সমাজের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ মইধ্যবিত্তের আয় রুজগার কিসুই বাড়ে নাই। তাগোর সেভিংস কমতেছে। ব্যাংকে টেকা নাই। লুন নেয়া, কেপিটেল মেশিনারি ইমপুর্ট কইমা গেতাছেগা। উচ্চবিত্ত কেমন করতাছে যানি না; তয় নিম্নবিত্ত/হতদরিদ্র কেমনে বাইচা টিক্যা আছে সেইটা এক্টা বিরাট আশ্চর্য! তারা মুখ খুলতাছে। সরকারের চৌদ্দগুষ্ঠি উদ্ধার করতাছে। মানুষে এখনে পুরাই মারমুখি অবস্থানে। ছাত্রলিক আর যোবুলিকের চান্দাবাজির কারণে বেবসায়ীরা জান নিয়া দৌড়ের উপ্রে আছে; বংগবনদু পরিষদ/বংগমাতা পরিষদ/স্বাচিপ এদের গ্রুপিংয়ের কারণে পেশাজীবি সম্প্রদায় পুরাই বিলা হয়া রইছে। ঘুষ, দূর্নীতিতে দেশ ছাইয়া গেছে। চুরি-ছেচড়ামি-ফাতরামি-দলাদলিতে গ্রাম আর শহর ডুবতে বইছে। দেশের এন্ট্রপি ক্রমান্বয়ে বিষ্ফুরক হয়া যাইতাছে। কিন্তুক বিষ্ফুরকও ড্যাম হয়া গেছে, আগের মতুন আন্দুলোনে মানুষ নামতেছে না। মানুষ প্রতিবাদে একত্র হইতাছে না, পারতেছে না কারণ ছাত্রলিক/যোবোলিক/স্রমিকলিক/শিক্ককলিক/উকিললিক এদের কারুণে। আইন বিভাগ টুটালি গন কেস। ঐটা শেষ। টুটালি ইনেফিষিয়েন্ট একটা জাগা ওহন এইটা। এখন বাংলাদেশের শনির দশা চলতেছে। চলতেছে গ্রহণকাল।
যাই হইক, আওমিলিক যুদি দেশের মাইনষেরে বুঝাইবার পারে তারা যা করতেছে সেইটার থিকা ভালো কোনমতেই বিন্পিআলারা করতে পারবো না তইলে তারার আগামি ইলেক্সনে ভালা করার ভালো চান্স আছে!
তার জন্যি কিসু সেক্রফাইস তাগো করা লাগবো। এবুং তারা হেইডা করতেছে। লোকাল গবমেন্ট মেয়র/উপজেলা চেরমেন ইলেক্সনে তারা তেমুন খুব বেশতি জুর জবরদস্তি করে নাই। আইতেছে ঢাকা মেয়র নির্বাচনেও তারা করবো না। কারণ, সবজাগাত নিজেগো লোক সেটিং দেয়ার কাজ এখনে চলতেছে। ইলেক্সন কমিশনে, কোর্টে, প্রশাষনেত, পুলিসেত, আর্মিতে সবখানে এইবার সেটিং ঠিকঠাক করা হবে। বাট, জাতী্য় ইলেক্সনে বিন্পিআলাগোরে নিতে অবে। তাই তারা একন ছুডো ছুডো খাওয়া ছাইড়া দেচে। একদম শেষরাইতে মাইর দেবে তারা। ইভিএম আর এই ইলেক্সন কিমিষন অইবো তার একটা টেরামকার্ড।
সেলুট, এইচটিইমাম স্যার। সেলুট, আড়-এ-ডব্লিউ।
প্ল্যানিং ইজ ফ্ললেস।
খালি বিন্পিআলা মিডিয়াগুলারে একটু-আকটু টাইট দিয়েন তাইলেই অবে।
আর, বিশেষ খিয়াল কৈরা, ব্লগ/ফেসবুক/ইন্টারনেটের উপরে একটু কন্ট্রোল রাইখেন।
ব্যস, আল শ্যাল বী ওয়েল! আল শ্যাল বী ওয়েল! শেখ জয় আওমিলিক!