বঙ্গবন্ধু শব্দটির সাথে বির্তক শ্রেনীগত অবস্থান থেকে কারণ একজন ব্যক্তি একসাথে দুটি শ্রেণীর বন্ধুর হতে পারে না । যেহেতু আমাদের সমাজ রাষ্ট এই সমগ্র পৃথিবী দুটি শ্রেনীতে বিভক্ত তাই একজন ব্যক্তি একই সাথে মেহনতি এবং ধনীক শ্রেনীর বন্ধু হতে পারে পারে না । তাই বঙ্গবন্ধু পরিবর্তে শেখ মুজিবই শ্রেয় ।
এই কথা বলতেই হয় শেখ মুজিব এই দেশের মুক্তির আন্দোলনের অন্যতম পৃথিকত । আমরা মনে করি শেখ মুজিব এই দেশের জন্য তার অনেকটুকু দিয়েছেন ৬৬ থেকে শুরু করে ৭১ পর্যন্ত তিনি এদেশের ইতিহাস রচনায় গুরুত্বপুর্ন ভূমিকা রাখে ।
কিন্তু তার এই ভূমিকার চেহেরা স্বাধীন বাংলাদেশে যা দাড়াল তার ভূমিকা নিয়ে বলা প্রয়োজন ছিল ।
নব্য ফ্যাসিবাদ; শেখ মুজিব :
শেখ মুজিব নিজে বহু বছর লড়েছেন বহু দলীয় গনতন্ত্রের জন্য কিন্তু ক্ষমতায় এসেছে গদি ধরে রাখার জন্য টেনে নামালো গনতন্ত্রের দড়ি, শুরু হলো বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লীগ বা বাকশাল,বন্ধ করা হলো মানুষের রাজনীতি করার অধিকার । সেই সময়কার মাওবাদী আন্দোলনের অন্যতম নেতা কমরেড সিরাজ সিকদারকে শেখ মুজিবের নির্দেশে খুন করে তার রক্ষী বাহিনী । 'কোথায় সিরাজ সিকদার বলে" সেদিন হুংকার দিয়েছিল শেখ মুজিব
শেখ মুজিবের এই গনবিরোধী কার্যকলাপকে কেন্দ্র করে জনগনের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ গড়ে উঠে একে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে -জাসদ কিন্তু এই সংগঠনকে বেশীদিন মাঠের থাকার সুযোগ দেয়নি শেখ মুজিব খুন করে ৩২ হাজার রাজনৈতিক কর্মী,এর দায় থেকে শেখ মুজিব কীভাবে মুক্তি পাবেন।
ইতিহসের এই এক নিয়তি ,ইতিহাস তার নির্দেশিত পথেই চলে । মানুষ যেহেতু ইতিহাসে নির্মাতা ।