প্রথম পর্বঃ কাপ্তাই লেক-এ নৌভ্রমণ --------
দ্বিতীয় পর্বঃ রাঙামাটি থেকে কাপ্তাই!
নেভি পার্ক থেকে সি এন জি নিয়ে আমরা সোজা চলে গিয়েছি রাসেল পার্কে। এর মধ্যেই গ্রুপ ক্যাপ্টেনের ফোন, দুপুরের খাবারের জন্য তিনি রেস্টুরেন্টে অপেক্ষা করছেন। আমরা সেটা পেরিয়ে এসেছি। আবার ঘুরে গেলাম সেখানে। আমাদের ঝর্ণা দল তখনও এসে পৌছেননি। রাসেল পার্ক দেখা শেষেই আমরা ঢাকা ফিরব।
রেস্টুরেন্টটা একটা অদ্ভুত সুন্দর জায়গায়। পেছনেই লেক। কিন্তু লেক একেবারে চুপচাপ, শুধু ঝিরিঝিরি একটু স্রোত বইছে। চারিদিকের সবুজ গাছ-গাছালির জন্য, লেকের পানিও সবুজ। খাওয়ার পরেও অনেকক্ষণ ধরে চেয়ে রইলাম, যেন যাওয়ার কোন তাড়া নেই।
এক সময় বেরোলাম, রেস্টুরেন্ট থেকে রাসেল পার্কে যাবার কোন যানবাহন পাচ্ছিলাম না। সামনে বিশাল উঁচু পাহাড়, তাই ক্লিকবাজী চলছিল। এক সময় একটা বাস পেয়ে গেলাম, সবাই উঠে পড়লাম।
২,৩,৪) রেস্টুরেন্ট এর পেছনে লেক-এর এই ছবি থেকে কি চোখ ফেরানো যায়!!!
(৫)শিশু সাজনা গাছ একাকী দাঁড়িয়ে দেখছে লেক-এর সৌন্দর্য।
৬,৭) এটা শালিক পাখির আড্ডাস্থল!
টিকেট কেটে ঢুকতে হলো রাসেল পার্কে। অনেকগুলো পাহাড় আর টিলা নিয়ে এই পার্ক। মাঝে মাঝে এখনও কাজ চলছে। এর মূল আকর্ষণ কেবলকার-এ ভ্রমণ। গভীর ঘন বন আর অনেকগুলো সবুজ পাহাড় পেরিয়ে যেতে হয় ওপারের স্টেশনে। বাংলাদেশে কেবলকার-এ ওঠা হয় নাই আমার, এটাই প্রথম। ভালই লাগলো সবুজ বন পেরিয়ে ওপারে যেতে।
(৮) পার্কের প্রধান ফটক।
৯,১০)একটা কার এগিয়ে চলেছে অনন্ত সবুজের পানে!
১১,১২)কার-এর একপাশের জানালা খোলা ছিল। আর সেই জানালা দিয়ে ক্লিক ক্লিক।
১৩,১৪,১৫) জানালা দিয়ে অবাক হয়ে দেখা অনন্ত সবুজ!!
(১৬) ওপারের ষ্টেশন।
(১৭)ওপারের ষ্টেশনের পাশে থেকেই এমন একটা সিড়ি নেমে গেছে সেই কোন দূরে!
(১৮)ষ্টেশনের পাশে দাঁড়ালেই দেখা যায় এমন দিগন্ত জোরা সবুজ ছোট-বড় পাহাড়!
(১৯)ফেরার পথে পার্কের লেক।
(২০)ফিরে এলাম এক সময়!
ঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃ
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মে, ২০২১ রাত ৯:২১