হে মহান বুদ্ধিমতি
গৃষ্মের তালপাকা গরমের মতন গরম তোমার রুপ। সেই রুপের আগুনে পুরেই এক কালে তোমাকে বাক্সে ভরে রিবনে বেধে গিফট করেছিলাম আমার মন। কিন্তু হায় আজ দুটি মাস...মাত্র দুটি মাস পরেই কোথায় সেই রিবন, কোথায় সেই বাক্স?
হে হৃদয়হীনা
কত ফাস্টফুডে খাইয়েছি তোমায়, কত শত রাত কম রেটে কথা বলে পকেট করেছি শূণ্য, তবুও যখন চেয়েছি হতে, হও নি তুমি বণ্য। তোমার জন্য এই হৃদয় জ্বালিয়ে পুরিয়ে করেছি ছাড়খাড় তবুও তোমার মন পাইনি আর।
হে সুযোগ বুঝে কেটে পরা রাজনীতিবিদ
তোমার বাবা রাজনীতিবিদ, তা এখন তোমায় দেখলেই বোঝা যায়। আমার মন নিয়ে যেই রাজনীতি খেলেছো তার তুলনা করা দায়। আমার পেকেটের টাকা গুলো সব শেষ করে যেই না আমার বেস্ট ফ্রেন্ড জামশেদ কে দেখেছিলে হ্যান্ডসাম, চিকনে কেটে পরেছো, তাকাওনি ডান-বাম।
অভিনন্দন হে মহিয়সী নারী
অবশেষে আমার মন ভেঙ্গে, পকেট নিশ্বেষ করে, মন ও দেহ কে তৃষ্নার্ত রেখে চলে গেছো জনৈক জামশেদের হাত ধরে। কিন্তু তবুও তোমায় অভিনন্দন জানাই, কারন জাওয়ার আগে তোমার জাস্তি কঠিন হট বান্ধবী টির নাম্বার দিয়ে গেছ। আরও অভিনন্দন কারন তোমাকে ফাস্টফুড আর রেস্টুরেন্টে খাওয়ানো আমার পক্ষে আর সম্ভব ছিল না। জামশেদ কেও আমার মতই ছ্যাকা দেও করি এই কামনা।
অভিনন্দনে ও মানপত্র রচনে
তোমার ব্যার্থ প্রেমিক
নোবেলজয়ী