নওগাাঁর ধামইরহাট ও তার পার্শবর্তি এলাকার বন্ধুদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আপনারা জানেন জগদ্দল মহাবিহার হাজার বছর আগে বাংলা তথা ভারত বর্ষের উন্নতম শিক্ষালয় ছিল। যার ধ্বংসাবশেষ আজও আমাদের দৃশ্যমান। পুথি সংগ্রকারী ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয় ১৯১৮ সালে অর্থাৎ আজ থেকে ১০০ বছর পূর্বে “বাঙ্গালার বৌদ্ধ সমাজ” নিবন্ধে ‘তন্ত্র‘ বিষয়ে আলোচনা করতে গিয়ে এই জগদ্দল বিহারের কথা উল্লেখ করেন। সে কারণে আমার ধারনা এই অঞ্চলে কিছু পুথি এখনও থাকতে পারে বা আছে। পুথি গুলো সে সময় কাপড়ের পুটলিতে বেধে রাখা হতো। তার কিছু যদি আপনাদের নাগালে থাকে তবে তা উদ্ধার করুন। কাগজে বা তাল পাতায় লিখা হতে পারে, সে গুলো ধর্ম শাস্ত্র বা যাদু বা কবিরাজি খাতা হিসাবে সংরক্ষন হতে পারে।
এই পুথিগুলো আমাদের অমুল্য সম্পদ। আমি আমার দাদার কাছে কয়েকটি দেখেছি। সেই কাপড়ের পিটলিটি যে এতখানি অমুল্য সম্পদ তা তখন ভাববার জ্ঞান আমার ছিল না। ছোট্ট বাচ্চাদের দোলনার মত একটা দোলনােতে শোবার ঘরের বর্গা বা তীরে তা বাঁধা থাকত। আপনাদের কাছে অনুরোধ আপনারা নিজ নিজ এলাকা বা বাড়িতে খোঁজ করুন, সে অমুল্য রতনো পুথি গুলো পেতে পারেন। জগদ্দল বিহারের সংরক্ষিত কিছু পুথি নেপাল হয়ে তিব্বত ও জাপানে সংরক্ষিত আছে।
[img|http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/kangal007/kangal007-1492740526-61bbfc0_xlarge.jpg
আমার বংশ তালিকাঃ
আ ন ম আফজাল হোসেন (জন্ম ২৬/১০/১৯৭০-)
মোঃ মহফিল হোসেন (জন্ম ৩০/১০/১৯৩৫-মৃত্যু ২৩/১১/২০১৫)
মোঃ সমাসুদ্দিন মন্ডল (জন্ম ১৮৯৬-মৃত্যু ১৯৯০)
মোঃ সহবত মন্ডল (জন্ম ১৮৬০-মৃত্যু ১৯৪৫)
মোঃ নিয়ামত মন্ডল (জন্ম ১৮৪১ - মৃত্যু ১৯২০)
মোঃ হাতেম আলী মন্ডল (জন্ম ১৮১৫ - মৃত্যু ১৮৯৩)
মোঃ নবিন মন্ডল (জন্ম ১৭৮৬- মৃত্যু ১৮৭৭)
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫