ওপারের কুত্তামালিক দল ঘরের কুত্তা দিয়া বিডিআরের ওপর হামলা চালাইসে।কিন্তু সরকার পক্ষ থেকে একটু মুখ গোমড়াও করলেননা। সরকার করেনাই,আমার করতে দোষ কি?এখন বাংলাদেশের মানুষের সামনে (ভাকু গুলা বাদ দিয়া ধরি) কয়েকটা পথ খোলা: (একটা বাইছা লন জলদি)
১. ভারতের বর্ডারের কুত্তা গুলার বিরুদ্ধে সরাসরী যুদ্ধ ঘোষনা: অনেক চরমপন্থি আছে দেশে। বর্ডার এলাকায় তাদের আনাগোনা বেশী। তারা যদি বিএসএফের কুত্তাশিয়াল গুলারে একে একে মারা শুরু করে তাইলে মন্দ হয়না। । (কিন্ত ক্ষমতায় তো ভালিগ আছে। সমস্যা !)
২. ভারতের সাথে বাণিজ্য বিরতিতে যাওয়া:ব্যবসায়ীরো এটা করতে পারে।ভারতের সাথে বাণিজ্য বিরতিতে গেলে খাব কি? সেটার চিন্তা নাই। চীনের সাথে বর্ডারের দুরত্ব বেশী না। চাইলেই জাহাজে চাল ড়াল আনা যাবে।( কিন্তু ব্যবসা তো কুত্তাগো দখলে তারা কি মানুষ যে দেশপ্রেম দেখাবে?)
৩. ভারতের দিকে লংমার্চ করা :
লংমার্চ। সেই ভাসানীর লংমার্চ। বাংলাদেশের জনতাকে শুধু একবার জাগিয়ে দিলেই হবে। লংমার্চে রক্তদিয়ে লাল করে দেবে। (একদল ব্যন হইবো আরেকদলেন নাম চ্যন্জ হইবো। রাজনৈতিক বিরোধীদল গুলাতো ঐ তালেই আছে। লংমার্চ দিবো কে?)
৪. আসামের স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়ে সাহায্য করা।:
আমার মতে এইটা বেস্ট সমাধান। ডিভাইড এন্ড রুল। যখন ভারতীয় কুত্তা গুলার বর্ডার কমবে আমাদের সাথে তখন ঝাল ও কমবে গায়ে। আসামের জনগণ মাঝে দিয়ে স্বাধীনতার স্বাধ পেল।
এই যা।(এইটা করতে গোয়েন্দা তৎপরতা লাগে। আর আমাদের গোয়েন্দা দের তো এইটা নিয়াই ধরসে সরকার। হারামী লীগ।)
৫. সবচে সহজ: ভারতের সাথে একাত্ব হয়ে যাওয়া:এটা হলে কোন সমস্যা থাকবেনা। বর্ডার তুলে দাও। দাদাদের সাথে আমরা একাকার হয়ে যাই। দাদারা যা দিবেন তাতেই সই। বাংলাদেশ দিয়া কি পানি খাবেন? (পানিও শূকিয়ে যাবে। তাই আসেন এই অপসনটার জন্য জিহাদে নামি।)
[ভারত হাম্বাদের নানাবাড়ি জানতাম। কিন্তু কেমন নানানানি জানিনা, নাতিন বাড়িতে বহাল থাকা অবস্থান এরকম অদ্ভুত আথিতেয়তা চায়?!
আমাদের দিপু খুকুমণি অলরেডি বহু দেশ ঘুরে এসেছেন শুনলাম। তাতে তার নাতি নাতনিদের খেলনার ড্রয়ার কতটুকু সমৃদ্ধ হয়েছে জানিনা। তবে বাংলাদেশের ড্রয়ারের খবর তলা ছাড়াই রয়েছে আপাতত। এজন্য উপরের অপশন থেকে একটা অপশন বেছে নেয়া জরুরী বইকি!]
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:০৪