নাস্তিক প্রফেসর ক্লাসে ঢুকেই প্রশ্ন করলেন:
আচ্ছা তোমরা তো সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস কর তাইনা?
ছাত্র সমস্বরে: হ্যাঁ আমরা বিশ্বাস করি।
প্রফেসর : সৃষ্টিকর্তা তো পৃথিবীর সকল ভালমন্দ সৃষ্টি করেছেন তাইনা?
ছাত্র: হ্যাঁ তিনিই. সৃষ্টি করেছেন।
প্রফেসর : আচ্ছা তোমরা কি কেউ কখনো সৃষ্টিকর্তাকে দেখেছ?
ছাত্র: না।
প্রফেসর : বিজ্ঞান বলে যে জিনিস কোন যন্ত্র বা পঞ্চ ইন্দ্রিয় দ্বারা দেখা যায়না, ছোঁয়া যায় না, অনুভব করা যায় না, তার কোন অস্তিত্ব নেই! সুতরাং সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব নেই--!! সৃষ্টিকর্তার ধারণা অলীক কল্পনা মাত্র। ক্লাসে পিনপতন নিরবতা, কেউ কথা বলছেনা।
একজন ছাত্র উঠে দাড়ালো: স্যার আমি কিছু কইতে চাই।
প্রফেসর : বল
ছাত্র: আপনে যে কইলেন "বিজ্ঞান বলে যে জিনিস কোন যন্ত্র বা পঞ্চ ইন্দ্রিয় দ্বারা দেখা যায়না, ছোঁয়া যায় না, অনুভব করা যায় না, তার কোন অস্তিত্ব নেই!" -- এইটা আপনে কই পাইছেন? রেফারেন্স দেন।
প্রফেসর : ... এহেম...
ছাত্র: আপনে বিজ্ঞান পড়াইবেন ভাল, কিন্তু বিজ্ঞানের নামে অযৌক্তিক কথাবার্তা চালাইবেন - এইটা কেমন কথা ??
প্রফেসর : আমি অযৌক্তিক কথা বলেছি তার প্রমান কি?
ছাত্র: আপনে যৌক্তিক কথা কইছেন তার প্রমান কি? রেফারেন্স দেখাইতে কইলাম দেখান।
প্রফেসর : আচ্ছা ঠিক আছে, আমি রেফারেন্স দেখাইতে পারলাম না, কিন্তু তুমি যেই দাবি করতেছ তার রেফারেন্স দেখাও।
ছাত্র: ব্লগার কাকপাখি ২ এর নাম শুনছেন? সামু ব্লগে গিয়া উনার নাস্তিক্যবাদ হচ্ছে "বিজ্ঞানের সাথে কৌশলি মিথ্যা মিশিয়ে" জনসাধারনকে বোকা বানান পূর্বক সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বে অবিশ্বাসী করে তোলার অপচেষ্টা জনিত একটি সুচতুর মতবাদ মাত্র। - লেখাটা পড়েন। ঐ লেখাই আমার রেফারেন্স।
প্রফেসর :
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৭