বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় ঘূর্ণিঝড়টি স্থির ছিল। রাত ৯টায় সামান্য উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে সরে এসেছে।
রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক বিশেষ বুলেটিনে এ কথা বলা হয়।
বুলেটিনে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড়টি উপকূল অতিক্রম করার সময় পূর্ণিমার প্রভাবে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা ও তাদের উপকূলবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৪ থেকে ৬ ফুট অধিক পানিতে প্লাবিত হতে পারে।
রাত ৯টায় এটি চট্টগ্রাম বন্দরের ৪৮০ কিলোমিটার দক্ষিণে, কক্সবাজার বন্দরের ৩৯০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং মংলা বন্দরের ৫১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ- দক্ষিণপূর্বে অবস্থান করছিল।
সতর্কতা সংকেতের কোনো পরিবর্তন হয়নি। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে আগের ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সঙ্কেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। মংলা সমুদ্র বন্দরকে দেখাতে হবে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সঙ্কেত।
সাগর উত্তাল থাকবে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছধরা নৌকা ও ট্রলারকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এজে/এমআই/এইচএ/ডিডি/০১০৫ ঘ.
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:১৫