জামাত-বিএনপি সাম্প্রদায়িক ধর্মব্যাবসায়ী কুকুর হলে আওয়ামি লীগ হলো সাম্প্রদায়িক শেয়াল যারা সবাই মিলে সেই রাতে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বসতি, দোকানপাট আর উপাসনালয়ের উপর ঝাপিয়ে পড়েছিলো ঈমানি জোশ নিয়ে। ঈমান রক্ষার প্রথম মিছিলটা বের হয় অসাম্প্রদায়িক বলে পরিচিত আওয়ামি লীগের নেতৃত্বে, এরপর সাম্প্রদায়িক শক্তিরা কি আর বসে থাকবে! তারাও জেহাদি জোশে ঝাপিয়ে পড়ে:
A motley group comprising local leaders of pro-Awami League organisations, BP men, madrasa students and common people were allegedly behind the communal violence at Ramu on Saturday night.
সূত্র: ডেইলি স্টার Click This Link
সেদিন রাতে রামু উপজেলা সদরের বাসিন্দা এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত নুরুল ইসলাম সেলিম; ফতেখাঁরকুল ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ও বিএনপি নেতা মিজান উদ্দিন, মণ্ডলপাড়ার জাহাঙ্গীর ও আনসারুল হক ভুট্টোসহ ৩০ থেকে ৪০ জনের একটি দল মিছিল করে বৌদ্ধ যুবকটির শাস্তি দাবি করেছিল। তাদের সেই মিছিলের পর থেকেই আশপাশের এলাকা থেকে দলে দলে লোকজন মিছিল নিয়ে আসতে থাকে।…..
রামুর বৌদ্ধপল্লীতে সহিংস ঘটনার সময় মোবাইল ফোনে বিভিন্ন এলাকার লোকজনকে জড়ো করার কাজে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে হাফেজ মওলানা আবদুল হকের বিরুদ্ধে। গত জুন মাসে তিনি কক্সবাজার শহরের একটি হোটেলে জঙ্গিদের সঙ্গে গোপন বৈঠক করার সময় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। …. তিনি জামায়াত নেতা হিসেবে পরিচিত হলেও ইসলামী ঐক্যজোটের কক্সবাজার জেলার সহসভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন। পাশাপাশি তিনি রামুর জোয়ারিয়ানালা মাদ্রাসার সুপার।
সূত্র: কলের কন্ঠ Click This Link
When Awami League and Bangladesh Nationalist Party are accusing each other of instigating the violence, locals said both the parties as well as Jamaat-e-Islami had involvement in Saturday’s incidents.
‘The ministers are blaming the opposition while the opposition chief was blaming the ruling party. Who were not there in leading the mob? All were there. They were staging a farcical rally at Chowmohani and instructing people from outside to go for arson,’ said Pragyananda.
He also alleged that a few local newsmen had also fuelled the violence by spreading rumours. ‘One of them whose wife lost the last union council polls was also seen leading the mob,’ he said adding that he might have avenged his wife’s defeat as Buddhists dominated the constituency.
সূত্র: নিউএজ
Click This Link
শনিবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে এ ঘটনার প্রতিবাদে ছাত্রলীগের স্থানীয় নেতা সাদ্দাম হোসেন, আমজাদ হোসেন, জিন বাবু, রুস্তম আলীসহ কয়েকজন মিছিল বের করেন। মিছিলটি বৌদ্ধমন্দির ঘুরে উপজেলা সদরের চৌমুহনীতে আসার পর রামু নাগরিক কমিটির নেতা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা নুরুল ইসলাম যোগ দেন। মিছিলটি রামু বাজারের মোড়ে আসার পর সেখানে আরও লোকজন জড়ো হয়।…. রাত সাড়ে ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত খণ্ড খণ্ড মিছিল করেছে বিএনপি ও যুবদল। এর পরই আগুনের ঘটনা ঘটে।
সূত্র: প্রথম আলো Click This Link
মিছিলটির সামনে ছিলেন রামু উপজেলার আওয়ামী মৎসজীবী লীগের সভাপতি আনছারুল হক ভুট্টো। এতে আরও ছিলেন ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম হোসেন ও যুবলীগ নেতার ভাই হাফেজ মোহাম্মদ। প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় এক সাংবাদিক বলেন, 'মেরংরুয়া গ্রামে মিছিল বের করার আগে মাইকে ঘোষণা দিয়ে মানুষ একত্রিত করা হয়। আর এ কাজটি করেন বিএনপিপন্থি ইউপি মেম্বার কামাল উদ্দিন। তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপির দিদার, জহিরসহ অন্তত ৩০ জন।' ১২টি বৌদ্ধ মন্দিরের মধ্যে ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের এই গ্রামে সর্বোচ্চ ৫টি মন্দির পোড়ানোর ঘটনা ঘটে। উল্লেখ্য এই ইউনিয়নে নির্বাচিত চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম ভুট্টো হচ্ছেন জামায়াতের সমর্থক। আবার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪টি মন্দির পোড়ানো হয় জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়নে। ওই ইউনিয়নেও বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান।
সূত্র: সমকাল
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬