somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমেরিকার নির্বাচন।

২০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমেরিকার নির্বাচনের ছবির এই ব্যালট মেলে এসেছে। যারা ডাকযোগে ভোট দিতে চায়- তাদের কাছে।

এক মাস আগে থেকেই ভোট শুরু হয়েছে।

গতবারের নির্বাচনের ঠিক এই সময় ছয় মিলিয়ন মানুষ ভোট দিয়েছিলো। এখন, এ পর্যন্ত ৬০ মিলিয়ন মানুষ ভোট ইতোমধ্যে দিয়ে দিয়েছে।

মুক্ত ব্যালটে গোল্লা ভরাট করে হয় ব্যালট বক্সে গিয়ে ড্রপ করতে হবে অথবা ফিরতি মেলে মেল করে দিতে হবে।

প্রেসিডেন্ট-ভাইস প্রেসিডেন্ট ছাড়া আরো নানা পদে নানা প্রার্থী নির্বাচন হবে এই একই ব্যালটে।

বিভিন্ন জায়গায় ব্যালট ড্রপ করার জন্য ব্যালট বক্স বসানো হয়েছে। রবিবার ছুটির দিনে ঘুরে দেখলাম। ব্যালট বক্সের আশে পাশে কোনো নিরাপত্তা প্রহরী নেই। কেউ চুরি করে ব্যালট বক্স নিয়ে যায়নি । ব্যালট বাক্স নিয়ে আশেপাশের কোনো লেকেও ঝাপ দেয়নি।

অলি- গলিতে কোনো মাইকিং নেই। চিকা মারা নেই। চিল্লা চিল্লি নেই। তবে মোড়ে মোড়ে বিভিন্ন প্রার্থীর নামাঙকিত অনেকগুলো ছোট আকারের সাইন আছে।

ঘরে ঘরে প্রার্থীর গণসংযোগ নেই।

আমেরিকায় ভোটার বিক্রি হয়না। কেউ কারো ভোট বিক্রি করে দেয়না। কারো ভোট অন্য কেও দিবেনা।
ভোট চুরিও হবেনা।

অবশ্য- রাশান হ্যাকারদের মাধ্যমে ভোট জালিয়াতির খবর অবশ্য শুনেছিলাম- গতবারের নির্বাচনে।


তবে, ভোট দিতে গিয়ে কাউকে শুণতেও হয়নি - আপনার ভোট আগেই দেয়া হয়ে গেছে।

আমার দুই প্রতিবেশী । একজনের উঠোনে ট্রাম্প-পেনসের নামাংকিত সাইন শোভা পাচ্ছে। আরেক জনের উঠোনে বাইডেন হারিসের।
আজকে ভোরের হাঁটায় দেখলাম-দুই প্রতিবেশি হেঁটে হেঁটে খোশামোদের গল্প করছেন। ব্যাপারটা ভালো লেগেছে।

অনেক মানুষ আছে। নিজে ধর্ম চর্চা করেনা। নৈতিকতা কেয়ার করেনা। কিন্তু অন্যকে ধর্মের কথা খুব বলে। ট্রাম্প হলো সেই রকম মানুষ।

রিপাবলিকনার গে-লেসবিয়ান এসব একবারেই পছন্দ করেনা। আমেরিকার পল্লী গ্রামের অনেক খৃষ্টানরা যারা নিয়মিত রবিবারে চার্চে যায়-তারাও এগুলো পছন্দ করেনা। কাজেই ট্রাম্প যত পাগলই হোক- এই ভোটগুলো ট্রাম্প পাবে।

অধিকাংশ মুসলমানরা আবার গে লেসবিয়ান এসব সহ্য করতে পারেনা। কিন্তু এই মেজরটি মুসলমানের ভোট আবার ট্রাম্প পাবেনা। চক্র বড় জটিল।

গাঁজা , উইড, মারিজুয়ানা এসব বৈধ হয়েছে ২৪ টি রাজ্য সহ বার্ণি সেন্ডারসের রাজ্যে যিনি ডেমোক্রেটিক প্রার্থী ছিলেন। ধর্মপ্রাণ খৃষ্টানরা এগুলোও পছন্দ করেনা। তাই, এসব ভোটও ট্রাম্প পাবে।

গর্ভপাত যারা সমর্থণ করেনা- এরকম অসংখ্য খৃষ্টান ভোটারদের ভোটও ট্রাম্প পাবে। ট্রাম্পের কয়টি বিয়ে করেছেন। কত জায়গায় ইয়ে করেছেন- এগুলো তাদের জন্য কোনো ব্যাপার না।

সমস্ত রকমের রাজনীতিবদিদের ওপর যাদের এক ধরণের ক্ষোভ আছে, ঘৃণা আছে- তাদের ভোটও ট্রাম্প পাবে।

একটা ইলিশ মাছের দাম প্রায় ৮০ ডলার। আমার মতো গরীবের এই রকম একটা ইলিশ কিনে খেতে হলে কঠিন ভাবে ভাবতে হয়। কিন্তু এদেশের গরীবরা এক ধরনের কার্ড পায়। সেই কার্ডে প্রতি মাসে মাসে টাকা পৌঁছে যায়। নাম হলো ইবিটি কার্ড-মানে অটোমেটিক ব্যালান্স ট্রান্সফার কার্ড। এরা কার্ট বোঝাই করে খাবার কিনে ইবিটি কার্ড ধরিয়ে দেয়। অনেক রিপাবলিকনার এই জিনিসটা পছন্দ করেনা। বলে এটা সোশালিস্ট ধারণা। তাই, এদের ভোটগুলোও ট্রাম্প পাবে।

ক্যমলা হারিসের মায়ের বাড়ি ভারত হওয়ার পরও ট্রাম্প মুসলমানদের ঘৃণা করেন- শুধুমাত্র এই কারণে অনেক হিন্দুভাইদের ভোট ট্রাম্প পাবেন বলে আমার ধারণা। আমার এই ধারণাটি ভুল হতেও পারে।

ট্রাম্পের মেয়ে জামাই ইহুদি। ইহুদিদের একটা বড় লবির সাথে উনার কানেকশান। সেই জন্য অনেক ইহুদি ভোটও ট্রাম্প পাবে।

যারা মুখে মাস্ক পরেনা- তাদের একচেটিয়া ভোট ট্রাম্প পাবে। মাস্ক নিয়েও রাজনীতি হতে পারে। এটা দেখে অবাক হলাম।

হেল্থ ইন্সুরেন্স একটা বিরাট ফ্যাক্টর। এই ইন্সুরেন্সের কাজ কারবার আমি নিজেই ভালো করে বুঝিনা। এদেরকে আমার ডাকাত মনে হয়। মাসের পর মাস চেক থেকে টাকা কেটে নিয়ে যায়। নানা রকমের ইন্সুরেন্সের টাকা। গাড়ি, বাড়ি, স্বাস্থ্য, মেডিকেড সহ নানা রকমের ইন্সুরেন্স শুধু দিয়েই গেলাম। এরপর ডাক্তার দেখাতে গেলে- আবার দাও। দেয়ার পর ঘরে এসে আবার নানা বিল আসবে। কিন্তু যাদের ওবামা কেয়ার আছে, মেডিকেল, মেডিকেড আছে-তারা হেল্থ ইন্সুরেন্স বিল থেকে বেকসুর খালাস।



ট্রাম্প অনেকটা সিলেটের ছক্কা ছয়ফুরের মতো গতবার হুজুগে নির্বাচিত হয়েছিলেন। নানা-প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন- গতবারের নির্বাচেন। কিন্তু এইবার আর সেই সুযোগ নেই। তাই, যাদেরই একটু তলিয়ে দেখার মতো বুদ্ধি আছে- তারা ট্রাম্পকে ভোট দিবেনা।

হার্ভার্ড, এম,আইটি, স্টানফোর্ডের মতো বিশ্ববিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যে দেশে আছে। যে দেশের টেকনোলোজি গোটা দুনিয়ার ওপর কর্তৃত্ব করছে- সেই দেশে সঠিক দিক নির্দেশনা থাকলে দুশো লোকও করোনা ভাইরাসে মারা যাওয়ার মতো কথা না। সেখানে মারা গিয়েছে প্রায় দুই লক্ষ। মিলিয়ন মানুষের কর্ম নেই। এর জন্য ট্রাম্পের একগুয়েমি দায়ী। তাই, এই ভোটগুলো ট্রাম্প পাবেনা। এই অবস্থা কাটিয়ে ওঠতে দশ বছর সময় লাগবে।

৫০ মিলিয়ন মানুষের কাজ নেই। প্রায় দশ মিলিয়ন মানুষ বেকারভাতা প্রতি সপ্তাহে কালেক্ট করছে। এটা কোথায় গিয়ে শেষ হবে কেউ জানেনা। আমেরিকার অর্থনীতি এখন মিঠা ডায়াবেটিকসের খপ্পড়ে পড়েছে। ট্রিলিয়ন ডলারের বেকার ভাতা আমেরিকার শরীরে ইনসুলিন দিয়ে বাঁচিয়ে রাখার মতো অবস্থা। এর জন্য ট্রাম্প দায়ি। সুতরাং চিন্তাশীল মানুষের ভোট পাবেনা।

বিশ্ববিখ্যাত হেল্থ এক্সপার্ট Dr. Fauci দের মতো লোকদের ট্রাম্প বলেছেন- ইডিয়ট। ন্যাশনাল হেল্থ ইন্সটিউটের ডাইরেক্টর ফ্রান্সিস কলিন্স বলেছেন- ডেমোক্রেটদের কথা শুনবো না। রিপাবলিকানদের কথাও না। হেল্থের ক্ষেত্রে আমাদের শুনা দরকার হেল্থ এক্সপার্টদের ক্থা। ডঃ ফাউচিদের মতো মানুষদের ক্থা। এই মানুষদের যখন ট্রাম্প ইডিয়ট বলেন- তখন ভাবি এতোবড় ইডিয়ট এতো উঁচুপদে গেলো কেমন করে?

যে ব্যক্তি মাত্র বছরে ৭৫০ ডলার ট্যাক্স দেয়। দেশের প্রতি তার মমতা কেমন- নিউইয়র্ক টাইমস সেটাও ফাঁস করে দিয়েছে। যে ট্যাক্স ফাইল প্রেসিডেন্ট নানা অজুহাতে বছরের পর বছর কাউকে দেখান নি।

এমরি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ডাক্তার লিখেছেন- একজন রোগির ভুল চিকিৎসায় যে দেশে দীর্ঘদিন ধরে প্রাকটিস করা ডাক্তারের লাইসেন্স চলে যায়- সেই দেশে একজন প্রেসিডেন্টের ভুল সিদ্ধান্তে যে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা গেলো- তাঁর দেশ চালানোর লাইসেন্স কেন বাতিল হবেনা। তিনি বলেন- ভোট দেয়ার আগে দয়াকরে একবার প্রিয়জনের কবরটা ঘুরে আসবেন।

জেরুজালেম ফ্যাক্টরঃ ইয়াকুব নবীর আরেক নাম ইসরাইল। উনার ছেলের নাম ইউসুফ আঃ। যাকে বলে বনি ইসরাইল। ইউসুফ আঃ এর পরের নবী মসুা আঃ। যিনি নীল নদ পাড়ি দিয়ে ইসরাইলিদের নিয়ে স্রষ্টা কর্তৃক স্বীকৃত প্রমিজ ল্যান্ড জেরুজালেমে আসেন। দাউদ আঃ , সুলায়মান আঃ যেখানে শাসন করেন। সুলায়মান আঃ সলোমন টেম্পল নির্মান করেন। সুতরাং জেরুজালেম ইহুদিদের। ট্রাম্প এই সূত্রেই কোনো বিশ্বের কারো কথা তোয়াক্কা না করে জেরুজালেম ইসরাইলকে উপহার দিয়েছেন। কিন্তু ফিলিস্তিনিরা হলো এই অন্চলের একেবারে আদিবাসী। তারা অন্য কোথাও থেকে আসেনি। যেমন হযর‌ত শাহজালার রাঃ বাইরে থেকে এসেছেন। কিন্তু অগণিত মানুষ ধর্মান্তরিত হয়ে যারা মুসলমান হয়েছে-তারাতো বাইরে থেকে আসেনি। তারা যুগ যুগ ধরে এই অন্চলে বসবাস করেই আসছে। সুতরাং মুসলমানরা বহিরাগত না। তারা ধর্মান্তরিত। ঠিক তেমনি ফিলিস্তিনিরা বহিরাগত না তারা ধর্মান্তরিত মুসলমান। ইতিহাসবিদরা হয়তো এটা স্বীকার করেন না। অথবা এড়িয়ে যান। ডঃ সলিমুল্লাহ খান যেমন বলেন- কেউ সঠিক পড়ালেখা করেনা তো। এখন, শিয়াল আর হায়েনা মিলে মুরগির সাথে বন্ধু হওয়ার শান্তি চুক্তি করেছে। এই জুলুমের জন্য অনেকেই উচ্চ শিক্ষিত ইহুদিরাই ট্রাম্পকে ভোট দিবেনা। শিকাগোতে দেখলাম- এই ইহুদিরা মিলে বিশাল একটা মিটিং করেছে। তবে, এসব ইহুদিদের সংখ্যা খুবই কম।


মানুষের অবাধে, নির্ভয়ে ভোট দেয়ার সুযোগ আছে। আমেরিকার নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত শক্ত। এরা ডেমোক্রেটও না, রিপাবলিকানও না।

তবে, ডাকযোগ ভোট দেয়ায় নভেম্বরের তিন তারিখ রেজাল্ট পেতে দেরিও হতে পারে। কারণ-ডাকযোগে ভোট গণনা বেশ সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।

ডাক যোগে ব্যালটের ইস্যু ধরে ট্রাম্প যদি পরাজিত হয়- তবে কোর্টে মীমাংসা হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

সুপ্রীম কোর্টে বিচারক আছেন এই মুহুর্তে ৮ জন। চারজন রিপাবলিকান, চারজন ডেমোক্রেট। একটি আসন শুন্য। এই আসনে ট্রাম্প চাচ্ছেন তড়িগড়ি করে তার মনমত একজন বিচারক এ্যমি ব্যারেটকে নিয়োগ দিতে।

সিনেটের ১০০ জনের মাঝে আবার ৫৩ জন রিপাবলিকান। সুতরাং ট্রাম্পের মনোনীত বিচারক নিয়োগ পেতে কোনো সমস্যা হবেনা।


যাইহোক, ট্রাম্প হলো আমেরিকার অনন্ত জলিল। যাকে বিশ্ববাসী ভালো করেই চিনে। যিনি কোনোদিন কোনো একটা এডমেনেস্ট্রিটভ পদে না থেকেও সিলেটের সাইফুরের মতো ছক্কা মেরে সরাসরি প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। রাশিয়া, চায়না চায়- ট্রাম্পই জিতুক। ট্রাম্প যত বেশিদিন ক্ষমতায় থাকবে- রাশিয়া , চায়না তত লাভবান হবে।

আর বাইডেন। কে ইনি?

বৃটিশদের বিরুদ্ধে যখন স্বাধীনতা ঘোষণা করা হবে কি হবেনা এই নিয়ে অরিজিনাল সিনেটরদের মাঝে দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে। চারজনে স্বাধীনতা ঘোষনা দেয়ার পক্ষে, চারজন বৃটিশদের সাথে একটা মীমাংসার পক্ষে , বাকি চারজন নিশ্চুপ। একজন অসুস্থততার কারণে অনুপস্থিত। এই খবর শুনা মাত্র এই অসুস্থ ব্যক্তিটি নিজ রাজ্য ডেলোয়ার থেকে প্রায় ৭৫ মাইল পথ ঘোড়া ছুটিয়ে ফিলাডেলফিয়ায় উপস্থিত হয়ে বৃটিশদের বিরুদ্ধে স্বাধীন হওয়ার পক্ষে প্রয়োজনে যু্দ্ধ করে মারা যাবেন বলে ভোট দেন এবং ডেডলকে আটকে যাওয়া স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রে সই করেন। আজকের জো বাইডেন হলেন সেইদিন আমেরিকার স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর দেয়া সেই ঘোড়সওয়ারি সিনেটর জর্জ রিডের উত্তরসূরি।


যেই প্রেসিডেন্ট হোক না কেন, আমাদের মতো অভিবাসীদের জীবনে আসলে বড় কোনো পরিবর্তন হবেনা। সামার চলে যাবে উঠোনের ঘাস কাটতে কাটতে আর উইন্টার চলে যাবে শীতে পড়া গাছের পাতা কুড়াতে কুড়াতে।


সর্বশেষ এডিট : ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২৬
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ভারত-বাংলাদেশে আলাদা দিনে বাংলা নববর্ষ কেন?

লিখেছেন জুল ভার্ন, ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৪

ভারত-বাংলাদেশে আলাদা দিনে বাংলা নববর্ষ কেন?


বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখ আসে ইংরেজি মাসের ১৪ এপ্রিল। অন্যদিকে পশ্চিম বাংলায় ১৫ এপ্রিল উদযাপন করা হয় উৎসবটি। যদিও ১৯৫২ সন পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষ এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

বেকারত্ত্ব এবং দেশের রিজার্ব বারানোর এইটা একটা পথ হতে পারে…

লিখেছেন ফেনা, ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬



বাংলাদেশে শ্রমিকদের মধ্যে অদক্ষ শ্রমিকের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ৮.৫ কোটি। এর মধ্যে প্রায় ৯৬% শ্রমিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নন, অর্থাৎ তারা অদক্ষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বেকারত্বের দিনগুলি - চতুর্থ অংশ

লিখেছেন দর্পণের প্রতিবিম্ব, ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৩১





আমি বহুবার বিভিন্ন বইয়ে কিংবা দেয়ালে বা নাটক-সিনেমায় শুনেছি বা দেখেছি মানুষ একাকী চলতে পারে না। এ বিষয়ে আমার খুবই দ্বিমত ছিল কারণ আমি একাকী চলতে পারতাম। অর্থাৎ... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র ও নির্বাচিত শব্দের নয়া ব্যাখ্যা দিলেন ফরিদা-মজহার দম্পতি !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:১৭


বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের শুরুটা ছিল জনতার কণ্ঠে, এখন সেটা রূপ নিচ্ছে কিছু নির্দিষ্ট গলার একচেটিয়া লোকের তর্জন-গর্জনে । শুরুর দিকে বলা হয়েছিল, এটা অস্থায়ী সরকার—জনগণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকা আমাদের দেশে সরকার পরিবর্তনে সক্ষম হয় কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৩৮



আমাদের দেশের সরকার সমূহ যখন সরকার পরিবর্তনের ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয় তখন বিশ্ব মোড়ল হিসাবে আমেরিকা আমাদের দেশের সরকার পরিবর্তন তাদের দায়িত্ব মনে করে। তারা এটা করে আমাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×