কোনো কৌতুকেই হাসতে পারছি না। বড় ছেলে পাশে বসে ছেঁড়া একটা কৌতুকের বই থেকে একের পর এক কৌতুক বলছে, কিন্তু আমাকে হাসাতে পারছে না। পরে খুব বেজার-কুজার হয়ে বললো, আব্বু, আরো কিছু নতুন কৌতুকের বই কিনতে হবে। এগুলো সব পুরান হয়ে গেছে।
বাসায় 'হাসির বিশ্বকোষ'র তিন খণ্ড একত্রে ছিল। আহসান হাবিবের বোনাস-মিসিং সহ যতো ধরণের কৌতুকের বই ছিল, সবই বাসায় ছিল। গোপাল ভাঁড়, নাসির উদ্দিন হোজ্জা, বীরবল, আর কতো কতো চটি ধরণের কৌতুকের বই ছিল। ছেলেমেয়েরা পড়ে পড়ে ওগুলোকে আদর করে শেলফে সাজিয়ে না রেখে উঁইপোকার মতো কেটেছে, সময় মতো পায়ের তলায় মাড়িয়েছে, খেলনা বানিয়েছে, কতো কী। অথচ, আজ একটা ভালো কৌতুক পড়ারও সৌভাগ্য আমার নেই।
একটা কৌতুক ধার দেন না কেউ!





সর্বশেষ এডিট : ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৭
১. ২৫ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:১৮ ০
: আমার দাদা কতো লম্বা ছিল জানোস? দাঁড়াইলে তার মাথায় মেঘ ঠেকতো।
: তোর দাদা যখন দাঁড়াইতো, তার মাথায় কি নরম জাতীয় কোনো কিছুর ছোঁয়া লাগতো?
: হ্যাঁ, তাতো লাগতোই।
: বুঝতে পারছো তো, আমার দাদা কতো লম্বা ছিল?