ঠান্ডা মস্তিষ্কে
দীর্ঘ দিন ধরে
পরিকল্পনা
করা হয়েছে
ছঁক কষে কষে ।
কিভাবে কি করে
রোহিঙ্গাদের নিশ্চিহ্ন
করতে হবে ।
এক যুবক রোহিঙ্গা
বৌদ্ধ নারীকে
ধর্ষন করেছে
সত্য মিথ্যা
যাই হউক --
খবরটি দ্রুত
ছড়িয়ে দাও
রাষ্ট্র যন্ত্রের
নির্দেশে।
“ঘোলা পানিতে
মাছ শিকার”।
“মশা মারতে
কামান দাগাও”।
“এক ঢিলে
দুই পাখি মারা”।
---প্রবাদ গুলি
কাজে লাগাও।
বু্দ্ধপ্রেমিক ভান্তে
দান্তে মগরা
জেগে উঠ।
ধর্ষনের কারণে
বিশ্ব নাপাক
হয়ে গেছে ।
পাক পবিত্র
হতে হলে
গণহারে রোহিঙ্গা
নির্মূল করতে
হবে।
আরসা থানা
আক্রমন করেছে
গোটা পৃথিবী
ধ্বংসের মুখে।
যুদ্ধ ঘোষনা কর
গোটা রোহিঙ্গা
নির্মূল কর
মুহুর্তের ভিতরে ।
মগ ভিক্ষুদের
বাবাজি ভারত,চীন
আরও আছে রাশিয়া ।
চিন্তা নাই
ধ্বংস যজ্ঞ
চালিয়ে যেতে ।
মনের মাধুরী
মিশিয়য়ে
নিত্য নতুন
ফন্দি ফিকিরের
কমতি নেই ঐ
নিষ্ঠুর অভিযানের।
গনহত্যা কাহাকে বলে
কত প্রকার কী কী ?
তা জানতে হলে
চলে যান
মিয়ানমারে ।
সমস্যা আছে
ঢুকার অনুমতি
নাই কাহারও যে ।
ভয় সব
অপকর্ম জেনে
ফেলে সকলে যে ।
একমাত্র ভরসা
স্যাটেলাইটের মাধ্যমে
খবর সংগ্রহে ।
দুঃখ জনক ও
অপ্রিয় সত্য হচ্ছে !
এসব অপকর্মে
অনেকে জড়িত আছে
আইএমএফ ফেসবুক
জাতিসংঘ কমকর্তা
আরও অনেক।
ওআইসি হিজড়া
সৌদিআরব খঁয়ের খা
কেঊ নেই
পাশে যে
নিত্য মরার
সাথী যে।
ওরা মরছে
সেই ১৪০০ সাল হতে
এ খবর কজনা জানে ?
শক্তি সমর্থনের অভাবে
স্বাধীনতাকামীরা দেশ ছাড়ে
শরনার্থী সন্ত্রাসী
নির্মম সব
খেতাব পেয়ে ।
ন্যায় বিচার
মানবাধিকার
কাকে বলে
কে জানে ?
পরাশক্তিদের
প্রত্যক্ষ পরোক্ষ
সমর্থনে
ধ্বংস যজ্ঞ
চলছে যে পুরোদমে।
“শক্তের ভক্ত
নরমের যম”।
“জোর যার
মুল্লুক তার”।
---এ প্রবাদ বাক্যগুলি
প্রমাণিত হলো
আরেক বার
ইতিহাস হয়ে।
এ অত্যাধুনিক যুগে
জাতিগত নির্মূল অভিযান !
কত নিষ্ঠুর !
কত নিমম ?
মানব জাতির লজ্জা
ঢাকবেন কিভাবে ?
বলুন সে কথা
ভেবে চিন্তে ! !
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬