রাষ্ট্রযন্ত্রের মধ্যে দিয়ে আমরা বড় হচ্ছি, আর ভাবছি আমাদের এই স্বাধীন বাংলার শান্ত মুখ কবে দেখতে পাব।
দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের চরমপন্থিদের বাস্তবতা অন্ধকার থেকে, শেষ্ও হয় শেখানেই।ভয়ঙ্কর দিনরাত্রি মিলে এই চিত্রপটে কাটে সাধারন মানুষের জীবন। এই সাধারন মানুষের রাজনীতিবিদদের ড্রইংরুম থেকে চরমপন্থিদের পানবরজ পর্যন্ত যেতে হয় আমৃত্যু।
সমাজ পরিবর্তনের জন্য ওরা আসে নিষিদ্ধ হয়।রাষ্ট্রের সাদা সন্ত্রাসের শিকার হয়ে প্রান হারায় অনেকে।পরিবার,স্বজন ভয়ে চুপসে থাকে। চোখ রাঙানী ,নতুন ঝামেলা এবং পরবর্তি প্রজন্মের নিশ্চিত অন্ধকার পরিনতির কথা ভেবে সম্ভবনাময় জীবনের মৃত্যু অচেনা হয়ে যায়।
বাম রাজনীতির সঙ্গে অবৈধ অস্ত্রের গভীর পরকীয়া।ইলিশের ঝিকিমিকি পেটি,বিলাসী বিছানা এবং সদ্য নারী হয়ে মানবীর সঙ্গলাভ থেকে প্রিয় অস্ত্রের শরীরে হাত বেলোনো লোভনীয়,অনেক বেশি তৃপ্তিদায়ক। গোপনে এ উ৭সবে চরমপন্থি ও ক্ষমতামুখি নেতারা একাকার হয়।
রক্ষিতার শরীরে পাওয়া বিনোদনের জন্যে রাতের আধারে বিড়াল সেজে সিংহপুরুষ। দিনের আলোয় অবলীলায় অস্বীকার করে সবই।
আর ভালো লাগছে না এই সব লিখতে........