সকাল থেকেই কিশোরগঞ্জ সদরের আশে পাশের গ্রামীন এলাকা থেকে প্রচুর পরিমাণের মুসল্লি বিভিন্ন ইজিসাইকেল, রিক্সা, মোটরসাইকেল, সাইকেল দিয়ে আসতে থাকে। সকাল ৮.৩০ এর মধ্য মাঠের অর্ধেক ভরে যায়। কিন্তু স্থানীয় মুসল্লিরা এইবার ছিলো অনেকটাই মাঠ বিমূখী, সকাল ৮টায় তারা শহীদি মসজিদের নামাজের উদ্দেশ্য যেতে থাকেন।
একজনের সাথে কথা বলে জানা গেছে, উনি আগে পড়তেন কিন্তু এখন এই ইমামের কারণে পড়ছেন না, আরেকজন এর বাড়ি ঈদ মাঠের পাশেই তিনিও এক কথাই বললেন। কিন্তু এর সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র বাইরের এলাকার মুসল্লিদের মধ্যে। তুলনা করলে দেখা যায় যে ইমাম বির্তকে স্থানীয় মুসল্লী কম হলেও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত মুসল্লীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ।
কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় এবারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অন্য সকল বারের চেয়ে অনেক উন্নত আর শক্তিশালী । মাঠে ঢোকার ২৮ গেটে ছিল বিপুল পরিমাণে RAB , পুলিশ , ডিবি । শোলাকিয়া মাঠ সহ পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রন করা হয় ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার মাধ্যমে ।
নামায শেষে মাউলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ দেশবাসীর ও মুসলীম উম্মাহের জন্য দোয়া করেন। বাংলাদেশের মানুশের শান্তি কামনা করেন এবং তিনি দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান।
সূত্র : ourkishoreganj.com
আমাদের ফেইসবুক - নিয়মিত আপডেট পেতে
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১১