
খুব ইচ্ছে করে জোৎস্ন্যা দেখতে যাই, গভীর বনে
উত্তাল ভরা যৌবনের একটি মৎস্যগন্ধা কুমারীকে নিয়ে
কুমারীর ছায়া পড়বে বনের শিমুল গাছের বুকে-
ভূত ভেবে ভয় পায় আকাশের উজ্জ্বল রুপসী চাঁদ
তবুও জোৎস্ন্যা হরণ করে নেয় কুমারীর সব সম্পদ, সব গভীরতা
আর একেঁ যায় এক নিবিড় ছায়া
আমি উর্বশীর ঢেউ খেলানো ছায়া লক্ষ করি
দেখি তা কাপঁছে - অনেক দ্রুত কাঁপছে,
ছায়াটি পূর্নতা লাভ করছে অসীম ভালোবাসায় চাঁদকে আলিংগন করে
চাদঁ ক্লান্ত হয়না, সে শুধু বাড়ায় নারীছায়ার সম্পদ – কমনীয়তা নাকি কাম?
নারীর অঙ্গের বাঁকে লেগে থাকে নক্ষত্রের গুপ্তবীজ-
কি অপুর্ব লাগে বীতনিদ্র নারীভোগী রাতকে কিংবা জোৎস্ন্যাকে
আমি দূর বনে ঢুকে যাই একা –স্রোতস্বিনী নিঃসঙ্গতা টেনে নিয়ে যায় আমায়
ইচ্ছে হয় অন্তত একবারের জন্য জোৎস্ন্যা হই।