পাড়ার সদ্য বিধবা মহিলাটা তার ২ সন্তান (১ ছেলে ও ১ মেয়ে) নিয়ে থাকে। স্বামীর অবর্তমানে সে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে সংসার চালায়। বাড়িতে ছেলেমেয়ে ছাড়াও পাহাড়াদার হিসাবে একটা কুকুর আছে।
এক গৃষ্মের রাতে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে ছেলেটা মারা গেল। স্বামীর শোকের মতই শোকাহত হলেন বিধবা। আবার কিছুদিন কাঁদলেন, তারপর আস্তে আস্তে আবার সব ঠিক হয়ে গেল।
ছেলে মারা যাবার কয়েক বছর পর বিধবার মেয়েটা সম্পর্কে মামা হয়, এমন এক আত্নীয়ের হাত ধরে পালিয়ে গেল। আর ফিরে এল না। বিধবা আবার কিছুদিন কাঁদলেন, তারপর আস্তে আস্তে আবার সব ঠিক হয়ে গেল।
বিধবাকে পাহারা দিত কুকুর। এক রাতে চোরেরা বল্লম দিয়ে কুকুরটাকে আহত করল। বিধবা হাসপাতালে হাসপাতালে দৌড়ালেন কিন্তু কুকুরটা বাঁচল না। এর কিছুদিন পর বিধবা মহিলাটা পাগল হয়ে গেল।
সবাই জানলোঃ কুকুর মরার দূক্ষ সহ্য করতে না পেরে বিধবা মহিলাটা পাগল হয়েছে।
সাংবাদিকরা লিখলোঃ কুকুরের সাথে মহিলার পরকিয়া ছিল!
[আমার ফেসবুক স্টেটাস থেকে]
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:২৩