খুঁজে নিন কাজ ও জীবনের মধ্যে ভারসাম্য
জীবনে ভারসাম্য অনেক ভাবেই আনতে পারি আমরা। কোনটি আপনাকে সবচেয়ে বেশী সুখী করে এই বিষয়ে সজাগ হয়ে কিছু স্মার্ট ডিসিশান তৈরী করুন। জীবনের প্রত্যেকটি অংশের মধ্যে ব্যলান্স বজায় রেখে ছন্দময় আনন্দদায়ক লাইফস্টাইল তৈরী করা সম্ভব। এই প্রতিবেদনের টিপস গুলো ওয়ার্ক-লাইফ ব্যলান্স তৈরীতে আপনাকে সাহায্য করবে।
> মুছে ফেলুন সীমানা।
আলাদা কোন সত্তা নয়, কাজকে করে নিন জীবনের অংশ।
> প্রত্যাশাগুলোকে নিয়ন্ত্রন করুন।
কোন কাজে দেরি হবে বুঝলে স্পষ্টতা ও সততার সাথে তা আগেভাগেই জানিয়ে দিন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের। পরবর্তিতে হতাশ করার চাইতে প্রয়োজন হলে আগে থেকেই 'না' বলুন।
> মনকে পরিষ্কার রাখুন।
কাজের তালিকা ডেস্কে রেখে দিন। ভ্রমনের সময় মনকে খালি করে ফেলুন এবং নিজেকে প্রস্তুত করে নিন গন্তব্যের পথে।
> জীবনের অন্যান্য দিক গুলোও প্রকাশিত করুন।
অন্যদেরকে আপনার জীবনের প্রত্যেকটা অংশের হালকা আভাস দিন। বাড়ির মানুষদের সংগে দিনে অন্তত: দশ মিনিট সময় কাটান অথবা কোন উইকএন্ড পার করুন একজন কলিগের সাথে। লোকজনকে বোর করতে চাননা আপনি, তাই আড্ডাগুলোকে সংপ্তিত ও আনন্দদায়ক করুন, আর পরবর্তি কাজে এগিয়ে যান।
> নিজেকে চ্যলেঞ্জ করুন।
কাজের দায়িত্ব আসলে আমাদেরকে প্রচুর চ্যলেঞ্জের সামনে দাড় করায়, কিন্তু ঘরোয়া জীবন হতে পারে আরো বেশী একঘেয়ে এবং নীরস। নিজের জন্য সেই চ্যলেঞ্জগুলোই সেট করুন যেগুলো আপনাকে মটিভেট করবে - উদাহরন হিসাবে বলা যায়, পেইন্টিং শিখতে পারেন কিম্বা হতে পারেন ভালো কোন জিমনেসিয়ামের নিয়মিত সদস্য।
> কর্মদক্ষতার পরিবর্তন ঘটান।
আপনার জীবনের এক অংশের দক্ষতাকে কাজে লাগান অন্য অংশকে সমৃদ্ধ করতে। যদি আপনি রিপোর্ট লেখায় দক্ষ হন কেন আপনি একটি উপন্যাস লেখা শুরু করছেন না?
> ফোকাস করুন।
যার সাথেই থাকেননা কেন সম্পুর্ণ মনযোগ তাকেই দিন। বাড়িতে আগামীকালের কাজ নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার বদলে ফোকস করুন আপনার পার্টনারের প্রতি। কাজের ক্ষেত্রেও একই ব্যপার - বাজেট অনুমোদনের ব্যপারে ভাবুন, নুতন বাথরুমটির কথা নয়।
> আপনার পদপেগুলোর দিকে নজর রাখুন।
পার্ফেক্ট ব্যলান্সের জন্য নিজেকে সবসময় প্রেসারের মধ্যে রাখবেননা; বরং কয়েক মাস অথবা গোটা বছরটার দিকেই খেয়াল করুন।
> ওঠানামা থাকবেই, তবুও চেষ্টা করুন সার্বিকভাবে সঠিক ব্যলান্স বজায় রাখতে।
> কাজের মধ্যে স্বল্প সময়ের বিরতি নিন। আর যদি অতিরিক্ত পরিশ্রান্ত হন তবে ছুটি নিন। ব্যটারি রিচার্জের মাধ্যমে আসলে নিজের জন্য প্রকৃত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোকেই সহায়তা করা হয়।
সূত্র : The Mind Gym : Wake Your Mind Up অবলম্বনে
তামিম আব্দুলাহ
জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা
বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন
আত্মপোলব্ধি......
আত্মপোলব্ধি......
একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন
জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !
হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।
আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?
ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।
আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন