★ জবির একজন শিক্ষক, মোস্তফা কামাল, ঢাবিতে মাস্টার্স রেজাল্টে ২য় শ্রেণীতে ৫১ তম স্থান অধিকার করেছিলেন। মোট শিক্ষার্থী ৯০ জনের মাঝে তার অবস্থান হয় ৭৯ তম।
★ অনার্স প্রথম বর্ষে তিনি দুটো কোর্সে ফেল করেন, পরে রিএড নিয়ে পাশ করেন।
★ যেখানে শিক্ষক হওয়ার কোন যোগ্যতাই তার নেই, সেখানে তিনি জবিতে সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে নিয়োগ পান।
★ সহকারী অধ্যাপক হওয়ার জন্য শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা লাগে ৩ বছর, যেখানে তার ছিলো মাত্র দেড় বছর।
★ তিন বছর মেয়াদী পিএচডি ডিগ্রি তিনি শেষ করেন মাত্র দুই বছরে।
★ পিএচডি করতে গেলে ন্যূনতম ৫০% মার্কস লাগে, সেখানে তার ছিলো মাত্র ৪৬% মার্কস।
★ তার পিএচডিতে ভর্তির কোন যোগ্যতাই ছিলোনা, প্রশাসনকে ম্যানেজ করে তিনি ভর্তি হন।
★ এরপরেও তিনি সহকারী অধ্যাপক থেকে সহযোগী অধ্যাপক পদোন্নতি পান।
★ এতসব সমস্যার পরও তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শুধু একজন শিক্ষক নন, সহকারী প্রোক্টর পদেও নিয়োগ পান।
★ এতগুলো অভিযোগ থাকার পরেও জবি ভিসি নিজ ক্ষমতা প্রয়োগ করে আগের নিয়ম শিথিল করে জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়া মোস্তফা কামালকে প্রথমে শিক্ষক ও পরে সহকারী প্রোক্টর, তারও পরে পিএচডি ডিগ্রি প্রদান করে।
★ সংবাদ পত্রে প্রকাশঃ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক জ্যোষ্ঠ শিক্ষক বলেন, একমাত্র ভিসি পরিবর্তন হলেই ভার্সিটিতে এমন অবৈধ পিএচডি প্রদান আর নিয়োগ বাতিল হবে।
© গালিব আফসারী।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা মে, ২০১৮ সকাল ৭:০৬