১. সত্য কথন!
ঘুমে চোখ জড়িয়ে আসছে মেয়েটির। তবু শেষ কথাটা লিখে তবেই ঘুমাবে বলে ঠিক করল সে। তাকে বিরাট অপবাদ দেয়া হচ্ছে। এর প্রতিবাদ তাকে এখনই করতে হবে। তাই সে লিখল-
বিশ্বাস কর, তুমি ছাড়া আমি অন্য আর কারো সাথে চ্যাট করি না।
যত্ন করে লেখা ট্যাক্সটটি অবশেষে পাঠিয়ে দিল পরপর দুজনের কাছেই!
২. অপেক্ষায় নাই
মাঝেমাঝেই ছেলেটির মরে যেতে ইচ্ছে করে। কিন্তু পরক্ষনেই আবার ভাবে, ওপারে গিয়ে যদি দেখে নীলা তখন আর তার অপেক্ষায় নাই!
৩. স্বর্গ!
আপনার কেমন লাগবে, মৃত্যুর পরে ইশ্বর যদি জিজ্ঞেস করেন- স্বর্গটা কেমন ছিল?
৪. সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে...
হঠাৎ একদিন সকালে জেগে দেখি, আমাদের বাসার নীল ফটকে সাদা কাগজে লেখা, খবরদার তুই আর ছাত্রী পড়াবি না, পড়ালে তোর কপালে শনি আছে। আমি বাবা নির্ঝঞ্ঝাট মাস্টার মানুষ। গায়ে পড়ে ঝামেলায় জড়িয়ে লাভ নেই- এ ভেবে ছাত্রী পড়ানো বাদ দিয়ে কেবল ছাত্র পড়ানো শুরু করলাম। অতঃপর একদিন জানতে পারলাম, সাদা কাগজে লেখা হুমকিটি দিয়েছিলেন যিনি তিনি অনেক আগে থেকেই আমাকে ছাত্রী না পড়াতে বলছিলেন।
তিনি আর কেউ নন, আমার সহধর্মিনী!
৫. ফ্র্যান্ড রিকোয়্যাস্ট!
নাতাশার সাথে মাত্র গতকাল দেখা হল। এখনই কি তাকে ফ্র্যান্ড রিকোয়্যাস্ট পাঠানো ঠিক হবে? কি হবে নাতাশা যদি রিকোয়েস্ট এক্সেপ্ট না করে! সে হয়তো সে তার বন্ধুদের সাথে সারাক্ষণ এ নিয়ে ঠাট্টা করবে। মনে হয় এটা ঠিক হবে না।
তখনই ফেসবুকে একটা নোটিফিকেশন এল।
-নাতাশা ওয়ান্টস টু বি ইউর ফ্র্যান্ড!
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৩