কাজের বুয়া নাম তার করিমন।
একছেলের মা।স্বামী তাকে ছেড়েছে সেই কবে। এবাড়ীওবাড়ি ঘুরে আজ আমাদের বাড়ি। আমি ও বাবা মা সহ চার জনের বাস।করিমন তার ছেলে কে লেখাপড়া শিখাইতে চায় ।বয়স তার ,৬ দুস্টের শিরমনি।
থাকে তার মামির সাথে নাম হাবুল। প্রতি শুক্রবারে আসে আমাদের বাসায়।
আমার থেকে অনেক ছোট। তার দিকে...
হাবুল আজ হাতে একটা বেলুন নি্যা এসেছে। ফুলাইতে পারতেছে না আর পারবেইবা কিভাবে ,শক্তি হ্য়নি ,শক্তি লাগে ফুদিতে।
আমাকে দিল আমি বেলুনটা ফুলাইতে চাইলাম, দেখি বেলুনে ছিদ্র।
হাবুল কে কিভাবে বলি এটা ফুলানো যাবে না।
আমি কি বলবো হাবুল কে?
ছোট্ট মনটা ভাংতে চাইনা,ওকে একটা চকলেট দিলাম....
২য় পর্ব
চকলেট পাওয়ার পর হাবুলের চোখে খুশির ঝলক।
সাধারন চকলেট কিন্তু অসাধারন পাওয়া হাবুলের কাছে,মনের আনন্দে করিমনকে দেখাইতে গেল। করিমনের চোখে জল ছলছল করে উঠলো খুশিতে অনেক দিন হাবুল চকলেট কি? দেখে নাই।
হাবুলের বাবা যুদ্ধে গিয়ে আর ফিরে নাই । হাবুল তখন পেটে ৫মাসের
চলবে.........