পথ পদরশক
আপনার নাম লেখা থাকবে মনে সারা জীবন ধরে।
(মিস ইয়ু স্যার)