সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, সবচে ছোটো আকৃতির এই শাপলা প্রজাতির ফুল চিরতরে হারিয়ে যাবার হাত থেকে রক্ষার জন্য কাজ করছেন হর্টিকালচারবিদ এবং উদ্ভিদবিজ্ঞানী কার্লোস ম্যাগডালেনা। তিনি রুয়ান্ডায় তার নিজের বাড়িতে চাষ করেছেন ছোটো এ ফুলের।

উল্লেখ্য, এই শাপলার নাম ‘থার্মাল’। ঘুসঢ়যধবধ ঃযবৎসধৎঁস এটির বৈজ্ঞানিক নাম। ১৯৮৫ সালে এ ফুল আবিষ্কার করেছিলেন জার্মান উদ্ভিদ বিজ্ঞানী ইবারহার্ড ফিশের। তিনি কোবলেনজ-লান্দাও ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ছিলেন।
পৃথিবীর সবেচে বড়ো প্রজাতির শাপলা ৩ মিটার বা ১০ ফুট পর্যন্ত বড়ো হতে পারে। কিন্তু সাদা পাপড়ির মধ্যে বাটার ইয়োলো রঙের এই শাপলার আকৃতি এক সেন্টিমিটার মাত্র।
জানা গেছে, দুই বছর আগেই এ প্রজাতির শাপলা বিলুপ্ত হয়ে গেছে বলে ধরা হয়েছিলো। কিন্তু কার্লোস ম্যাগডালেনার কাছে সংরক্ষিত ছিলো কিছু বীজ। কিন্তু কোন সময় এটি লাগানোর আদর্শ পরিবেশ পাওয়া যাবে তা নিয়ে তিনি চিন্তিত ছিলেন। শেষ পর্যন্ত রুয়ান্ডায় নিজ বাড়িতে এক বসন্তে লাগিয়েছিলেন পৃথিবীর সবচে ক্ষুদ্রাকৃতির এই শাপলার বীজ, আজ তা থেকেই জন্ম নিয়ে বেড়ে উঠেছে গাছ।
জানা গেছে, রুয়ান্ডার বসন্তেই আবারো ফুল ফুটবে তাতে।
সূত্র ঃ Click This Link