কিছুই বুজলাম্না,বুয়েট এ মারামারি করল ছাত্রালিগ এর ২০-২৫ তা ছেলে।কত্রিপক্ষ দুম কইরা বুয়েট বন্ধ করে দিল।আমরা আগামাথা কিছুই করলাম্না,না কইরলাম মিছিল,না করলাম মারামারি।মাঝখানে গেল হল বন্ধ হইয়া,এহন আমরা পথে পথে ঘুরি।আমি আছি,বন্ধুর মেসে,না আসে পানি,না আছে কারেন্ট।বিস্বকাপ দেখার জন্য হলে ৪২’’ টিভি কেনা হইল সেই টিভির দর্শক এখন হলের চেয়ার টেবিল। হলে বই ,খাতা,কম্পিউটর সব ফেলে রেখে আসছি।এখন পড়ালেখাও হচ্ছেনা,সময় কাটেনা।
একটা ব্যাচে প্র্যায় ১০০০ স্টুডেন্ট।তার মধে ২০-২৫ ছাত্র ্যারা ক্লাস করেনা,রাত ভইরা গাঞ্জা তানে আর দিন ভইরা ঘুমায় তারা কি পুরা ব্যাচের প্রতিনিধিত্য করতে পারে,পারেনা।জিনিস্টা আসলে ছাত্রলীগের জুনিওর আর সিনিওর দের মধে ক্ষমতার লরাই বই আর কিছু নয়।
যেই কয়টা পোলাপাইন এই কাজ করছে বুয়েট কত্রিপ্পক্ষ তাদের ঠিকই চিনে।এরা কএকদিন আগেও বুএত এ ব্যাপক ভাংচুর চালাইছে।কিন্তু আমাদের হাফ লেদিস ভিস সরকারী চামচা DSW মাগলুব আল নুর, আর প্রভিসি হাবিবুর রহমান তখন সোনার ছেলেদের কিছুই বলে নাই।আস্কারা পাইয়া বান্দর মাথায় উঠসে।
কত্রিপক্ষ এখন মাথা থেকে বান্দর নামাইতে না পাইরা মাথা কাটার ডিসিশন নিছে।দিছে বুয়েট বন্ধ কইরা।অই সময় যদি কয়েক্টারে বুয়েট ছাড়া করতো তবে আজকে এই ঘটনা ঘটতোনা।
আসল কথা হলো বুয়েট ৪০-৫০ টা ছেলে আছে যারা বুয়েট ভরতির পর রেজাল্ট খারাপ করে,তারপরে পরালেখা রাইখা নানা ধান্দাবাজী কইরা বেরায়,এরাই মারামারি করে,পরিক্ষা পেছায়।কিন্তু ভিসি হইতে হইলে আবার এদেরে হাতে রাখতে হয়।এ জন্য এদের কিছু হয়না।
বোকাচোদা ভিসিরে কইতাছি,এই গুলানির ১০-১৫ টা রে বুয়েট থেকে বাইর করেন।সব জামেলা খতম।হল বন্ধ কইরা কন বাল করবেন।হল তো একদিন খোলবেন।হেইয়ার পরে কুত্তালীগের কুত্তার পাল তো আবার কামড়া-কামড়ি করব।তহন কি করবেন।এহন সময় আছে,পরে আর থাকবনা।ভাল হইয়া জান নাইলে কিন্তূ ছাত্রদের হাতে গন পিটুনি খাইয়া বুএট ছাইরা ভাগতে হইব।
lekhati amar blog,amra sei se jati theke nea.