ল্যাপটপ নিয়ে বন্দী থাকার মানে হচ্ছে আসলে মুক্তি। কারণ ইন্টারনেট কানেক্ট করতে তেমন সমস্যাই হচেছ না। মিথিলা রহস্যের সমাধান করতে এসে নিজেরাই জরিয়ে গেলাম রহস্যে। মৃতু্য চিন্তা একবারও হচ্ছে না, কারণ ভার্চুয়াল মৃতু্য আবার পুনর্জন্ম দিতে পারে। তবে শরৎ, আরিফ জেবতিক, সৃজন, নজমুল আলবাব, রাগ ইমন, ছাড়াও ব্লগের বাইরের অনেকেই বেশ ভালভাবে জরিয়ে পড়েছেন আমার এমন একটা হুজুগে তদন্তের পাল্লায় পড়ে। তারপরে লাইভ আপডেট দেয়ার বিষয়টা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে এর গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে। সন্ত্রাসীরা কিভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দেয় বন্দীদের। কিন্তু রহস্যময় পৃথিবীতে অনেক কিছুই অবোধগম্য। পাঠকদের ভার্চুয়াল রিয়েলিটির স্বাদ দিতে কত কিছুই তো করতে হবে। জাতি বর্ণ বিষয়ে সাধারণ মানুষের অনুভূতিতে নাড়া দিয়ে, শিল্পাও কেঁদেছে আর ব্যবসা করেছে চ্যানেল ফোর! এটাতো এখন জীবনে একটা প্যাশন, সরি ফ্যাশন হবে।
সে যাই হোক, আমি শরতের সিগনাল বোঝার চেষ্টা করছি। সন্ত্রাসীদের গোপন কথা শুনে আমরা কি করতে পারি! হাত খোলা আছে কিন্তু পা তো বাঁধা! শরৎ একটা সিগারেট ধরিয়েছে! মাথাটা চিনচিন করে উঠল, কতক্ষণ সিগারেট খাওয়া হচ্ছে না! সিগারেট পেল কোথায়!